v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2006-03-31 16:21:45    
১ এপ্রিল

cri
    ** ভারতের সঙ্গে চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত

    ভারত প্রজাতন্ত্র এশিয়ার দক্ষিণ অঞ্চলে অবস্থিত। লোকসংখ্যার দিক থেকে বিশ্বে চীনের পর দার স্থান। ভারতে প্রায় ১৮০টি ভাষা আছে এবং ৭০০টির বেশি আঞ্চলিক ভাষা আছে, সরকারী ভাষা হলো হিন্দি ও ইংরেজি। রাজধানী হলো নয়াদিল্লী।

    ১৯৫০ সালের ১ এপ্রিল ভারতের সঙ্গে চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়।

    **চীনের বিদেশী মুদ্রার বিনিময় পত্র চালু

    ১৯৮০ সালের ১ এপ্রিল চীনের রাষ্ট্রীয় পরিষদের ক্ষমতা বলে চীনা ব্যাঙ্ক চীনে বিদেশী মুদ্রার বিনিময় পত্র চালু করে।

  রাষ্ট্রীয় পরিষদের নিয়ম অনুযায়ী, বিদেশী মুদ্রার বিনিময় পত্র হচ্ছে বিদেশী মুদ্রার মূল্যবহ এক রকম রেনমিনপির পত্র। বিদেশী, প্রবাসী চীনা, হংকং, ম্যাকাও ও তাইওয়ান বাসী চীনে অবস্থানের সময়ে চীনা ব্যাঙ্কে অথবা নির্দিষ্ট বিদেশী মুদ্রার বিনিময় কেন্দ্রগুলোতে তত্কালীন বিনিময় হার অনুসারে তাদের যাতের বিদেশী মুদ্রা দিয়ে বিদেশী মুদ্রার বিনিময় পত্র বিনিময় করেন এবং নির্দিষ্ট আওতায় রেনমিনপির সমান মূল্যে সেগুলো ব্যবহার করেন। বিনিময় পত্র দিয়ে কিছু নিষ্ত্রাপ্য পণ্যদ্রব্য কেনা যেত যা রেনমিনপি দিয়ে কেনা যেত না।

  বিদেশী মুদ্রার বিনিময় পত্রের মধ্যে ছিল ১০০ ইউয়েন, ৫০ ইউয়েন, ১০ ইউয়েন, ৫ইউয়েন, ১ ইউয়েন, ৫০ চিয়াও, ১ চিয়াও এই সাত রকম। এর সরকারী বিনিময় মূল্য আর কালা বাজারের মূল্যের মধ্যে বিরাট ব্যবধান ছিল। নিয়ম অনুযায়ী বেসরকারীভাবে তা বিনিময় করা যেতে না।

  বিদেশী মুদ্রার বিনিময় পত্র সম্ভবত বিশ্বের অদ্বিতীয় এক ধরনের কাগজ। দ্রব্য বেশি হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চীনে রেনমিনপি দিয়ে সবকিছু কেনা যায়, বিদেশীদের জন্যে খোলা মৈত্রী দোকানে প্রবেশ করার সময়ও আর পাসপোর্ট দেখানোর প্রয়োজন নেই। ১৯৯৫ সালের ১ জানুয়ারী বিদেশী মুদ্রার বিনিময় পত্রের ঐতিহাসিক কর্তব্য সম্পন্ন হয়। তখন থেকে কেউ কেউ তাকে সংগ্রহ করতে শুরু করেছেন।

    ** চেচিয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম নির্ধারণ

    ১৮৯৭ সালে চেচিয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ের পূর্বরুপ-ছিউশি অধ্যয়ন-সদন স্থাপিত হয়। তা ছিলো চীনের আধুনিক ইতিহাসের কয়েকটি নতুন উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অন্যতম। ১৯০১ সালে কয়েকবার এর নাম বদল হয় এবং কিছু সময়ের জন্যে বন্ধ হয়ে যায়। ১৯২৮ সালের ১ এপ্রিল এর নাম করা হয় চেচিয়াং বিশ্ববিদ্যালয় ।

    দক্ষিণপূর্ব চীনের চেচিয়াং প্রদেশের হাংচৌ শহরে অবস্থিত চেচিয়াং বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে বর্তমানে চীনের বৃহত্তম ও সবচেয়ে বেশি শাখা বিশিষ্ট গবেষণার্ধমী ও সামগ্রিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অন্যতম। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে তার বেশ বড় প্রভাব আছে।

    চেচিয়াং বিশ্ববিদ্যালয়ে দর্শন, অর্থনীতি, আইন, শিক্ষা, সাহিত্য, ইতিহাস, বিজ্ঞান, ইঞ্জিনিয়ারিং, কৃষি, চিকিত্সা, ব্যবস্থাপনা ইত্যাদি ১১টি বড় শাখা ও ১০৮টি ব্যালর্চস ডিগ্রির বিষয় রয়েছে। বর্তমানে শিক্ষক শিক্ষিকা ও কর্মচারীদের সংখ্যা ৮ হাজার ৭০০ । গোটা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত ফুল-টাইম ছাত্রছাত্রীদের সংখ্যা ৪০ হাজারের বেশি। এর মধ্যে মাস্টার ডিগ্রিপ্রার্থী স্নাতকোত্তর ছাত্রছাত্রীদের সংখ্যা ৯ হাজার ৭০০, ডক্টরেট ডিগ্রির ছাত্রছাত্রীদের সংখ্যা ৪ হাজার ২০০ এবং বিদেশী ছাত্রছাত্রীদের সংখ্যা এক হাজারেরও বেশি।