v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2006-04-17 16:18:08    
১১---১৭ এপ্রিল, ২০০৬

cri
** তাইওয়ান প্রণালীর দু'পারের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক ফোরাম ১৫ এপ্রিল পেইচিংয়ে সমাপ্ত হয়েছে। ফোরামে মূলভূভাগ তাইওয়ানবাসীদের জন্য নানা সুবিধাজনক নীতি ঘোষণা করেছে।

  এই রাজনৈতিক ব্যবস্থাগুলোর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত আছে, দু'পারের কৃষি সহযোগিতা জোরদার করা, যেমন এই বছরের ১ মে থেকে মূলভূভাগ তাইওয়ানের ২২ রকম ফল এবং ১১ রকম শাকসব্জীর আমদানির অনুমোদন এবং শূন্য শুল্ক সুবিধা দেবে । তা ছাড়া, দু'পারের জনগণের বিনিময় আর আসা-যাওয়া ত্বরান্বিত হবে, অব্যাহতভাবে দু'পারের চিকিত্সা ও স্বাস্থ্য ক্ষেত্রের সহযোগিতা ও আদান-প্রদান ত্বরান্বিত হবে, অবিলম্বে "মূলভূভাগের অধিবাসী তাইওয়ান অঞ্চলে পর্যটন সংক্রান্ত পরিচালনা নিয়ম" প্রকাশিত হবে, ইত্যাদি।

 তা ছাড়া, এবারকার ফোরামে দু'পারের অর্থনৈতিক আদান-প্রদান এবং সহযোগিতা জোরদার ও গভীরতর করা সংক্রান্ত ছয়টি প্রস্তাব উত্থাপিত হয়েছে।

১৬ এপ্রিল চীনের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক হু চিন থাও পেইচিংয়ে বলেছেন , তাইওয়ানবাসীদের প্রতি মূলভূভাগের প্রতিশ্রুতিগুলো পালন করা হবে , এটা পরিস্থিতির অবনতি বা মুষ্টিমেয় লোকের হস্তক্ষেপের দরুন পরিবর্তিত হবে না । প্রণালীর দুই পারের অর্থনৈতিক ও বাণিজ্যিক ফোরামে অংশ নেয়ার জন্য আগত চীনের কওমিনতাং পার্টির সাম্মানিক চেয়ারম্যান লিয়েন চানের সঙ্গে সাক্ষাতের সময় প্রেসিডেন্ট হু চিন থাও এই কথা বলেছেন ।

 তিনি আরো বলেছেন , যে সব ব্যাপার তাইওয়ানবাসীর স্বার্থের সঙ্গে জড়িত , সেই সব ব্যাপারকে আমরা নিষ্ঠার সঙ্গে বিবেচনা করবো । আমরা যে সব প্রতিশ্রুতি দিয়েছি , তা' বাস্তবায়নের প্রচেষ্টা চালাবো ।

 লিয়েন চানের সঙ্গে সাক্ষাত্কারে প্রেসিডেন্ট হু চিন থাও প্রণালীর দুই পারের সম্পর্ক সম্বন্ধে চারটি প্রস্তাব পেশ করেছেন। এই চারটে প্রস্তাব হলোঃ একচীন নীতি প্রতিফলনকারী ১৯৯২ সালের ঐক্যমতে অবিচল থাকা , প্রণালীর দুই পারের স্বদেশীয়দের সুখশান্তির জন্য প্রচেষ্টা চালানো , পারস্পরিক কল্যাণ ও উভয়ের লাভের ভিত্তিতে সহযোগিতা ও আদান-প্রদান জোরদার করা আর সমতার ভিত্তিতে আলাপ-পরামর্শ চালানো ।

 লিয়েন চান বলেছেন , উভয় পক্ষের জয়ের জন্য প্রণালীর দুই পারের স্বদেশীয়দের উচিত শান্তিময় পরিবেশে সহযোগিতা বাড়ানো ।

** চীনের উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়াং চিয়েসি ১৪ এপ্রিল পেইচিংয়ে বলেছেন , চীনের প্রেসিডেন্ট হু চিনথাওয়ের আসন্ন যুক্তরাষ্ট্রসফর চীন-মার্কিন সম্পর্কের সুষ্ঠু ও স্থিতিশীল বিকাশের পক্ষে গুরুত্বপূর্ণ ও তাত্পর্যসম্পন্ন।

 তিনি বলেছেন , চীন-মার্কিন সম্পর্ক বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের অন্যতম । দুদেশের মধ্যে কিছু মতভেদ থাকলেও সমতা ও পরস্পরের প্রতি সম্মান প্রদর্শনের ভিত্তিতেএবং আন্তর্জাতিক সম্পর্কের মৌলিক নীতি ও তিনটি চীন-মার্কিন যুক্ত ইস্তাহারের মর্মবস্তু অনুযায়ী সুষ্ঠুভাবে সমস্যাগুলোর পুরোপুরি সমাধান করা যায় ।

 তিনি জোর দিয়ে বলেছেন , তাইওয়ান সমস্যা চীন-মার্কিন সম্পর্কের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ও স্পর্শকাতর কেন্দ্রীয়সমস্যা । স্বাধীন তাইওয়ানপন্থীদের অপপ্রয়াস রোধ করা,তাইওয়ান প্রণালীর শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষা করা চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের অভিন্ন স্বার্থের সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ। মার্কিন পক্ষ সত্যিকারভাবে নিজের প্রতিশ্রুতি পালন করে স্বাধীন তাইওয়ান পন্থীদের কাছে কোনো ভুল সংকেত পাঠাবে না এবং চীনের সঙ্গে মিলে স্বাধীন তাইওয়ান পন্থীদের তত্পরতার বিরোধিতা করবে বলে তিনি আশা করেন ।

 প্রেসিডেন্ট বুশের আমন্ত্রণে প্রেসিডেন্ট হু চিনথাও ১৮ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে রাষ্ট্রীয় সফর করবেন ।

** প্রথম বিশ্ব বৌদ্ধ ধর্ম ফোরাম ১৬ এপ্রিল চীনের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের বৌদ্ধ ধর্মের বিখ্যাত পাহাড় --- পু থু পাহাড়ে সমাপ্ত হয়েছে। ফোরামে "পু থু পাহাড় ঘোষণা" গৃহীত হয়েছে। এই ঘোষণার উদ্দেশ্য হচ্ছে বিশ্বের সুষম উন্নয়ন ত্বরান্বিত করা।

  ঘোষণায় সারা বিশ্বের বৌদ্ধ ধর্ম মহল এবং গোটা মানবজাতির উদ্দেশ্যে দয়াশীল হওয়া, আত্মীয়স্বজনদের সঙ্গে আবেগপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রাখা, আন্তরিকভাবে যোগাযোগ করা ও পারস্পরিক সহিষ্ণুতার আহ্বান জানানো হয়েছে, যাতে বিশ্বের শান্তি ও সভ্যতার সুষম বিকাশ ত্বরান্বিত করা যায়।

 প্রথম বিশ্ব বৌদ্ধ ধর্ম ফোরাম হচ্ছে চীন সরকার আয়োজিত প্রথম আন্তর্জাতিক ধর্মীয় সম্মেলন। ত্রিশাধিক দেশ ও অঞ্চল থেকে আসা বৌদ্ধ ধর্মীয় পন্ডিত ও কর্মকর্তারা সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন।

** ১৩ এপ্রিল তুরস্কর প্রধানমন্ত্রী রেসেপ তায়িপ এর্দোগান ও তুরস্ক সফররত বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া বলেছেন , দু'দেশের সরকার যৌথ প্রয়াস চালিয়ে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়ন ত্বরান্বিত করবে ।

 সেদিন এর্দোগান ও খালেদা জিয়া বৈঠক করেছেন । দু'পক্ষ প্রধানত দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের উন্নয়ন , আন্তর্জাতিক সন্ত্রাস দমন ইত্যাদি বিষয় নিয়ে মত বিনিময় করেছে । বৈঠক শেষে অনুষ্ঠিত একটি সংবাদ সম্মেলনে এর্দোগান বলেছেন , তুরস্ক সরকার বাংলাদেশের সঙ্গে রাজনৈতিক , অর্থনৈতিক , বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রের সহযোগিতা জোরদার করতে চায় । তিনি আরো বলেছেন , ২০০৫ সালে দু'দেশের বাণিজ্য মূল্য ১৯ কোটি মার্কিন ডলার হয়েছে। তিনি বাংলাদেশে তুরস্কর ব্যবসায়ীদের পুঁজি বিনিয়োগের উত্সাহ দেন ।

 খালেদা জিয়া বলেছেন , বাংলাদেশ তুরস্কর সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক জোরদার করতে ইচ্ছুক । তিনি বলেছেন , তুরস্কো যে সাংস্কৃতিক ইউনিয়ন গঠন করার আহ্বান জানিয়েছে , বাংলাদেশ তা সমর্থন করে । তিনি আরো বলেছেন , বাংলাদেশে মুসলমানের সংখ্যা বেশি , তাই বিশ্বের কাছে মুসলমানরা যে সন্ত্রাসী নয় , তা প্রমাণ করার দায়িত্ব বাংলাদেশের আছে ।

** পাকিস্তানের সিন্ধুপ্রাদেশিক সরকারের মুখপাত্র ১২ এপ্রিল বলেছেন , এ পর্যন্তদক্ষিণ পাকিস্তানের বন্দর নগরী করাচির এক ধর্মীয়সভাকক্ষে ১১ এপ্রিল রাতে সংঘটিত বিস্ফোরণে মোট ৫৭জন নিহত আর প্রায় ১০০জন আহত হয়েছেন ।

 সিন্ধু প্রাদেশিক সরকারের মুখপাত্র বলেছেন , পুলিশ ঘটনাস্থলে দু'টি খন্ডিত লাশ উদ্ধার করেছে , যা হামলাকারীদের লাশ বলে পুলিশরা সন্দেহ করেন । তাছাড়া আত্মঘাতীবিস্ফোরণকারীদের প্রাসঙ্গিক তথ্যপাওয়ার জন্যে সিন্ধুপ্রাদেশিক সরকার প্রায় ৫০ লক্ষ রুপির আর্থিক পুরস্কারঘোষণা করেছে ।

 বিস্ফোরণ হওয়ার পর পাকিস্তান সরকার করাচিতে কড়াকড়ি নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিয়েছে । প্রেসিডেন্ট মুশারাফ ও প্রধানমন্ত্রী আজিজ পৃথকপৃথকভাবে বিবৃতি দিয়ে সন্ত্রাসী হামলাটির নিন্দা করেছেন ।

 চীনের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র লিউ চিয়ান ছাও ১২ এপ্রিল পেইচিংয়ে বলেছেন, চীন পাকিস্তানের করাচীতে বোমা বিস্ফোরণের ঘটনার তীব্র নিন্দা করে, বোমা বিস্ফোরণে জান-মালের ক্ষয়ক্ষতিতে গভীর শোক ও নিহতদের স্বজনদের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করে।

** ১৪ এপ্রিল নেপালের রাজা জ্ঞানেন্দ্র নেপালে নববর্ষ উপলক্ষে দেয়া একটি ভাষণে নেপালের বিভিন্ন রাজনৈতিক পার্টির প্রতি বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা বাস্তবায়নের জন্য আলোচনা করার আহ্বান জানিয়েছেন ।

 জ্ঞানেন্দ্র বলেছেন , তিনি আশা করেন সকল পার্টির সক্রিয় অংশগ্রহণ এবং প্রতিনিধিত্বমূলক গণতান্ত্রিক নির্বাচনের মাধ্যমে সত্যি সত্যি শান্তিপূর্ণ এবং রাষ্ট্রীয় বহুদলীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা বাস্তবায়ন করা হবে । তিনি আরো বলেছেন , শান্তি আলোচনার দ্বার সমসময় খোলা আছে ।

** আফগানিস্তানের কান্দাহার প্রদেশের গভর্নর আসাদুল্লাহ খালিদ ১৫ এপ্রিল বলেছেন, আফগানিস্তানের পুলিশ ১৪ এপ্রিল কান্দাহারে এক অভিযানে ৪১ জন সশস্ত্র তালিবান সদস্যকে হত্যা করেছে। আফগানিস্তানের ৬জন পুলিশ অভিযানে মারা গেছে।

 স্থানীয় তথ্য মাধ্যমের খবরে জানা গেছে, খালিদ বলেন, ১৪ এপ্রিল আফগানিস্তানের পুলিশ তালিবানদের সঙ্গে তুমুল গুলি-বিনিময় করেছে। দু'পক্ষের লড়াই সারা দিন চলেছে। মার্কিন বাহিনীর সাহায্যে সর্বশেষে আফগানিস্তানের পুলিশ ৪১ তালিবান সদস্যকে হত্যা করেছে এবং ১৩ জনকে আটক করেছে ।

** শ্রীলংকা সরকার ১৫ এপ্রিল জানিয়েছে, লিবারেশন টাইগার্স অফ তামিল ইলাম(এলটিটিই) সংস্থার পূর্বাঞ্চলের নেতাদের উত্তরাঞ্চলে পাঠানোর ব্যাপারে মতভেদ রয়েছে বলে আগে নির্ধারিত এপ্রিলের শেষ দিকে জেনিভায় অনুষ্ঠিতব্য দু'পক্ষের আলোচনা সম্ভবত সময়মত হবে না।

 শ্রীলংকার শান্তি প্রক্রিয়া সমন্বয় বিভাগের পরিচালক পালিতা কোহোনা একই দিনে কুয়ালালাম্পুরে আয়োজিত তথ্য-জ্ঞাপন সভায় বলেছেন, শ্রীলংকা সরকারের নৌবাহিনী যে পদ্ধতিতে এলটিটিই'র পূর্বাঞ্চলের নেতাদের পাঠাবে সেই নিয়ে সংস্থাটি অসন্তুষ্ট বলে পাঠানোর পরিকল্পনা বাতিল করেছে। তাতে এলটিটিই জেনিভায় আলোচনায় অংশ নেবে কিনা তা নিয়ে সংশয় সৃষ্টি হয়েছে।

** জিম্বাবুয়ে সফররত ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী মানোছার মোত্তাকি১৫ এপ্রিল বলেছেন, ইরান বহিঃ চাপের কারণে শান্তিপূর্ণভাবে পারমাণবিক শক্তিসম্পদ ব্যবহারের অধিকার ত্যাগ করবে না।

 একই দিন জিম্বাবুয়ের রাজধানী হারারেতে তিনি বলেন, ইরানের পরমাণু চুক্তি শান্তিপূর্ণ লক্ষ্যের জন্য, ইরানের উন্নয়নের জন্য পরমাণু প্রযুক্তি ব্যবহারের অধিকার আছে। সুতরাং ইরানের জনগণের বৈধ অধিকারের পরিপন্থী জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের কোনো প্রস্তাব ইরানের জনগণ গ্রহণ করবে না।

 তিনি আরো বলেন, বর্তমানে ইরান সংশ্লিষ্ট সকল পক্ষের সঙ্গে ইরানের পরমাণু সমস্যা নিয়ে আরো আলোচনা করবে। ইরানের বৈধ অধিকার সম্মান না পেলে, ইরান বৈঠক বন্ধ করবে এবং সংশ্লিষ্ট প্রস্তাবকে অস্বীকার করবে।

 ইরান সফররত চীনের সহায়ক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ছুই থিয়ান খাই ১৫ এপ্রিল তেহরানে বলেছেন, চীন আশা করে সংশ্লিষ্ট পক্ষ ইরানের পরমাণু সমস্যায় সংযম বজায় রাখবে যাতে পরিস্থিতি তীব্রতর হওয়ার পরিস্থিতি এড়ানো যায়।

** ইস্রাইলের মন্ত্রীসভা ১১ এপ্রিল ইহুদ ওলমার্টকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধানমন্ত্রী পদে অনুমোদন দিয়েছে।

ইস্রাইলের মন্ত্রীসভা ১১ এপ্রিল আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেছে যে , একটানা সংজ্ঞাহীন শ্যারন চিরকালের জন্য দায়িত্ব পালনের শক্তি হারিয়েছেন । ইহুদ ওলমার্ট তার স্থলাভিষিক্ত হয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারী প্রধানমন্ত্রীহবেন । সিদ্ধান্তটি শ্যারণ যুগের আনুষ্ঠানিক সমাপ্তি ঘোষণা করেছে ।

** ১৪ এপ্রিল বিকালে ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকার সমর্থন সংক্রান্ত তৃতীয় অধিবেশন ইরানের রাজধানী তেহরানের আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে উদ্বোধন হয়েছে।

 তিনদিনব্যাপী এবারকার অধিবেশন ইরানের শীর্ষ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনির উদ্যোগে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আহমাদিনেজাদ, স্পীকার আলি হাদ্দাদ আদলার এবং ৫০টি দেশ থেকে প্রায় ৬'শ প্রতিনিধি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অংশ নিয়েছেন।

 খামেনি তার ভাষণে নাম না উচ্চারন করেই ফিলিস্তিন সরকারকে আর্থিক সাহায্য বন্ধ করার যুক্তরাষ্ট্র ও ই ইউ'র তত্পরতার নিন্দা করেছেন, এবং ইসলামি বিশ্বের উদ্দেশ্যে ফিলিস্তিনীদের সাহায্য করার আহ্বান জানিয়েছেন।