চীনের কেন্দ্রীয় সরকারের জনসংখ্যা, সম্পদ ও পরিবেশ সংক্রান্ত কর্ম অধিবেশন অনুষ্ঠিত
১৯৯৯ সালের ১৩ মার্চ পেইচিংএ চীনের কমিউনিষ্ট পাটির কেন্দ্রীয় কমিটির জনসংখ্যা, সম্পদ ও পরিবেশ সংক্রান্ত কর্ম অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। চীনের তত্কালীণ প্রেসিডেন্ট চিয়াং জে মিন অধিবেশনে গুরুত্বপূর্ণ ভাষণ দেন। চীনের উচ্চ পদস্থ নেতারা এই অধিবেশনে উপস্থিত ছিলেন। তাঁর ভাষণে চিয়াং জে মিন বলেন, পরিবার পরিকল্পনার নীতি প্রবর্তন করা এবং জনসংখ্যার বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করা একটি জটিল কাজ। এই কাজ জোরদার করা উচিত ।তিনি বলেন, বতর্মানে সম্পদ ও পরিবেশ সংরক্ষণের কাজ জোরদার করতে হবে। পরিবেশ রক্ষা করার জন্যে বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
ইজরাইলী ছাত্র-ছাত্রীদের উপর জর্দানের সৈন্যদের হামলা
১৯৯৭ সালের ১৩ মার্চ জদার্নের একজন সৈন্য ইজরাইল সংলগ্ন বাজিয় এলাকায় ভ্রমণকারী ইজরাইলী ছাত্র-ছাত্রীদের উপর গুলি ছুঁড়লে সাত জন ছাত্রী নিহত আর অন্য ছ'জন আহত হয়। ১৯৯৭ সালে দু'দেশের মধ্যে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার পর এটা ছিল দু' দেশের সীমান্তে সংঘটিত সবচেয়ে গুরুতর হামলা। তখন জদার্নের বাদশাহ হোসাইন স্পেন সফর করছিলেন। এ খবর শুনে তিনি সঙ্গে সঙ্গে তাঁর সফর সংক্ষিপ্ত করে স্বদেশে ফিরে যান। তিনি ইজরাইলের কাছে নিহত ছাত্রীদের জন্যে স্মৃতিস্তম্ভ প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দেন। পরে জদার্নের এই ঘাতককে শাস্তি দেওয়া হয়।
চীনের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির সংস্কার
১৯৮৫ সালের ১৩ মার্চ চীনের কমিউনিষ্ট পাটির কেন্দ্রীয় কমিটি ' বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি কাঠামোর সংস্কার সম্পর্কিত এক সিদ্ধান্ত' প্রকাশ করে। সিদ্ধান্তে জোন দিয়ে বলা হয়, অর্থনৈতিক বিনির্মানে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির উপর নির্ভর করার নীতি অনুযায়ী এই ক্ষেত্রের সংস্কার চালাতে হবে। এই সিদ্ধান্তে আরও বলা হয়, এই ক্ষেত্রের সংস্কার ধাপে ধাপে চালাতে হবে।
চীন আর ব্রিটেনের মধ্যে রাষ্ট্রদূত পর্যায়ের সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত
১৯৫৪ সালের ১৭ জুন চীন আর বৃটেনের মধ্যে পরস্পরের দেশে চার্জ দ্য আ্যফেয়ার্সনিয়োগের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়
১৯৭২ সালের ১৩ মার্চ পেইচিংএ দু'দেশের মধ্যে যৌথ ইস্তাহার স্বাক্ষরিত হয়। ইস্তাহারে ঘোষণা করা হয়, সে দিন থেকে দু'দেশের রাজধানীতে নিজ নিজ দেশের কূটনৈতিক প্রতিনিধি অস্থায়ী রাষ্ট্রদূত থেকে রাষ্ট্রদূতে পরিণত হয়। এই ইস্তাহারে ব্রিটেন স্বীকার করে, তাইওয়ান চীনের একটি প্রদেশ এবং চীন গণ প্রজাতন্ত্র চীনের এক মাত্র বৈধ সরকার। ইস্তাহারে তাইওয়ানস্থ সমস্ত ব্রিটিশ সমস্ত কার্যালয় সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
তাইওয়ানে মক্ত অর্থনীতি প্রবর্তিত
১৯৮৪ সালের ১৩ মার্চ তাইওয়ান মুক্তঅর্থনীতি প্রবর্তনের কথা ঘোষণা করে
ক্যালেফোনিয়ার বাধ ধসে পড়ায় ৪ শতাধিক জনের প্রাণহানি
১৯২৮ সালের ১৩ মার্চ ক্যালেফোনিয়ার একটি বাঁধ ধসে পড়ে। এই দু'ঘটনায় ৪ শতাধিক লোক প্রাণ হারায়। অজস্র বাড়ীঘর ধ্বংস হয়।
|