জাতি সংঘে চীনের স্থায়ী উপ-প্রতিনিধি চাং ই সান ১৫ মার্চ জাতি সংঘের ৬০তম সাধারণ পরিষদে মানবাধিকার পরিষদ প্রতিষ্ঠা সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব গৃহিত হবার পর ভাষণ দেয়ার সময় এই আশা প্রকাশ করেন যে , মানবাধিকার পরিষদ তার যথাযোগ্য ভূমিকা পালন করবে , সারা পৃথিবীতে আরো কার্যকরভাবে সকলের মানবাধিকার ও মৌলিক অধিকার ত্বরান্বিত করবে এবং প্রাক্তন মানবাধিকার কমিটির রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা এড়াবে ।
তিনি বলেছেন , প্রস্তাবটিতে যেমন মানবাধিকারের গুরুত্ব পুনরুল্লেখিত হয়েছে , তেমনি ন্যায্য ও অবিকল্প পদ্ধতিতে মানবাধিকার সমস্যা নিষ্পত্তি করা , দ্বৈত-মানদন্ড ও রাজনৈতিকায়ন এড়ানো আর মানবাধিকার ক্ষেত্রের গঠনমূলক সংলাপ ও সহযোগিতা ত্বরান্বিত করার কথা বহুবার উল্লেখ করা হয়েছে । চীন মনে করে যে , এই সব নীতি ভবিষ্যতে মানবাধিকার পরিষদের কাজকর্মের নিয়মবিধি হওয়া উচিত , যাতে সাবেক মানবাধিকার কমিটির রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা এড়ানো যায় ।
|