জাতি সংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে উন্নয়ন কর্মসুচিঅনুমোদিত
১৯৯৭ সালের ২০ জুন জাতি সংঘ সাধারণ পরিষদের ৫১তম অধিবেশনে উন্নয়ন কর্মসূচি অনুমোদিত হয়। কর্মসূচিতে বলা হয়, অথর্নীতির টেকসই উন্নয়ন সকল দেশ বিশেষ করে উন্নয়নমুখী দেশগুলোর অর্থনীতি আর সমাজের উন্নয়নের জন্যে খুব গুরুত্বপূর্ণ। টেকসই উন্নয়ন বাস্তবায়িত হলে বিভিন্ন দেশের জনগণের জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে। জাতি সংঘে চীনের স্থায়ী প্রতিনিধি ওয়াং শিয়ে ছিয়ে তাঁর ভাষণে বলেন, ' কর্মসূচির' অনুমোদন হল জাতি সংঘের একটি বিরাট ঘটনা। তিনি জোর দিয়ে বলেন, শিল্পোন্ন দেশগুলোকে সদিচ্ছা দেখাতে হবে। এই কর্মসূচি কাযর্করী করার জন্যে এ সব দেশ যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল তাদের তা মেনে চলা উচিত।
রাশিয়া প্যারিস ক্লাবে যোগ দেয়
১৯৯৭ সালের ২০ জুন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট বরিস ইয়েলতসিন ঘোষণা করেন, রাশিয়া নীতিগতভাবে প্যারিস ক্লাপে অংশ নিতে রাজি হয়। রাশিয়া ঘোষণা করে, সে দিন প্যারিস ক্লাবে যোগ দেওয়ার ব্যাপারে রাশিয়া আর এই ক্লাপের সংশ্লিষ্ট সদস্য দেশগুলোর মধ্যে মতৈক্য হয়। রাশিয়া কোনো কোনো সল্প উন্নত দেশগুলোর জন্যে ঋণ মৌকুফ করতে রাজি হয়। ১৯৬১ সালে এই ক্লাপ প্রতিষ্ঠিত হয়। বতর্মঅনে মার্কিন যুক্তরাষট্র, ব্রিটেন , ফ্রান্স আর জামার্নী এই ক্লাপের সদস্য।
রাশিয়া জাপানের প্রতি পারমাণিবক ওয়াহাট লক্ষ্য করে না
১৯৯৭ সালের ২০ জুন জি ৮ শীর্ষ সম্মেলনে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়েলসিন ঘোষণা করেন, রাশিয়ার রণনৈতিক পারমাণবিক অস্ত্র জাপানের প্রতি লক্ষ্য করবে না। তিনি বলেন, রাশিয়া জাপানের সঙ্গে অংশীদারী সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করতে ইচ্ছুক।
যুক্তরাষ্ট্র আর সৌভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে হট-লাইন প্রতিষ্ঠিত হয়
১৯৬৩ সালের ২০ জুন যুক্তরাষ্ট্র আর সৌভিয়েত ইউনিয়ন সিদ্ধান্ত নেয় যে, দু'দেশের মধ্যে হট-লাইন স্থাপিত হবে। স্নায়ু যুদ্ধের সময় দু'দেশের শীর্ষ নেতাদের র জন্য এই হট-লাইন স্থাপিত হয়।
যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন আর জাপানের নৌ-বাহিনীর সম্মেলন উদ্বোধন হয়
১৯২৭ সালের ২০ জুন জেনিভায় যুক্তরাষ্ট্র, ব্রিটেন আর জাপানের মধ্যে নৌ-বাহিনীর সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ইতালি আর ফ্রান্সের নৌ-বাহিনীর শক্তি শক্তিশালী হয় নি বলে এ দুটোদেশ শুধু তাদের পর্যবেক্ষককে এই সম্মেলনে পাঠায় । এই সম্মেলনে যুক্তরাষ্ট্র আর ব্রিটেনের মধ্যে বিরাট মতভেদ দেখা দেয়।
|