v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2005-11-25 15:39:20    
২৫ নভেম্বর

cri
** ১৯৯৮ সালের ২৫শে নভেম্বর পেইচিং শহর আনুষ্ঠানিকভাবে ২০০৮ সালের অলিম্পিক গেমসের স্বাগতিক হবার জন্যে আবেদন করে

    ১৯৯৮ সালের ২৫শে নভেম্বর সকালে তত্কালীন পেইচিং মহানগরের মেয়র চিয়া ছিংলিন আনুষ্ঠানিকভাবে চীনের অলিম্পিক কমিটির চেয়ারম্যান উ শাওচুর কাছে ২০০৮ সালের অলিম্পিক গেমস আয়োজনের জন্যে আবেদনপত্র দাখিল করেন ।

    আবেদনপত্র দাখিলের অনুষ্ঠান পেইচিংয়ের মহাগণভবনে আয়োজিত হয় । পেইচিং মহানগর সরকার ও চীনের ওলিম্পিক কমিটির প্রধান নেতৃবৃন্দ অনুষ্ঠানটিতে উপস্থিত ছিলেন, পেইচিংয়ের তত্কালীন নির্বাহী ভাইস মেয়র লিউ ছি ২০০৮ সালের অলিম্পিক গেমস আয়োজনের জন্যে পেইচিংয়ের আবেদনপত্র পাঠ করেন ।

    আবেদনপত্রটি গ্রহণ করার পর চীনের অলিম্পিক কমিটির চেয়ারম্যান উ শাওচু বলেন, ২০০০ সালের অলিম্পিক গেমস আয়োজনের জন্যেও পেইচিং আবেদন করেছিল, কিন্তু সবার জানা কারণে দুটি ভোট কম হওয়ার দরুন পেইচিংয়ের আবেদন সফল হতে পারে নি । পেইচিং মহানগর গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করার পর এই দিন আবার চীনের অলিম্পিক কমিটির কাছে ২০০৮ সালের অলিম্পিক গেমস আয়োজনের আবেদনপত্র দাখিল করেছে বলে চীনের অলিম্পিক কমিটি অত্যন্ত আনন্দিত । অতএব চীনের অলিম্পিক কমিটি বিশেষ গবেষণা-গ্রুপ সংগঠিত করে পেইচিংয়ে ২০০৮ সালের অলিম্পিক গেমস আয়োজনের সম্ভাব্যতা ও সামর্থ্য নিয়ে গবেষণা করার পর মন্তব্য প্রকাশ করে যে, আজকের চীন হলো একটি প্রাণবন্ত জনবহুল বৃহত্ রাষ্ট্র , দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের সঙ্গে সঙ্গে একটি অলিম্পিক গেমস আয়োজন করা এবং অলিম্পিক আন্দোলনে বেশী অবদান রাখা উচিত ।

** কমিন্টার্ণ বিরোধী চুক্তি স্বাক্ষর

    ১৯৩৬ সালের ২৫ নভেম্বর জার্মানী ও জাপান "কমিউনিস্ট ইন্টারন্যাশনাল বিরোধী চুক্তি" স্বাক্ষর করে। এই চুক্তিতে স্বাক্ষরদাতা দেশগুলো কমিউনিস্ট ইন্টারন্যাশনালের তত্পরতা সম্বন্ধে যার যার অবস্থান নেয়। এর লক্ষ্য হচ্ছে কোনো তৃতীয় দেশ কমিন্টার্ণের হুমকির সম্মুখীন হলে চুক্তিবদ্ধ দেশগুলো এই হুমকি মোকাবেলার ব্যবস্থা নেবে অথবা হুমকিগ্রস্ত দেশ এই চুক্তিবদ্ধ না হলে তাকে চুক্তিটিতে স্বক্ষরদান করতে আমন্ত্রণ জানাবে। তাছাড়া চুক্তিবদ্ধ কোনো দেশ চুক্তিভূক্ত অন্যান্য দেশের অনুমতি ব্যতিরেকে সোভিয়েত ইউনিয়নের সঙ্গে চুক্তি স্বাক্ষর করতে বা চুক্তির পরিপস্থী কোনো কাজ করতে পারবে না। আসলে এই চুক্তি হচ্ছে কমিন্টার্ণ-এর বিরুদ্ধে একটি রাজনৈতিক ও সামরিক লীগ স্থাপনের চক্রান্ত মাত্র। এই চুক্তির মাধ্যমে কমিন্পার্ণ-এর বিরোধীতা করা প্রকৃতপক্ষে সোভিয়েত ইউনিয়নের বিরোধীতা করা। ১৯৩৭ সালের ৬ জানুয়ায়ী ইতালি "কমিন্টার্ণ বিরোধী চুক্তিতে " যোগ দেয় বলে এই তিনটি দেশ একমত হয়েছে যে জার্মানী ও ইতালি জাপানের সঙ্গে মিলে চীন আক্রমণ করতে জাপান ইতালিকে সমর্থন করে ঈথিওপিয়া আক্রমণ করবে । এর ফলে জার্মানী, ইতালি ও জাপান একত্রে বার্লিন-রোম-টোকিও অক্ষরেখার মিত্র দেশ হয়। কুচক্রী বিশ্বকে ভেঙ্গে খণ্ডিত-বিখণ্ডিত করার প্রয়াস নেয়।

**জাতিসংঘ মাদক নিষিদ্ধকরণ চুক্তির সম্মেলন উদ্বোধন

    ১৯৮৮ সালের ২৫ নভেম্বর জাতিসংঘের " মাদক নিষিদ্ধ করণ চুক্তির" সম্মেলন ভিয়েনার হোফবুর্ক প্রাসাদে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন হয়। বিশ্বের শতাধিক দেশ ও সংশ্লিষ্ট আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রতিনিধিরা এই সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন।