ই ইউ'র পালক্রমিক সভাপতি রাষ্ট্র অস্ট্রিয়ার প্রধানমন্ত্রী ওয়োলফগাং স্যুসেল ২৬ জানুয়ারী সালজবার্গে বলেছেন, ই ইউ ইরানের প্রতি পরমাণু সমস্যায় সমঝোতা করার দাবি জানিয়েছে।
তিনি সফররত ফ্রান্সের প্রধানমন্ত্রী দোমিনিক দে ভিল্লেপনের সঙ্গে বৈঠকের পর বলেছেন, ইরানের ইউরেনিয়াম ঘনীভূতকরণ তত্পরতায় যদি ভবিষ্যতে পরমাণু অস্ত্র তৈরীর সম্ভাবনা দেখা দেয়, তবে ই ইউ যথাসম্ভব ইরানের ইউরেনিয়ম ঘনীভূতকরণ তত্পরতা বন্ধ করবে। দোমিনিক দে ভিলেপান বলেছেন, আন্তর্জাতিক সমাজের উচিত ইরানের পরমাণু সমস্যার সমাধানে অভিন্ন তত্পরতা নেয়া, এবং ইরান সরকারের কাছে স্পষ্ট তথ্য জানিয়ে দেয়া।
একই দিন মার্কিন প্রসিডেন্ট বুশ বলেছেন, ইরান সংশ্লিষ্ট গ্রহণযোগ্য শর্তে গণ-ব্যবহার্য কাজে পরমাণু পরিকল্পনা নিতে পারে। তিনি বলেছেন, কিন্তু পারমাণবিক জ্বালানি রাশিয়া উত্পাদন করতে এবং আন্তর্জাতিক অনবিক শক্তি সংস্থার পরীক্ষাধীন থাকে হবে।
পশ্চিমা দেশগুলোর প্রতিক্রিয়ার জবাবে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আমেদিনেজাদ একই দিন তেহরানে বলেছেন, ইরানের পরমাণু সমস্যায় পাশ্চাত্য দেশগুলোর ধারণা একপেশে কিন্তু ইরান এসব দেশের হুমকির মুখে নিজের জাতীয় অধিকার ত্যাগ করবে না।
|