|
রাশিয়ার উপপররষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই কিসলিয়াক ১৪ ফেব্রুয়ারী বলেছেন, রাশিয়া ইরানের পরমাণু আলোচনা স্থগিত রাখার প্রস্তাবেনীতিগতভাবে রাজী হয়েছে। দু'পক্ষের উচিত যৌথভাবে পরমাণু সমস্যার অচলাবস্থা ভেঙে দেয়ার উপায় খুঁজে বের করা। তিনি বলেছেন, পরিকল্পনা অনুসারে ১৬ ফেব্রুয়ারী দু'পক্ষের পরমাণু সমস্যা সম্পর্কে বৈঠক আয়োজিত হওয়ার কথা। ইরান কারিগরী কারণ দেখিয়ে ২০ ফেব্রুয়ারী পর্যন্ত আলোচনা স্থগিত রাখার প্রস্তাব দিয়েছে। আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে পরামর্শের ব্যাপারে এ-রকম অবস্থা সবসময় দেখা যায়।
একইদিন মার্কিন হোওয়াইট হাউসের মুখপাত্র স্কট ম্যাকলেল্লান বলেছেন, ইরানকে সমস্ত ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ তত্পরতা বন্ধ করতে, আন্তর্জাতিক আণবিকশক্তি সংস্থার সঙ্গে সার্বিক সহযোগিতা চালাতে এবং ই ইউ'র সঙ্গে আলোচনা পুনরুদ্ধার করতে হবে।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুটিন এবং সফররত ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী দোমিনিক দে ভিল্লেপান ১৪ ফেব্রুয়ারী একটি যৌথ বিবৃতিতে ইরানের উদ্দেশ্যে পুরোপুরিভাবে আন্তর্জাতিক আণবিকশক্তি সংস্থার দাবি মেনে চলা এবং ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ তত্পরতা বন্ধ করার আহবান জানিয়েছেন। রাশিয়া ও ফ্রান্সের বিবৃতিতে আরো বলা হয়েছে, তারা যৌথভাবে পারমাণবিক অবিস্তার ব্যবস্থা রক্ষা করবে এবং পরমাণু শক্তিসম্পদসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সহযোগিতা জোরদার করবে।
|
