v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2006-06-29 09:36:35    
৩০ জুন

cri
** চীন গণ প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় পরিষদের ২৬৮ নম্বর আদেশনামা জারি

    ২০০২ সালের ১৮ নভেম্বর চীনা গণ ব্যাংকের প্রকাশিত ২০০২ সালের ২৭ নম্বর বিজ্ঞাপ্তিতে বলা হয়, ১৯৯৯ সালের ৩০ জুন চীন গণ প্রজাতন্ত্রের রাষ্ট্রীয় পরিষদের ২৬৮ নম্বর আদেশনামা অনুযায়ী চীনা গণ ব্যাংক ২০০২ সালের ১৮ নভেম্বর থেকে সারাদেশে পঞ্চম সেট ৫ ইউয়ান মূল্যের কাগজের টাকা ও ৫ চিয়াও মূল্যের ধাতব-মুদ্রা চালু করবে ।

    এবারকার 'রেন মিন বি' প্রধান রং হচ্ছে বেগুনি, তার দৈর্ঘ্য ১৩৫ মিলিমিটার, প্রশস্ততা ৬৩ মিলিমিটার। সামনের পৃষ্ঠে মাঝখানে মাও সেতুংয়ের ছবি, বামে ফুলের ছবি, বামের উপরে চীনের জাতীয় প্রতীকের ছবি। পেছনের পৃষ্ঠে মাঝখানে চীনের থাইশান পর্বতের ছবি, ডান দিকের উপরে " চীনা গণ ব্যাংকের " চীনা ভাষার বর্ণ বানান আর " চীনা গণ ব্যাংকের " মোংগোলিয়, তিব্বতী, উইগুর ও চুয়াং জাতির ভাষার বানান আর মূল্য।

** সিচেলসের সঙ্গে চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত

    সিচেলসের সম্পূর্ণ নাম সিচেলস প্রজাতন্ত্র। ভারত মহাসাগরের পশ্চিমাঞ্চলের একটি দ্বীপ দেশ। সিচেলস এশিয়া ও আফ্রিকার মধ্যে এক গুরুত্বপূর্ণ সংযোগস্থল । সিচেলস ছোট বড় ৯২টি ও দ্বীপ নিয়ে গঠিত।

    সিচেলসের স্থলদেশের আয়তন ৪৫৫ বর্গকিলোমিটার আর সমুদ্রসীমার আয়তন ৪ লাখ বর্গকিলোমিটার। লোকসংখ্যা ৭০ হাজার ৪৩৮ ( ২০০১) । অধিকাংশ অধিবাসী খৃস্টান ধর্মে বিশ্বাস করেন। রাজধানি হচ্ছে ভিকটোরিয়া। ১৯৯২ সালের ১৮ জুন ( জাতীয় দিবস) নতুন সংবিধান গৃহীত হয়। ১৯৭৬ সালের ৩০ জুন সিচেলসের সঙ্গে চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়।

** শুল্ক ও বানিজ্য সাধারন চুক্তি স্বাক্ষরিত

    ১৯৬৭ সালের ৩০ জুন জাতিসংঘ আর্থ-সামাজিক পরিষদের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য সংস্থার প্রস্তুতি কমিটির দ্বিতীয় অধিবেশনে অংশ নেয়া ২৩টি দেশ জেনিভায় "শুল্ক ও বানিজ্য সাধারন চুক্তি" স্বাক্ষর করে।

    এই সাধারন চুক্তির মোট ৩৮ ধারা আছে । তার লক্ষ্য হলো জীবনযাত্রার মান উন্নত করা , কর্মসংস্থানের নিশ্চয়তা বিধান করা এবং বাস্তব আয় আর কার্যকর চাহিদার বৃদ্ধির নিশ্চয়তা বিধান করার জন্য অর্থনীতি আর বানিজ্যের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করা , টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্য অনুযায়ী যুক্তিযুক্তভাবে বিশ্ব-সম্পদ ব্যবহার করে মাল আর পরিসেবার উত্পাদন সম্প্রসারন করা , পরস্পরিক সুবিধা ও কল্যান দেয়ার চুক্তি সম্পাদন করা, বিপুলমাত্রায় শুল্ক ও বানিজ্যের অন্যান্য বাধা কমিয়ে দেওয়া বা বাতিল করা এবং আন্তর্জাতিক বানিজ্যের ক্ষেত্রে বৈষম্য দূর করা । সংস্থাটির মোট সদস্য সংখ্যা ১৪৪ । এর সদর দপ্তর জেনিভায় অবস্থিত ।

    শুল্ক ও বানিজ্য সাধারন চুক্তি হচ্ছে বহুপক্ষিক বাণিজ্যিক আলোচনা ও বিরোধের সমন্বয়ের একটি সংস্থা। তার গুরুত্বপূর্ণ তত্পরতা হচ্ছে স্বাক্ষরকারী দেশগুলোর মধ্যে সংশ্লিষ্ট পণ্যদ্রব্যের শুলক হার নিয়ে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার ব্যবস্থা করা, যাতে তা কমানোর চুক্তি সম্পাদন করা যায় । স্বাক্ষরকারী দেশুলোর সম্মেলন হচ্ছে এর সর্বোচ্চ ক্ষমতা সংস্থা। সাধারণত একবছর একবার করে সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয় ।

    ১৯৯৪ সালের এপ্রিল মাসে মরক্কোর মাররাকাসে অনুষ্ঠিত শুল্ক ও বানিজ্য সাধারন চুক্তির মন্ত্রী-পর্যায়ের সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে বিশ্ব বানিজ্য সংস্থা প্রতিষ্ঠার সিদ্ধান্ত নেয়া হয় । ১৯৯৫ সালের ১ জানুয়ারি বিশ্ব বানিজ্য সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয় ।