বাংলাদেশে প্রথম চীনা রাষ্ট্রদূতের নাম কি? তিনি কতসালে বাংলাদেশে আসেন?
প্রশ্নকর্তাঃবাংলাদেশের ঝিনাইদহ জেলার সোনার বাংলা রেডিও ক্লাবের পরিচালক এ, এইচ, এম গোলাম রসুল
উঃ বাংলাদেশে প্রথম চীনা রাষ্ট্রদূতের নাম জুয়াং ইয়ান। ১৯৭৬ সালের এপ্রিল থেকে ১৯৭৯ সালের নভেম্বর পর্যন্ত তিনি বাংলাদেশে ছিলেন। মোট ৩ বছর ৭ মাস।
চীনের বিপ্লবী নেতা ও রাষ্ট্র নায়ক মাওসেতুং কবে জন্ম গ্রহণ করেন?
প্রশ্নকর্তাঃবাংলাদেশের ঝিনাইদহ জেলার সোনার বাংলা রেডিও ক্লাবের পরিচালক এ, এইচ, এম গোলাম রসুল
১৮৯৩ সালের ২৬ ডিসেম্বর মাও সেতুং একটি কৃষক পরিবারে জন্ম গ্রহণ করেন। তিনি মহা মার্কসবাদী, সর্বহারা-শ্রেণী বিপ্লবী, রণ-পন্ডিত ও তত্ত্ববিদ্, চীনের কমিউনিস্ট পার্টি, চীনা গণ মুক্তি ফৌজ ও চীন গণ প্রজাতন্ত্রের প্রধান প্রতিষ্ঠাতা ও নেতা। তিনি হুনান প্রদেশের সিয়াংথানের বাসিন্দা ছিলেন।
পেইচিং বিমান বন্দর এর সাথে কতটি দেশের বিমান বন্দরের সম্পর্ক আছে?
প্রশ্নকর্তাঃবাংলাদেশের ঝিনাইদহ জেলার সোনার বাংলা রেডিও ক্লাবের পরিচালক এ, এইচ, এম গোলাম রসুল
উঃ পেইচিং আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে অতি সুসম্পন্ন পরিসেবা ব্যবস্থা থাকার ফলে ৬৬ টি দেশী-বিদেশী এয়ার লাইনস কোম্পানিকে আকর্ষণ করেছে। এই বিমান কোম্পনিগুলোর মধ্যে ১১ টি হচ্ছে চীনের এয়ার লাইনস কোম্পানি, ৫৫ টি হচ্ছে বিদেশী এয়ার লাইনস কোম্পানি। পেইচিং আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে চীনের ৮৮টি শহর এবং ৬৯টি বিদেশী শহরের সঙ্গে বিমান চলাচল ব্যবস্থা আছে। সপ্তাহে ৫ হাজারেরও বেশী নিয়মিত ফ্লাইট পেইচিং থেকে চীন ও বিশ্বের বিভিন্ন জায়গায় যায়।
চীনের কোন প্রদেশে সবচেয়ে বেশী মুসলমান বাস করেন?
প্রশ্নকর্তাঃবাংলাদেশের জয়পুরহাট জেলার ধারকীর চায়না লিসনার্স ক্লাবের সভাপতি এম. এম. পারভেজ
উঃ চীনের অধিকাংশ মুসলমান সিনচিয়াং স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল , নিংসিয়া স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল আর কানসু, ছিআংহাই, ইউননান প্রভৃতি প্রদেশে বসবাস করেন। অবশ্য, অন্যান্য প্রদেশেও কিছু মুসলমান আছেন। বর্তমানে চীনে ৩০ হাজারেরও বেশী মসজিদ আছে। এইসব মসজিদে ইমামের সংখ্যা ৪০ হাজারেরও বেশি ।
চীনা নারীরা নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেন কি?
প্রশ্নকর্তাঃ বাংলাদেশের গোপালগঞ্জ জেলার লিপন স্মৃতি রেডিও লিসেনার্স ক্লাবের প্রেসিডেন্ট বি এম ফয়সাল আহমেদ
উঃ চীনের সংবিধান অনুযায়ী , চীনা নারী বা পুরুষের সমান রাজনৈতিক অধিকার, নির্বাচন করার অধিকার ও নির্বাচিত হওয়ার অধিকার, জাতীয় ব্যবস্থাপনা আর সরকারী কর্মসংস্থান গ্রহণ করার অধিকার ইত্যাদি ভোগ করেন। নারীরা রাজনৈতিক তত্পরতায় অংশ নেয়ার অনুপাত আর তাঁদের যথাযথ রাজনৈতিক অধিকার নিশ্চিত করার জন্যে , চীন সরকার নারী ক্যাডার বেছে নেয়া আর প্রশিক্ষণ দেয়ার ব্যবস্থা ইতিমধ্যেই প্রতিষ্ঠা ও সুসম্পন্ন করেছে ।
|