আন্তজার্তিক মাতৃভাষা দিবস
আজ ২১ ফেব্রুয়ারী। মহান ভাষা শহীদ দিবস ও আন্তার্তিক মাতৃভাষা দিবস। ১৯৫২ সালের এই দিনে বাংলাকে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠা ও স্বীকৃতি দেওয়ার সংগ্রাম চূড়ান্ত পর্যায়ে উন্নীত হয়েছিল। পাকিস্তান প্রতিষ্ঠার একমাসের মধ্যে বাংলাকে পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্র ভাষা করার দাবি উঠে। ১৪৪ ধারার বিষেধাজ্ঞা অমান্য করে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রারা মিছিল নিয়ে রাজপথে নেমে এসেছিল । মিছিলে সর্বস্তরের পেশাজীবী ও সাধারণ মানুষ স্বত:স্ফুর্তভাবে যোগ দিয়েছিল ।আন্দোলন ব্যর্থ ও প্রতিহত করতে পুলিশ মিছিলকারীদের উপর গুলিবর্ষণ করেছিল । গুলিবর্ষনে বেশ কয়েক জনের প্রাণহানি ঘটে। অসংখ্য ছাত্র-কর্মী ও সাধারণ মানুষ আহত হয়। পরিণামে আন্দোলন বেগবান হওয়ায় পাকিস্তান সরকার বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি দেয়া হয়। ১৯৫৩ সাল থেকেই শহীদ দিবস পালিত হয়ে এসেছে।১৯৯৯ সালের ২১ ফেব্রুয়ারীকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে। এখন থেকেই বাংলাদেরম শহীদ দিবস বিশ্বের সকল দেশের আন্তর্জাততিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে পালিত হচ্ছে।
মাসুলিয়া হ্রদ দ্বিতীয় যুদ্ধে সোভিয়েত ইউনিয়নের ২ লক্ষ সৈন্য মারা যায় এক লক্ষ সৈন্য গ্রেফতার হয়
১৯১৫ সালের ২১ ফেব্রুয়ারী ফ্রান্সের আমন্ত্রণে সোভিয়েত বাহিনী জামার্নির পূর্বাঞ্চলে আক্রমণ চালায়। ফলে এই যুদ্ধে ১ লক্ষ সোভিয়েত সৈন্য গ্রেফতার হয়।
ভেরটন যুদ্ধ শুরু হয়
১৯১৬ সাল অথার্ত দ্বিতীয় মহা যুদ্ধ চলাকালে জার্মানী তাদের আক্রমণের গুরুত্বপূর্ণ বিন্দু পশ্চিম লাইনে হস্তান্তর করে। জার্মানী ফ্রান্সকে পরাজিত করতে চায়। জার্মানীর কতৃর্পক্ষ ফ্রান্সের ভেরটনকে আক্রমণের লক্ষ্য হিসেবে স্থির করে। ১৯১৬ সালের ২১ ফেব্রুয়ারী ভেরটনের উপর জার্মান বাহিনীর ১৪০০টি কামান বোমাবর্ষণকরে।
চীন নতুন রেন মিন পি প্রকাশ করে
চীনের রাষ্ট্রীয় পরিষদের নির্দেশ অনুযায়ী, ১৯৫৫ সালের ২১ ফেব্রুয়ারী চীন নতুন রেন মিন পি প্রকাশ করে।
চীন-মার্কিন যৌথ ইস্তাহার স্বাক্ষরিত হয়
চীনের প্রয়াত প্রধান মন্ত্রী চৌ এন লেইয়ের আমন্ত্রণে ১৯৭২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারী তত্কালীণ মার্কিন প্রেসিডেন্ট নিকসন চীনে সফর করতে আসেন। সে দিন চেয়ারম্যান মাও প্রেসিডেন্ট নিকসনের সঙ্গে সাক্ষাত করেন। দু নেতাদের মধ্যে চীন-মার্কিন সম্পর্ক আর আন্তর্জাতিক বিষয়াদি নিয়ে আন্তরিকভাবে মত বিনিময় হয়। প্রধান মন্ত্রী চৌ আর প্রেসিডেন্ট নিকসনের মধ্যে দু'দেশের সম্পর্কের স্বাভাবিকিকরণ আর দু'পক্ষের স্বার্থের সঙ্গে জড়িত অন্যান্য বিষয়াদি নিয়ে ব্যাপকভাবে আলোচনা হয়। ২৮ ফেব্রুয়ারী দু'দেশের মধ্যে সাংহাই ইস্তাহার প্রকাশিত হয়। ইস্তাহারে বলা হয়, দু'দেশের সমাজ ব্যবস্থা ভিন্ন হলেও নিজ নিজ দেশের সার্বভৌমত্ব আর ভূভাগীয় অখন্দতার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা উচিত। ইস্তাহারে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র এক চীন নীতিতে অবিচল থাকে। তাইওয়ান চীনের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ। দু'দেশের মধ্যে বিভিন্ন ক্ষেত্রের সহযোগিতা চালানোর সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
|