একই দিন কফি আনান যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি ইরানের সঙ্গে সরাসরি সংলাপ করার আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ইরান-ই ইউ আলোচনায় কোনো অগ্রগতি অর্জিত হবে না, কিন্তু যদি যুক্তরাষ্ট্র যোগ দেয়, তাহলে আলোচনায় অগ্রগতির সম্ভাবনা আছে।

    ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মানোছের মোত্তাকি একই দিন বলেছেন, আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থা আর জাতিসংঘের প্রযুক্তি সংস্থার উচিত ইরানের পরমাণু সমস্যা আলোচনা করা, কিন্তু তা জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদে উত্থাপন করা চলবে না। ইরান আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার সঙ্গে সার্বিক সহযোগিতা করতে ইচ্ছুক। ইরানের জাতীয় স্বার্থ কমিটির কর্মকর্তা হাসান রোহানি একই দিন জোর দিয়ে বলেছেন, সংলাপ হচ্ছে ইরানের পরমাণু সমস্যার সমাধানের সর্বশ্রেষ্ঠ উপায়।

    ৪ মে প্রেসিডেন্ট বুশ যুক্তরাষ্ট্র সফররত মায়লেশিয়ার প্রধানমন্ত্রী বাদাভির সঙ্গে ইরানের পরমাণু সমস্যা নিয়ে আলোচনা করেছেন। দু'পক্ষ কূটনৈতিক উপায়ে ইরানের পরমাণু সমস্যা সমাধান করা, এবং জাতিসংঘ আর আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থার ইউরেনিয়াম ঘনীভূতকরণ সংশ্লিষ্ট নিয়ম রক্ষা করার ওপর জোর দিয়েছে।

    ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী দোমিনিক দে ভিলেপান একই দিন বলেছেন, আন্তর্জাতিক সমাজ ইরানের বিরুদ্ধে সামরিক উপায় ব্যবহার করলে, ইরানের পরমাণু সমস্যা আরো জটিল হবে।