লেবাননের প্রধানমন্ত্রী ফৌয়াদ সিনিওরা ২৩ আগস্ট আরব দেশগুলোসহ অন্যান্য বন্ধুত্বপূর্ণ দেশগুলোকে যুদ্ধোত্তর লেবাননের পুনর্বাসনে অংশ নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
একই দিন অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে সিনিওরা বলেছেন, ইস্রাইলের বিমান হামলায় লেবাননের জানমালের বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে এবং গুরুতরভাবে লেবাননের অর্থনীতি বিপর্যস্ত হয়েছে। ফলে যুদ্ধোত্তর লেবাননের পুনর্বাসন কাজের জন্য বিপুল পরিমাণ অর্থ সাহায্য দরকার। তিনি আরো বলেছেন, লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলে লেবাননের সরকারী বাহিনী আর জাতিসংঘের অস্থায়ী বাহিনীর সঙ্গে সহযোগিতার মাধ্যমে লেবাননে মোতায়েন যৌথ বাহিনীর শক্তি জোরদার করছে।
একই দিন ফ্রান্স সফররত ইস্রাইলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জিপি লিভনি লেবাননে মোতায়েন যৌথ বাহিনী যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ঠিক জায়গায় পৌঁছানোর আহ্বান জানিয়েছেন, যাতে সেই অঞ্চলের পরিস্থিতি স্থিতিশীল হতে পারে। তিনি জাতিসংঘকে যথাশীঘ্রই লেবাননে মোতায়েন যৌথ বাহিনীর কার্যমেয়াদ এবং তার দায়িত্ব স্পষ্টভাবে উল্লেখ করার আহ্বান জানিয়েছেন।
লেবানন সফররত গ্রীসের পররাষ্ট্রমন্ত্রী দোরা বাকোয়ান্নিস একই দিন বৈরুতে ঘোষণা করেছেন, গ্রীস যৌথ বাহিনীতে যোগদানের জন্য সৈন্য পাঠাবে। সুইডেন, ডেনমার্ক এবং নরওয়ে প্রভৃতি দেশও লেবাননের যুদ্ধবিরতির জন্য সাহায্যদানের ইচ্ছা প্রকাশ করেছে।
|