১। বাংলাদেশের হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুরের ইয়ং ব্রাদার্স রেডিও লিসনার্স ক্লাবের কাজী মোঃ বোরহান উদ্দিন লিখেছেন, আমাদের ক্লাবের নিয়মিত ২০ জন শ্রোতা সি আর আই এর প্রচারিত অনুষ্ঠান নিয়ে একটি মত বিনিময় সভা অনুষ্ঠান করেছে। উপস্থিত সকলেই নতুন ধারার এ অনুষ্ঠানের প্রসংশা করেন। বিশ্ব সংবাদ ১৫ মিনিট প্রচার করায় সবাই সন্তোষ্ট। তা ছাড়া প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার অনুষ্ঠানও পছন্দনীয় । এবং সঙ্গীত বিষয়ক অনুষ্ঠানটি দারুন চমত্কার। তবে সুরের ভূবনে মাঝে মাঝে বাংলা গান প্রচার করার অনুরোধ রইল। আলোচনা থেকে স্পষ্টে বুঝা যায় চাওয়া পাওয়া অনুষ্ঠানটি প্রত্যেক শ্রোতাই পছন্দ করেন এবং শুনেও আনন্দ পান।
কাজী মোঃ বোরহান উদ্দিন এবং আপনাদের ক্লাবের সকল সদস্যদের প্রতি আমাদের শুভেচ্ছা জানাই, আপনাদের দীর্ঘদিন যাবত্ সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ।
২। বাংলাদেশের সাতক্ষীরা জেলার ওয়ার্ল্ড রেডিও লিসনার্স ক্লাবের সম্পাদক আনিসুর রহমান ২০০৬ সালে আমাদের অনুষ্ঠানের উপরে কিছু প্রত্যাশা অর্থাত্ প্রস্তাব লিখে দিয়েছেন। তা হচ্ছে , চীনা ভাষা শেখার আসর নতুনভাবে সাজাতে হবে। শ্রোতাদের টেলিফোন সাক্ষাত্কার নিয়মিত গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করতে হবে। চীনের প্রদেশ ও শহর পরিচিত নামে নতুন একটি অনুষ্ঠান করতে হবে। বাংলাভাষী বিখ্যাত শিল্পীদের সাক্ষাত্কার ও গান নিয়ে পাক্ষিক বিশেষ বিনোদনমূলক অনুষ্ঠান সাজাতে হবে। প্রতিদিন অনুষ্ঠানের মাঝে ১টি জনপ্রিয় গান প্রচার করতে হবে। কন্যা-জায়া-জননীতে কেবল চীনের নয়, বাংলাদেশ-ভারত ও বিশ্বের মহিয়সী নারীদের কথাও প্রচার করতে হবে। তরুন মেলায় বাংলাদেশের ও ভারতের তরুন প্রজন্মের কথাও অন্তর্ভুক্ত করতে হবে। বাংলাদেশের পর্যটনের ওপর ও তথ্য প্রচার করতে হবে।
বন্ধু আনিসুর রহমানের প্রস্তাবগুলো আকর্ষণীয়, কিন্তু আপাততঃ আমরা এই সব প্রত্যাশা বাস্তবায়িত করতে পারছি না, তবু আপনি আমাকে বেশি কিছু নতুন চিন্তাভাবনা দিয়েছেন, এর জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
৩। বাংলাদেশের ফরিদপুরের জগন্নাথদী গ্রামের ওয়ার্ল্ড রেডিও লিসনার্স ক্লাবের জেনারেল সেক্রেটারী এম এম গোলাম সারোয়ারও এক প্রস্তাব দিয়েছেন। তিনি লিখেছেন, মিতালী অনুষ্ঠানে আমার একটি প্রস্তাব। তা হলো, যে সব মৈত্রী কার্ড ফেরত্ দেওয়া হয়েছে বা ফেরত্ পেয়েছেন। তা মিতালীতে প্রচার করবেন। যাতে করে শ্রোতাবন্ধুরা নিশ্চিত হতে পারে যে, আপনারা মৈত্রী কার্য ফেরত্ পেয়েছেন। আর "আমি তুমি সে" পত্রিকায় শ্রোতা ক্লাবের এ্যালবামে মৈত্রী কার্ডের সংখ্যা বাড়াবেন এবং মৈত্রী কার্ডের নাম্বার উল্লেখ করে প্রকাশ করলে খুবই ভাল হবে।
বন্ধুরা, যেহেতু এম এম গোলাম সারোয়ার "আমি তুমি সে" পত্রিকায় ক্লাবের এ্যালবামের কথা উল্লেখ করেছেন, সেহেতু আমারও এক কথা আছে। আমরা যখন "আমি তুমি সে" পত্রিকায় ক্লাবের এ্যালবামে ছাপানোর জন্য মৈত্রী কার্ডের ছবিগুলো বাছাই করার সময় লক্ষ্য করেছি যে, অনেক ক্লাবের গ্রুপ ছবি পত্রিকায় ছাপানো যায় না। কারণ কিছু কিছু পাঠানোর সময় ছোট করার জন্য কোঁচকে হয়েছে, কিছু কিছু ছবি দেখতে বেশ কালো, কিছু কিছু কার্ডে আসল ছবি দেয়া হয় নি, কোপি দিয়েছে। সেগুলো পত্রিকায় ছাপানো যায় না। তাই আপনাদের বলতে চাই, যদি আপনাদের ক্লাবের গ্রুপ ছবি "আমি তুমি সে" পত্রিকায় ছাপাতে চান, তাহলে পরিষ্কার , সুন্দর , টাটকা গ্রুপ ছবি পাঠাবেন।
৪। বাংলাদেশের গাইবান্ধা জেলার টিটু লিখেছেন, খুবিই মনোযোগের সহিত নববর্ষ সর্ম্পকিত আপনাদের পরিবেশিত অনুষ্ঠানমালা উপভোগ করলাম। ১ জানুয়ারীর অনুষ্ঠানটি খুউব ভাল লেগেছে আমার। অনুষ্ঠানের সাথে এত সম্পৃক্ত হয়ে গিয়েছিলাম যে মনে হচ্ছিল যে, আমি আর আপনাদের দুরত্ব এক ইঞ্চিরও কম। তাহের ভাই যেন আমার সাথে বসেই সহকর্মীদের সাথে কথা বলছিলেন। তবে অনুষ্ঠানটি বেশি ভালো লাগার পিছনে আরেকটি কারণ আছে। কিন্তু তা বলা যাবে না।
|