 ২৯ সেপ্টেম্বর ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহম্যাদিনজাদ বলেছেন, শান্তিপূর্ণভাবে পরমানু শক্তি ব্যবহার করা হল ইরানের অধিকার, ইরান তার সংশ্লিষ্ট পরিকল্পনা বজায় রাখবে, কোনো শক্তি প্রতিরোধ করতে পারবে না।
তিনি বলেছেন, ইরান ছয় দেশীয় প্রস্তাবের ওপর সাড়া দিয়েছে। তিনি আশা করেছেন, সংশ্লিষ্ট দেশগুলো ইরানের সাড়া নিয়ে ভালভাবে বিবেচনা করবে। তিনি বলেছেন, নিরাপত্তা পরিষদ অন্যায় সিদ্ধান্ত নেবে না, কিন্তু যদি যুক্তরাষ্ট্র ও ব্রিটেনসহ দেশগুলো ইরানকে শাস্তি দেয়, তাহলে ইরানের জনগণ যথাযথ পাল্টা জবাব দেবেন।

২৯ আগষ্ট জাতিসংঘে ব্রিটেনের প্রতিনিধি জোন্স পারি বলেছেন, যদি ৩১ আগষ্ট ইরান তার ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ অভিযান বন্ধ না করে, তাহলে সেপ্টেম্বর মাসের শেষ দিকে নিরাপত্তা পরিষদে ইরানের পরমাণু সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা হবে।
২৯ আগষ্ট কুয়েত মার্কিন রাষ্ট্রদূত রিচার্ড লে বারন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্র অব্যাহতভাবে কূটনৈতিক উপায়ে ইরানের পরমাণু সমস্যা সমাধান চেষ্টা করবে।
|