v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2006-06-27 21:57:02    
২৭ জুন

cri

চীনের উপর জাপানের সাধারণ হামলার নীতি প্রণয়ন করা হয়

১৯২৭ সালের ২৭ জুন চীনের মন্ত্রী সভায় চীনের উপর আক্রমণের সাধারণ নীতির তথাকথিত প্রাচ্য সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

চীন আর জাপানের মধ্যে ছিনথু চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়

১৯৩৫ সালের ২৭ জুন চীন আর জাপানের মধ্যে ছিনথু চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়।

কুওমিনডাং সরকার উহান শহরকে রক্ষার প্রস্তাব উত্থাপন করে

১৯৩৮ সালের ২৭ জুন কুওমিনডাং সরকারের সামরিক কমিশনের প্রকাশিত ' জাপান-বিরোধী প্রতিরোধ যুদ্ধ বিজয়ের প্রথম বার্ষিকীসম্পর্কেপ্রচার কর্মসূচিতে' উহান শহরকে রক্ষার স্লোগান উত্থাপিত হয়।

সৌভিয়েত ইউনিয়ন বলটিক সাগর বরাবরী তিনটি দেশ দখল করে নেয়

১৯৪০ সালের ২৭ জুন বলটিক সাগর বরাবরী তিনটি দেশ দখল করে নেয়।

যুক্তরাষ্ট্রের সপ্তম নৌবহর তেইওয়ান প্রণালীতে প্রবেশ করে

১৯৫০ সালের ২৭ জুন যুক্তরাষ্ট্রের সপ্তম নৌবহর তেইওয়ান প্রণালীতে প্রবেশ করে। ১৯৫০ সালের জুন মাসে কোরিয়া যুদ্ধ বাঁধে। যুক্তরাষ্ট্র এই সুযোগ নিয়ে তার সপ্তম নৌবহর তেইওয়ান প্রণালীতে পাঠায়। তেইওয়ান প্রণালী রক্ষার অজুহাতে যুক্তরাষ্ট্র নগ্নভাবে চীনের অভ্যন্তরীণ ব্যাপারে হস্তক্ষেপ করে। তেইওয়ান প্রণালীতেযুক্তরাষ্ট্রের সপ্তম নৌবহরের উপস্থিতি চীনের একীকরণের প্রক্রিয়ায় বাধা সৃষ্টি করে।

চীন গণ প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পর পাটির ইতিহাসের কতকগুলো প্রশ্ন সম্পর্কে প্রস্তাব

১৯৮১ সালের ২৭ থেকে ২৯ জুন পযন্র্ন্ত চীনের এয়োদশ অধিবেশন পেইচিংএ অনুষ্ঠিত হয়। অধিবেশনে সর্বসম্মতভাবে 'চীন গণ প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার পর পাটির ইতিহাসের কতকগুলো প্রশ্ন সম্পর্কে প্রস্তাব' অনুমোদিত হয়।

যুগোস্লাভিয়ায় গৃহ যুদ্ধ বাঁধে

১৯৯১ সালের ২৭ জুন যুগোস্লাভির সরকারী বাহিনী এবং স্লোভেনিয়ারসশস্ত্র শক্তির মধ্যে বিরাটাকারের সশস্ত্র সংঘর্ষ ঘটে। এর পর যুগোস্লাভিয়ার গৃহ যুদ্ধ বাঁধে।

নিকারাগুয়ার গৃহ যুদ্ধের অবসান ঘটে

১৯৯০ সালের ২৭ জুন নিকারাগুয়ার সরকার-বিরোধী সশস্ত্র বাহিনী সরকারের কাছে আত্মসর্মপন করে। যার ফলে নিকারাগুয়ার গৃহ যুদ্ধের অবসান ঘটে।