ইসরাইলী প্রতিরক্ষা বাহিনী ৬ জুলাই গাজার উত্তর ও দক্ষিণ অঞ্চলে বিরাটাকারের স্থল ও বিমান হামলা চালিয়েছে। এতে কমপক্ষে ২২ জন ফিলিস্তিনী নিহত এবং গুলি বিনিময়ে একজন ইসরাইলী সৈন্য নিহত হয়েছে।
খবরে প্রকাশ, একই দিন ইসরাইলী সৈন্যরা গাজার অভ্যন্তরে প্রবেশ করেছে, তারা গত বছর উত্তর গাজা থেকে প্রত্যাহার করা তিনটি ইহুদী জনপদ ও কিছু ফিলিস্তিনীর বাড়ি দখল করেছে।
একই দিন, ফিলিস্তিন জাতীয় ক্ষমতা সংস্থার চেয়ারম্যান আব্বাস একটি বিবৃতিতে ইসরাইলী বাহিনীর গাজায় সামরিক তত্পরতার তীব্র নিন্দা করেছেন, এবং আন্তর্জাতিক সমাজের প্রতি যথাশীঘ্র হস্তক্ষেপ করা, ইসরাইলী বাহিনীর তত্পরতা তীব্রতর হতে বাধা দেয়া এবং ফিলিস্তিনী জনগণকে সুরক্ষা করার আহ্বান জানিয়েছেন। ফিলিস্তিনের স্বারাষ্ট্র মন্ত্রী ও হামাসের উচ্চপদস্থ সদস্য সায়েদ সিয়াম তাঁর আদেশ পত্রে ঘোষণা করেছেন, ফিলিস্তিনের নিরাপত্তা সংস্থা জরুরী অবস্থায় প্রবেশ করবে এবং ফিলিস্তিনের নিরাপত্তা বাহিনীর প্রতি ইসরাইলী বাহিনীর আগ্রাসী আক্রমণ প্রতিরোধ করার নির্দেশ দিয়েছেন।
এর সঙ্গে সঙ্গে জেনিভায় অনুষ্ঠিত জাতিসংঘ মানবাধিকার পরিষদের প্রথম বিশেষ সম্মেলনে ৬ জুলাই গৃহীত একটি প্রস্তাবে ইসরাইলের প্রতি সামরিক তত্পরতা বন্ধ করা, ফিলিস্তিন স্বাশাসন সরকারের কর্মকর্তাদের মুক্তি দেয়া এবং তদন্তের জন্যে বিশেষ রিপোর্টকারীর নেতৃত্বাধীন এক প্রতিনিধি দল পাঠানো দাবি জানানো হয়েছে।
|