বর্ণবৈষম্য নিমূর্ল করাকে ' আন্তর্জাতিক দিবস বলে গণ্য করা হয়
১৯৬০ সালের ২১ মার্চ দক্ষিণ আফ্রিকার অশ্বেতাঙ্গরা দক্ষিণ আফ্রিকার কতৃর্পক্ষের বিরুদ্ধে বিক্ষোভ মিছিল প্রদর্শন করে। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকা কতৃর্পক্ষ বিক্ষোভকারীদের দমন করে। এই দমনে ৮৮জন নিহত ও তিন শতাধিক আহত হয়। এই বিয়োকান্তক ঘটনা বিশ্বে আড়োলনের সৃষ্টি করে। এই বর্ণবৈষম্য দূর করার এবং নিহত অশ্বেতাঙ্গ বিক্ষোভকারীদের স্মরণ করার উদ্দেশ্যে ১৯৭৭ সালের ১৪ ডিসেম্বর জাতিসংঘে এই প্রস্তাব অনুমোদিত হয়। এই প্রস্তাবে নির্ধারিত হয় যে প্রতি বছরের ২১ মার্চ ' বণবৈষম্য নিমূর্ল করার আন্তর্জাতিক দিবস।
পরিবার পরিকল্পনায় চীনের মৌলিক নীতি নির্ধারিত হয়
১৯৯৩ সালের ২১ মার্চ পেইচিংএ চীনের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি এবং চীনের রাষ্ট্রীয় পরিষদের উদ্যোগে পরিবার পরিকল্পনা সংক্রান্ত কর্ম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়্ চীনের তত্কালীণ প্রেসিডেন্ট চিয়াং ছে মিন এই অধিবেশনে গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ দেন। তিনি বলেন, পরিবার পরিকল্পনা চীনের একটি রাষ্ট্রীয় নীতি। এই নীতি অপরিবর্তিত থাকবে। এই অধিবেশনে এই ক্ষেত্রের কাজের পযার্লোচনা করা হয়। চিয়াং ছে মিন বলেন, চীনের গ্রামাঞ্চলে পরিবার পরিকল্পনা কাজের উপর গুরুত্ব আরোপ করা উচিত। কারণ এই কাজ ব্যাপক কৃষকদের মৌলিক স্বার্থের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত। তিনি বিভিন্ন স্তরের সরকারের উদ্দেশ্যে এই কাজের দিকে মনোযোগ দেওয়ার আহ্বান জানান।
চীনের কমিউনিস্ট পাটির পলিট ব্যুরোর কর্ম সম্মেলন অনুষ্ঠিত
১৯৭৯ সালের ২১ মার্চ পেইচিংএ চীনের কমিউনিস্ট পাটির পলিট ব্যুরোর অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। এই অধিবেশনে চীনের অর্থনৈতিক পূণবিন্যাস এবং ১৯৭৯ সালের জাতীয় অথর্নীতির পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা হয়। অধিবেশনে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয় যে তিন বছরের মধ্যে চীনের অর্থনৈতিক পূণর্বিন্যাস কাজ সম্পাদিত হবে।
চীনের কমিউনিস্ট পাটির জাতীয় কংগ্রেস পেইচিংএ অনুষ্ঠিত হয়
১৯৫৫ সালের ২১ মার্চ পেইচিংএ চীনের কমিউনিস্ট পাটির জাতীয় কংগ্রেস অনুষ্ঠিত হয়। চেয়ারম্যান মাও উদ্বোধনী আর সমাপ্তি অনুষ্ঠানে ভাষণ দেন। চীনের বিভিন্ন প্রদেশের উচ্চ পদস্থ নেতারা এই কংগ্রেসে অংশ নেন।
সাংহাইএর শ্রমিকরা তৃতীয় বার সশস্ত্র অভ্যুত্থান করে
চীনের যুদ্ধবাস শাসন উত্খাত করার জন্যে সাংহাইএর শ্রমিকরা সশস্ত্র অভ্যুত্থান করেছিলেন। কিন্তু সংসংগঠনের অভাবে তা বিফল হয়। ১৯২৭ সালের ২১ মার্চ চীনের কমিউনিস্ট পাটির নেতৃত্বে সাংহাইএর শ্রমিকরা তৃতীয় বার সশস্ত্র অভ্যুত্থান করেন।
সোভিয়েত ইউনিয়ন বার্লিনের মিত্র দেশ কমিশন থেকে বেরিয়ে আসে
১৯৪৮ সালের ২১ মার্চ সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রতিনিধি বার্লিন সম্মেলন থেকে বেরিয়ে আসার পর পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে সোভিয়েত ইউনিয়নের সম্পর্ক উত্তেমনাসংকুল হয়ে উঠে। অবশেষে সোভিয়েত ইউনিয়ন বার্লিনের মিত্র দেশ কমিশন থেকে আনুষ্ঠানিকাভাবে বেরিয়ে আসে।
|