আলবার্ট আইনস্টাইনের জন্ম গ্রহণ করেন
১৮৭৯ সালের ১৪ মার্চ আলবার্ট আইনস্টাইন জার্মানীর উলমোতে জন্ম গ্রহণ করেন। ছোটবেলায় তিনি তেমন মেধাবি ছেলে ছিলেননা।তিনি কথা বলতেও শিশেছেন ধীরে ধীরে । তা ছাড়া, অন্য ছেলেমেয়েরা যাতে আনন্দ পায় তেমন কিছুন দিকেই আইনস্টাইনের কোন আগ্রহ ছিলনা। তিনি ছিলেন শান্ত প্রকৃতির ছেলে। অন্য ছেলেমেয়েরা যখন বাগানে গিয়ে লাফ-ঝাপ আর খেলাধুলোয় মেতে থাকত, আইনষ্টাইন তখন একা একা দূরে গিয়ে থাকতে পছন্দ করতেন। তিনি ১৯০৫ সালে সুইজার্ল্যান্ডের সুলিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে পদার্থবিদ্যার পি এইচ ডি ডিগ্রি অর্জন করেন। পরে তিনি আপেক্ষিকতাবাদ আবিষ্কার করেন। তিনি একজন বিশ্ববিখ্যাত পদার্থবিদ্যা বিজ্ঞানী।
চীন জার্মানীর সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে প্রথম বিশ্ব যুদ্ধে যোগ দেয়
১৯১৭ সালের ১৪ মার্চ পেইচিং সরকার ঘোষণা করে , সে দিন থেকে চীন জার্মানীর সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক ছিন্ন করে চীন প্রথম মহা যুদ্ধে যোগ দিয়েছে।
জার্মানী অষ্ট্রিয়া দখল করে নেয়
১৯৩৮ সালের ১৪ মার্চ হিটলার পক্ষেএকটি অভূতপূর্ব স্মরণীয় দিন। যখন জার্মানীর এই নেতা অস্ট্রিয়া ত্যাগ করেন তখন তাঁর কাছে এক পয়সাও ছিল না। কিন্তু সে দিন তিনি যখন জেনিভায় ফিরে আসেন তখন দেখা গেল তাকে অভ্যর্থনা জানাতে হাজার হাজার লোকের সমাবেশ।
জাতি সংঘ নিরস্ত্রীকরণ কমিশনের অধিবেশন জেনিভায় অনুষ্ঠিত হয়
১৯৬২ সালের ১৪ মার্চ জাতি সংঘ নিরস্ত্রীকরণ অধিবেশন জেনিভায় অনুষ্ঠিত হয়। ১৮টি দেশ নিয়ে কমিশন গঠিত হয়। অধিবেশনের প্রাক্তন সোভিয়েত ইউনিয়নের পররাষ্ট্র মন্ত্রী গ্রোমিকো বলেছেন, একটি বিশদ আর সাবির্ক নিরস্ত্রীকরণ চুক্তি স্বাক্ষর করা এই অধিবেশন আয়োজনের প্রধান উদ্দেশ্য। সে সময় সারা পৃথিবীতে যুক্তরাষ্ট্র আর সোভিয়েত ইউনিয়নের মধ্যে সামরিক সরঞ্জামের প্রতিদ্বন্দ্বিতা চলছিলো। সামরিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা উত্তপ্ত হয়ে উঠার ফলে বিশ্বের অর্থনীতি গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সুতরাং নিরস্ত্রীকরণ ইস্যু বিভিন্ন দেশের আলোচ্য বিষয়ে পরিণত হয়।
সেনজেনের নির্মান কাজ বিপুল মাত্রায় শুরু
১৯৮২ সালের ১৪ মার্চ চীনের বিশেষ অর্থনৈতিকঅঞ্চল---সেনচেনের নির্মান কাজ পুরোদমে শুরু হয়। চীনের একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল নিধার্রিত হওয়ার পর সেনজেনের বিভিন্ন ক্ষেত্রের নির্মান কাজ শুরু হয়।
সুনিয়া গ্যান্ধি কংগ্রেস পাটির চেয়ারপারসন মনোনীত হন
১৯৯৮ সালের ১৪ মার্চ ভারতের কংগ্রেস পাটির একটি পূর্ণাঙ্গ অধিবেশনে সোনিয়া গান্ধী এই পাটির চেয়ারপারসন মনোনীত হয়। সে বছনের ৬ এপ্রিল এই পাটির কংগ্রেসে এই মনোয়ন অনুমোদিত হয়। সে বছনের শেষ নাগাদ তিনি কংগ্রেস পাটির পক্ষ থেকে জাতীয় নিবার্চনে অংশ নেন। কংগ্রেস পাটি পরে ভারতের দ্বিতীয় বড় পাটি হওয়ায় তাঁর অবদান ছিল।
|