v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2006-06-30 19:30:09    
বিজ্ঞানসম্মত উন্নয়ন চীনের কমিউনিষ্ট পাটির প্রশাসন ব্যবস্থায় যোগ্যতা যাচাই করার গুরুত্বপূর্ণ মানদন্ড হবে

cri
    চীনের কমিউনিষ্ট পাটির ৮৫তম প্রতিষ্ঠা বার্ষির্কী উপলক্ষ্যে একটি উদযাপনী সম্মেলন৩০ জুন পেইচিংএ আয়োজিত হয়েছে। চীনের কমিউনিষ্ট পাটির কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক উ চিন থাও সম্মেলনে গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, চীনের কমিউনিষ্ট পাটি বিজ্ঞানসম্মত উন্নয়নকে পাটির প্রশাসন ব্যবস্থায় যোগ্যতা এবং পাটির সদস্য আর ক্যাডাদের কৃতিত্ব যাচাই করার গুরুত্বপূর্ণ মানদন্ড হিসেবে মনে করা হবে।

    পাটির প্রশাসনের ব্যবস্থাকে উন্নত করা এবং সঠিক রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠা প্রসঙ্গে সাধারণ সম্পাদক হু চিন থাও বলেছেন, 

বিজ্ঞানসম্মত উন্নয়নকে সারা পাটির বাস্তব কার্যকলাপে রুপান্তরিত করতে হবে, নেতৃত্বের সংস্কার ও উন্মুক্ততা এবং সমাজতান্ত্রীক আধুনিকায়নের কাজকে সামর্থ্যে রুপান্তরিত করতে হবে। তা ছাড়া, চীনের আর্থ-সমাজিক উন্নয়নকে বাস্তবও বিজ্ঞানসম্মত উন্নয়নের পথে রুপান্তরিত করতে হবে। সমাজ উন্নয়নের বিষয়টি যাচাই করার ব্যবস্থা সম্পূর্ণ করতে হবে। বিজ্ঞানসম্মত উন্নয়ন আর সঠিক কৃতিত্বের বিষয়ে ক্যাডাদের পরীক্ষাপূর্বক, যাচাই এবং উত্সাহ দেওয়ার ব্যবস্থা করা উচিত।

    কিভাবে উপরোল্লেখিত লক্ষ্যের বাস্তবায়ন নিশ্চিত করা যায় সে প্রসঙ্গে সাধারণ সম্পাদক হু চিন থাও জোর দিয়ে বলেছেন,

    পাটির অভ্যন্তরীণ তত্ত্বাবধানকে গণ কংগ্রেসের তত্ত্বাবধান, সরকারের বিশেষ বিভাগের তত্বাবধান, রাজনৈতিক পরামর্শ সম্মেলনের গণতন্ত্রায়নের তত্বাবধান, গণতান্ত্রিক পাটির তত্ত্বাবধান , বিচার বিভাগের তত্বাবধান, জনসাধারণ এবং তথ্যমাধ্যমের তত্বাবধানের ওপর জোর দেয়া উচিত। যাতে তত্বাবধানের মান উন্নত করা হয়।

     বিজ্ঞানসম্মত উন্নয়নবাস্তবায়ন ছাড়া, সাধারণ সম্পাদক উ চিন থাও বিভিন্ন স্তরের পাটির সংগঠন এবং নেতৃবৃন্দকে সমাজের স্থিতিশীলতা , সুষম আর ন্যায়ের দিকে আরও মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। যে নীতি প্রণয়ন করা হয়েছে তা অবশ্যই জনসাধারণের আশা-আকাংক্ষা আর স্বার্থের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ হওয়া উচিত। যদি প্রণীত নীতিপন্থা জনসাধারণের স্বার্থকে ক্ষতিগ্রস্ত করে তাহলে নীতি নির্ধারকদের জন্যে আইন অনুযায়ী শাস্তি দেওয়া হবে।