v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2006-06-06 10:18:57    
এসো চীনা শিখি আসরের প্রতি শ্রোতাদের মতামত

cri

 ভারতের মুর্শিদাবাদ জেলার সৌমিতা পাল লিখেছেন, চীন আন্তর্জাতিক বেতার চীনা ভাষা শেখার ক্ষেত্রে এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নিয়েছে। চীনা ভাষা শিক্ষার আসর চীনা ভাষা শেখার সখ মিটিয়ে চলেছে। চীনা ভাষা হল বৈদিক যুগের বৃহ্ত্জাতির ভাষা, সেই ভাষা কিছুটা জেনে রাখলেও নিজেকে গর্বিত বলে মনে হয়।

 বাংলাদেশের ময়মনসিংহ জেলার মোঃ লুত্ফর রহমান সরকার লিখেছেন, চীনা ভাষাকে বাংলা ভাষার সমান্তরালে অর্থাত্ শ্রোতাদের সামনে সহজভাবে তুলে ধরার ক্ষেত্রে বাংলা বিভাগের চীনা ভাষা শেখার আসর চালু করার উদ্যোগ একটি যুগান্তকারী উদ্যোগ আর প্রচেষ্টা হিসেবে চিহ্নিত হয়ে থাকবে। ১৯৯৮ সাল থেকে চীনা ভাষা শেখার আসর চালু হবার পর এটি শ্রোতাদের ব্যাপক সমর্থন এবং শ্রোতা প্রিয়তা অর্জন করেছে। এই প্রচেষ্টা চীন এবং বাংলাদেশ, চীনা এবং বাংলাদেশীদের হৃদয়কে আরো কাছাকাছি নিয়ে আসবে বলে আমার বিশ্বাস। বেতার অনুষ্ঠানের মাধ্যমে চীনা ভাষা শেখা অত্যন্ত কঠিন হলেও অধ্যবসায় তথা মনোযোগ সহকারে চর্চা করলে যে অসম্ভব হবে না তা আমি উপলব্ধি করতে পেরেছি। এই কাজটি অত্যন্ত রোমাঞ্চকর ও আনন্দের।

 বাংলাদেশের নাটোর জেলার মোঃ আরিফুল আলম মিলন লিখেছেন, চীনা ভাষা শেখার আসর থেকে এসো চীনা শিখিতে পরিবর্তিত হয়ে আজ ছয় বছরে উপনীত হয়েছে। এসো চীনা শিখি হচ্ছে চীনা ভাষা শেখার আসরের নতুন রূপ। মনে হচ্ছে এইতো সেদিন আসরটি চালু হল। এসো চীনা শিখি আসরের মাধ্যমে নতুন নতুন চীনা ভাষা শেখার ফলশ্রুতিতে আমাদের মাঝে এক নিবিঢ় যোগসূত্র রচিত হয়েছে, দূরত্ব কমে গিয়ে মনে হচ্ছে আমরা একই আকাশের , একই স্থানের বাসিন্দা, আমাদের মাঝে কোন ভেদাভেদ নেই। আমরা একই মায়ের সন্তান। আমরা কতটুকু শিখতে পেরেছি প্রতিযোগিতার পাশাপাশি যদি বাংলাদেশে এসে একটা ওয়ার্কশপের মাধ্যমে পরী্কষা নেওয়া হয় এবং প্রকৃত বিজয়ীদের সার্টিফিকেট দেওয়া হয় তবেই আসবে আমাদের প্রকৃত সাফল্য।

 বাংলাদেশের কিশোরগঞ্জ জেলার মিসেস পূর্ণিমা জাহান শিখা লিখেছেন, বাংলা ভাষাভাষী প্রতিটি মানুষের ধারণা ছিল চীনা ভাষা অত্যন্ত দুর্ভেগ্য আর কঠিণ একটি ভাষা। এই ভাষায় বাঙ্গালীরাও যে কথা বলতে পারে বা এই ভাষা শিখতে পারে তা কারও কল্পনাতেও আসতো না। চীনা আন্তর্জাতিক বেতারের হাজার হাজার শ্রোতা আজ মোটামুটি হলেও চীনা ভাষায় কথা বলতে পারে। আর বাঙ্গালী জাতির অন্তত ৮০ শতাংশ মানুষ জেনে গেছে চীনা ভাষা শেখা মোটেও কঠিন কোন ব্যাপার নয়। চীন আন্তর্জাতিক বেতার তার এই বিশাল সফলতা অর্জন করেছে মাত্র ছয় বছর। শত শত বছরের লালিত ভ্রান্ত ধারণাকে ভেঙ্গে দেওয়ার এই সফলতার জন্য চীন আন্তর্জাতিক বেতারকে অন্তর থেকে ধন্যবাদ ও অভিনন্দন জানাই।