** ৫ জানুয়ারী চীন ও কির্গিজিস্তানের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করে
কির্গিজিস্তান মধ্য এশিয়ার উত্তরপূর্বাঞ্চলে অবস্থিত । এর আয়তন ১ লক্ষ ৯৮ হাজার ৫০০ বর্গকিলোমিটার, এ দেশেরমোট ৮০টিরও বেশী জাতি রয়েছে । এদের মধ্যে কির্গিজজাতি ৫২.৪% , রুশ জাতি ২১.৫% দাঁড়িয়েছে । জাতীয় ভাষা হল কির্গিজভাষা ,রুশ ভাষাও প্রচলিত। রাজধানী বিশকেক । কির্গিজিস্তানের অর্থনীতিতে কৃষি ও পশুপালনের প্রাধান্য রয়েছে । ১৯ শতাব্দীর সত্তরের দশকে কির্গিজিস্তান রাশিয়ায় অন্তর্ভুক্ত হয় । ১৯১৭ সালের নভেম্বর মাসে সোভিয়েট সরকার প্রতিষ্ঠিত হয় । ১৯২৪ সালের অক্টোবর মাসে কালাকির্গিজিস্তান স্বশাসন অঙ্গরাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয় । ১৯২৬ সালের ফেব্রুয়ারী মাসে কির্গিজিস্তান সোভিয়েট প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয় এবং সোভিয়েট ইউনিয়নে অন্তর্ভুক্ত হয় ।১৯৯০ সালের ডিসেম্বর মাসে সার্বভৌমত্ব ঘোষণা প্রকাশিত হয় । ১৯৯১ সালের ৩১ আগস্ট কির্গিজিস্তান স্বাধীনতা ঘোষণা করে । একই বছরের ২১ ডিসেম্বর স্বাধীন রাষ্ট্রসমুহের কমনওয়েভথে অংশগ্রহণ করে ।
** চীনে চোরাচালান প্রতিরোধ পুলিশ গঠন
চরাচালানের তত্পরতার ওপর তীব্র আঘাত হানার জন্যে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি ও রাষ্ট্রীয় পরিষদ জাতীয় চোরাচালান প্রতিরোধ পুলিশ গঠনের সিদ্ধান্ত নেয় । ১৯৯৯ সালের ৫ জানুয়ারী সাধারণ শুল্ক বিভাগের চোরাচালানের অপরাধ তদন্ত ব্যুরো গঠনের সঙ্গে সঙ্গে চোরাচালান প্রতিরোধের বিশেষ পুলিশ গঠন করা হয় । এই পুলিশ সাধারণ শুল্ক বিভাগ ও গণ নিরাপত্তা মন্ত্রণালয়ের যৌথ নেতৃত্বে থাকে । চীন গণ প্রজাতন্ত্রের ভূভাগে চোরাচালান প্রতিরোধের পুলিশ সংশ্লিষ্ট আইন অনুযায়ী চোরাচালান জনিত ঘটনা ও চোরাচালান জসংক্রান্ত সন্দেহজনক ব্যক্তিদের তদন্ত, আটক, গ্রেফতার ও বিচারের কাজ করে থাকে ।
** "শেনচৌ ৪ নম্বর" নভোযান সাফল্যের সঙ্গে ফিরে এসেছে
২০০৩ সালের ৫ই জানুয়ারী ১৯টা ১৬মিনেটে "শেনচৌ ৪ নম্বর" নভোযানের পরিকল্পিত মহাশূণ্যের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির পরীক্ষা সম্পন্ন করার পর, চীনের অন্তর্মোঙ্গলীয়ার মধ্যাঞ্চলে পৌঁছেছে । এ পর্যন্ত চীনের মানববাহী মহাশূণ্য প্রকল্পের চতুর্থ উড্ডয়নের পরীক্ষা সাফল্যমন্ডিত হয়েছে ।
২০০২ সালের ৩০ ডিসেম্বর ভোরে "শেনচৌ ৪ নম্বর" নভোযান চিউছুয়ান মানববাহী মহাশূণ্য উত্ক্ষেপণ কেন্দ্রে উত্ক্ষেপণ করা হয় ।পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী মহাশন্যে ৬ দিন ১৮টি ঘন্টা উড্ডয়ন করে নভোযানটি ১০৮বার পৃথিবী গোলা প্রদক্ষিণ করেছে ।
"শেনচৌ ৪ নম্বর"নভোযান হল চীনের মানববাহী মহাশূর্ণ প্রকল্পের তৃতীয় মানুষবিহীন নভোযান। নভোচারী বহন করা ছাড়া , এর প্রযুক্তিগত অবস্থা মানববাহী নভোযানের সঙ্গে পুরোপুরিই একই ।
"শেনচৌ ৪ নম্বর" নভোযানের সাফল্যজনকউত্ক্ষেপণ ও প্রত্যাবর্তন প্রমাণ করে যে, চীনের মানববাহী মহাশূণ্যের প্রযুক্তি ধীরে ধীরে পরিপক্ক হয়েছে এবং মানববাহী উড্ডয়নের জন্যে দৃঢ় ভিত্তি স্থাপন করেছে ।
** চিয়াং কেইশেককে চীনের যুদ্ধ এলাকার সর্বোচ্চ কমন্ডার নিযুক্ত
১৯৪২ সালের ৫ জানুয়ারী, চিয়াং কেইশেক ছোংছিংতে চীনের যুদ্ধ এলাকার সর্বোচ্চ কমান্ডারের দায়িত্ব পালনের কথা ঘোষণা করেন । এতে চীনের যুদ্ধ এলাকা প্রতিষ্ঠিত হয় । ১৯৪১ সালের ৩১ ডিসেম্বর মার্কিন প্রেসিডেন্ট রোসভেল্ট বৃটেন ও হোল্যান্ডের সরকারের অনুমতি পাওয়ার পর, চিয়াং কেইশেকের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে চীনের যুদ্ধ এলাকা প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব পেশ করেন এবং সদরদফতর স্থাপন করেন । ১৯৪২ সালের ২ জানুয়ারী চিয়াং কেইশেক চিঠি পাঠিয়ে এই প্রস্তাবে রাজি হওয়ার কথা ঘোষণা করেন ।
|