সোভিয়েত সৈন্যবাহিনী বার্লিন দখল করে নেয়
১৯৪৫ সালের ২ মে সোভিয়েত সৈন্যবাহিনী জার্মানীর রাজধানী বার্লিন দখল করে নেয়। জার্মান ফ্যাসিবাদ পুরোপুরি পরাজিত হয় এবং বালির্ন যুদ্ধের অবসান ঘটে। এটা ছিল দ্বিতীয় মহা যুদ্ধে ইউরোপেররণস্থলের সবশেষ গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ।১৯৪৫ সালের ১৬ এপ্রিল সকাল ৫টা থেকে সোভিয়েত সৈন্যবাহিনী বার্লিনের উপর আক্রমন শুরু করে।১৯৪৫ সালের ১৮ এপ্রিল সোভিয়েত সৈন্যবাহিনী জার্মানীর তৃতীয় প্রতিরোধ লাইন ভেঙ্গে দেয়।১৯৪৫ সালের ২১ এপ্রিল সোভিয়েত সৈন্যবাহিনী বার্লিন শহরে প্রবেশ করে। দু'পক্ষের মধ্যে তীব্র লড়াই শুরু হয়। ১৯৪৫ সালের ৩০ এপ্রিল জার্মানীর সংসদ ভবনে সোভিয়েত সৈন্যরা বিজয়ের লাল পতাকা উত্তোলন করেন।১৯৪৫ সালের ১ মে হিটলার আত্মহত্যাকরেন। ১৯৪৫ সালের ১ মে জামার্নীর ৯৮ শতাংশ ভূমি সোভিয়েত সৈন্যবাহিনীর নিয়ন্ত্রণাধীন ছিল।১৯৪৫ সালের ২ মে স্তালিন ঘোষণা করেন, সোভিয়েত সৈন্যবাহিনী সম্পূর্ণভাবে বার্লিন দখল করেছে।
কমিউনিষ্ট আর কুওমিনতাং পাটির মধ্যে সৈন্য সম্প্রসারণের ব্যাপার নিয়ে আলোচনা হয়
১৯৪৪ সালের ২ মে চীনের কমিউনিষ্ট পাটি আর কুওমিনতাং পাটির মধ্যে সৈন্য সম্প্রসারণের ব্যাপার নিয়ে আলোচনা হয়। কমিউনিষ্ট পাটির প্রতিনিধি দলিলপত্রে সই করেন , কিন্তু কুওমিতাং পাটির প্রতিনিধি এই দলিলপত্রে সই করেননি।
টনি ব্লেয়ার ১৮১২ সালের পর ব্রিটেনের সবচেয়ে অল্প বয়সী প্রধান মন্ত্রী হন
১৯৯৭ সালের ২ মে ৪৩ বছর বয়স্ক টনি ব্লেয়ার ব্রিটেনের প্রধান মন্ত্রী নিবার্চিত হন। যার ফলে ১৮১২ সালের পর তিনি ব্রিটেনের সবচেয়ে অল্প বয়সী প্রধান মন্ত্রী হন।
ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে ইউরো নিয়ে আলোচনা শুরু
১৯৯৮ সালের ২ মে ব্রাসেলসে ইইউর ১৫টি দেশের মধ্যে ইউরো নিয়ে বৈঠক হয়। বৈঠকে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে ১৯৯৭ সালের ১ জানুয়ারী থেকে উপরোল্লেখিত ১৫টি দেশের মধ্যে ইউরোর ব্যবহার শুরু হয়।
ইয়েআনে চীনের কমিউনিষ্ট পাটির কেন্দ্রীয় কমিটির অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়
জাপান-প্রতিরোধ যুদ্ধে অংশ নিতে ব্যাপক জনসাধারণকে উত্সাহ দেওয়ার উদ্দেশ্যে ১৯৩৭ সালের ২ মে চীনের জাপান-প্রতিরোধ যুদ্ধের ঘাঁটি---ইয়েআনে চীনের কমিউনিষ্ট পাটির কেন্দ্রীয় কমিটির অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। অধিবেশনে চেয়ারম্যান মাও জে ডং ' জাপান প্রতিরোধ যুদ্ধে চীনের কমিউনিষ্ট পাটির কতর্ব্য ' শিরোনামে একটি রিপোর্ট পাঠ করেন। রির্পোটে বলা হয়, চীন আর জাপানের মধ্যে দ্বন্দ্ব প্রধান দ্বন্দ্বে পরিণত হওয়ার পর অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্ব ততটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। চীনের জনগণের সম্মুখীন কতর্ব্য হল বিভিন্ন পক্ষের শক্তি মিলে জাপানী আক্রমনকারীদের সঙ্গে লড়াই করা।
|