স্যু হাইফেং শুটিংয়ের পেশাগত অনুশীলন করেন নি। নিজের প্রয়াসে তিনি ১৯৮২ সালে চীনের আনহু প্রদেশের প্রদেশিক দলে প্রবেশ করেন। ১৯৮৪ সালে তিনি চীনের জাতীয় দলে প্রবেশ করেন।
১৯৮৪ সালে লোস আনজেলেস অলিম্পিক গেমসে তিনি পুরুষদের এয়ার পিস্টলে স্বর্ণপদক অর্জন করেন।
১৯৮৩ সালে পঞ্চম জাতীয় গেমসে তিনি পিস্টল স্লৌ ফায়র এবং এয়ার পিস্টলে দু'টি রৌপ্য পদক অর্জন করেন। ১৯৮৪ সালে ২৩তম অলিম্পিক গেমসে তিনি পুরুষদের এয়ার পিস্টলে স্বর্ণপদক অর্জন করেন। ১৯৮৬ সালে দশম এশীয় গেমসে তিনি বিশ্ব রেকর্ডকে ছাড়িয়ে যাওয়ার ৬৬০ পয়েন্ট নিয়ে ফ্রি পিস্টল, এয়ার পিস্টল ও ফ্রি পিস্টলের দলগত দফায় চ্যাম্পিয়ন হন। ১৯৮৬ সালে জাতীয় শুটিং প্রতিযোগিতায় তিনি ৬৬২ পয়েন্ট নিয়ে নতুন ছোট ক্যালিবর এয়ার পিস্টলের বিশ্ব রেকর্ড সৃষ্টি করেন।
১৯৯০ সালে পেইচিং এশীয় গেমসে তিনি চারটি স্বর্ণপদক অর্জন করেন। ১৯৯১ সালে বিশ্ব এয়ার পিস্টল চ্যাম্পিয়নশীপে তিনি চ্যাম্পিয়ন হন। ১৯৯১ সালে সপ্তম এশীয় চ্যাম্পিয়নশীপে তিনি পাঁচটি স্বর্ণপদক অর্জন করেন।
১৯৮৪ সালে লোস আনজেলেস অলিম্পিক গেমসে তিনি চীনের জন্যে প্রথম অলিম্পিক গেমসের র্স্বণপদক অর্জন করেন।
১৯৮৪ সালে তিনি চীনের জাতীয় ক্রীড়া কমিটির ক্রীড়াবিদের সম্মানসুচক পদক অর্জন করেন।
১৯৮৪ সাল এবং ১৯৮৬ সালে তিনি দু'বার চীনের জাতীয় সেরা দশজন ক্রীড়াবিদের একজন হিসাবে নির্বাচিত হন।
১৯৯৪ সলে অবসরনেয়ার পর তিনি জাতীয় নারীদের এয়ার পিস্টল দলের কোচ হন, পরে তিনি জাতীয় শুটিং দলের ডেপুটি চীফ কোচ হন, ২০০১ সালের মার্চ মাসে, তিনি জাতীয় শুটিং দলের চীফ কোচ হন, জুন মাসে, তিনি জাতীয় ক্রীড়া ব্যুবোর শুটিং কেন্দ্রের উপ পরিচালক হন।
১৯৯৬ সালে আটল্যান্টা অলিম্পিক গেমসে তাঁর পরিচালিত চীনা দলের নারী সদস্য লি দুয়েহং চ্যাম্পিয়ন হন।
২০০০ সালে সিডনি অলিম্পিক গেমসে তাঁর পরিচালিত চীনা দলের নারী সদস্য থাও লুনা চ্যাম্পিয়ন হন।
|