** জাপান-রাশিয়া যুদ্ধে চীনের ল্যুশুনখৌ বন্দরে মোতায়েন রুস বাহিনী জাপানের সৈন্যবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পন
১৯০৫ সালের ২ জানুয়ারী জাপান-রাশিয়া যুদ্ধে উত্তরপূর্ব চীনের ল্যুশুনখৌ বন্দরে মোতায়েন রুস বাহিনী জাপানের সৈন্যবাহিনীর কাছে আত্মসমর্পন করে।
** ইতালির দক্ষিণাঞ্চলে সংঘটিত ভূমিকম্পে ২ লক্ষ মানুষের প্রাণহানি ঘটে
১৯০৯ সালের ২ জানুয়ারী ইতালির দক্ষিণাঞ্চলে ভয়ংকর ভূমিকম্প ঘটে। এই ভূমিকম্পে ২ লক্ষাধিক লোক মারা যায়। স্বামি হারানো অনেক মহিলা আত্মহত্যা করতে শুরু করেন। ফ্রান্স, গ্রীস প্রভৃতি দেশগুলো ব্যাপক পরিমাণ ত্রাণ অর্থ যুগিয়ে দেয়। যুক্তরাষ্ট্রেরকংগ্রেসে ভোটদানে ৮ লক্ষ মার্কিন ডলারের সাহায্য দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
** যুক্তরাষ্ট্রের মদ নিষেধাজ্ঞা বলবত হয়
১৯২০ সালের ২ জানুয়ারী মদ তৈরী আর বিক্রির ' অয়েস্টে নিষেধাজ্ঞা' যুক্তরাষ্ট্রে বলবত হয়। দীর্ঘকাল ধরে যুক্তরাষ্ট্রে তথ্যমাধ্যমগুলো মদ তৈরী আর বিক্রির নিষেধাজ্ঞা প্রকাশ করার পক্ষপাতী।
** চীনের কুওমিনতাং পার্টির গঠনতন্ত্র প্রকাশিত
১৯২৩ সালের ২ জানুয়ারী চীনের কুওমিনতাং পার্টি তার গঠনতন্ত্র প্রকাশ করে। এই গঠনতন্ত্রে তিনটি গণনীতি
আর পাঁচটি অধিকার ব্যাখ্যা করা হয়।
** জাপানের সৈন্যবাহিনী চীনের উত্তর-পূর্বাঞ্চল দখল করে
১৯৩২ সালের ১ জানুয়ারী জাপানের সৈন্যবাহিনী তিন দিক থেকে চীনের উত্তর-পূর্বাঞ্চলের চিনযৌ শহরের উপর চূড়ান্ত আক্রমন শুরু করে । ১৯৩২ সালের ২ জানুয়ারী জাপানের সৈন্যবাহিনী চিনযৌ শহর দখল করে। চীনের তত্কালীণ কুওমিনতাং সরকারের নির্দেশ অনুসারে চিনযৌতে মোতায়েন ৩০ হাজার চীনা সৈন্য সামান্য প্রতিরোধ করার পরই সরে যায়।
** ব্রিটেন আর ইতালির মধ্যে ' ভদ্রলোকের চুক্তি' স্বাক্ষরিত হয়
১৯৩৭ সালের ২ জানুয়ারী ব্রিটেন আর ইতালির মধ্যে তথাকথিত ' ভদ্রলোকের চুক্তি' স্বাক্ষরিত হয়। ব্রিটেনের সঙ্গে সম্পর্ক আপাতত স্থিতিশীল করা এবং ফ্রান্সের সঙ্গে লড়াই করার জন্যে ইতালি ব্রিটেনের সঙ্গে এই চুক্তি স্বাক্ষর করে। ১৯৪০ সালে ফ্রান্স পরাজিত হওয়ার পর জার্মানী আর ইতালির ফ্যাসিবাদীরা ব্রিটেনের উপর হামলা চালায়।
** লোইয়াং হুয়াংহো নদীর সেতুর নিমার্ন কাজ সম্পন্ন
১৯৭৭ সালের ২ জানুয়ারী চীনের লোইয়াং শহরে হুয়াংহো নদীর সেতুর নিমার্ন কাজ সম্পাদিত হয়। সেতুর মোট দৈর্ঘ্য ৩৪২৮.৯ মিটার। এই সেতু চীনের তখনকার সবচেয়ে দীর্ঘ সড়ক সেতু।
** ঘালি জাতি সংঘের ষষ্ঠ মহা সচিব নিবার্চিত হন
১৯৯২ সালের ২ জানুয়ারী মিসরের সাবেক উপ-প্রধান মন্ত্রী আর অভিবাসন মন্ত্রী বুট্রোস ঘালি প্যারেস দেকুয়েলারের স্থলাভিষিক্ত হয়ে জাতি সংঘের ষষ্ঠ মহাসচিব নিবার্চিত হন। জাতি সংঘ প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর তিনিই প্রথম আফ্রিকান আর আরব লোক হিসেবে এই পদ গ্রহণ করেন। ঘালি মাঝে মাঝে মন্ত্রী হিসেবে আফ্রিকা আর তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো সফর করতেন। এ সব দেশের সঙ্গে মিসরের সম্পর্ক নিবিড় করার কাজে তিনি অনেক অবদান রাখেন। ১৯৭৭ সালে তিনি মিসরের ক্যাবিনেটে প্রবেশ করেন। তখন তাঁর বয়স ৫০ ।
** চীন আর উজবেকিস্তানের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত
১৯৯২ সালের ২ জানুয়ারী চীন আর উজবেকিস্তানের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়।
|