১৯৭১ সালের ৯ নভেম্বর লেবাননের সঙ্গে চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা
লেবাননের পূর্ণ নাম লেবানন প্রজাতন্ত্র। লেবানন শব্দটির অর্থ " শ্বেত পাহাড়ের দেশ"। এদেশ পশ্চিম এশিয়ার ভুমধ্যসাগরের পূর্ব উপকূলে অবস্থিত । এর আয়তন ১০৪৫২ বর্গকিলোমিটার । লোকসংখ্যা ৩,৭৭৭,২১৮ (২০০৪ সালের জুলাই), বেশির ভাগই আরব। রাষ্ট্রভাষা আরবী, তবে ইংরেজী আর ফরাসী ভাষাও খুব প্রচলিত । ৫৪ শতাংশ অধিবাসী মুসলমান ,৪৬ শতাংশ লোক খ্রীষ্টান। রাজধানী বৈরুত । খনিসম্পদ খুব কম, তবে পানিসম্পদ প্রচুর। এদেশ বাণিজ্য-প্রধান, এক সময়ে এদেশ মধ্যপ্রাচ্যের বাণিজ্য, ব্যাংকিং , পরিবহণ ও পর্যটনের কেন্দ্র হিসেবে সুপরিচিত ছিল। কিন্তু বিগত ১৬ বছর গৃহযুদ্ধ আর ইসরাইলের আগ্রাসী আক্রমণের ফলে লেবাননের অর্থনীতি মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় । লেবানন জোটনিরপেক্ষতা এবং বহির্বিশ্বের দিকে উন্মুক্ত নীতি অনুসরণ করে। ১৯৭১ সালের ৯ নভেম্বর লেবাননের
সঙ্গে চীনের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৯৮ সালের ৯ নভেম্বর পেইচিং মহানগরের পাতালিং এক্সপ্রেসওয়ে পুরোপুরি চালু
১৯৯৮ সালের ৯ নভেম্বর চীনের মহাপ্রাচীর ভ্রমণের সুবিধার্থে পেইচিং মহানগরের পাতালিং এক্সপ্রেসওয়ে সম্পূর্ণভাবে নির্মিত এবং চালু হয়। পাতালিং এক্সপ্রেসওয়ে দ্বিতীয় প্রকল্প নির্মাণের কাজ ১ বছর ৯ মাস চলার পর সুসম্পন্ন হয়েছে। পাতালিং এক্সপ্রেসওয়ে তখনকার পেইচিং মহানগরের সবচেয়ে দীর্ঘ ও ব্যস্ত পর্যটন লাইন। এই এক্সপ্রেসওয়ে মোট ৬১.৮৭ কিলোমিটার দীর্ঘ, এই মহাসড়কে পাশাপাশি মোট ৬টি গাড়ি(ট্রাক বা বাস) একসঙ্গে চলাচল করতে পারে, গাড়ির গতি ঘণ্টায় ৬০ থেকে ১২০ কিলোমিটার।
১৯৮২ সালের ৯ নভেম্বর ফ্রান্সে সাফল্যের সঙ্গে পরীক্ষামূলকভাবে নিউট্রন বোমা তৈরী
১৯৮২ সালের ৯ নভেম্বর সাংবাদিকদের কাছে ফ্রান্সের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর দেওয়া এক সাক্ষাত্কার সূত্রে জানা গেছে, ফ্রান্সে নিউট্রন বোমা তৈরীর পরীক্ষা সফল হয়েছে, তবে তখনও তা উত্পাদন করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয় নি।
ফরাসী প্রতিরক্ষামন্ত্রী বলেছেন, ফ্রান্স নিউট্রন বোমা গবেষণা ও পরীক্ষামূলকভাবে তৈরির কাজ সম্পূর্ণ স্বাধীনভাবে চালিয়েছে । তিনি জানিয়েছেন, ফ্রান্সের ইতিমধ্যেই নিউট্রন বোমা তৈরি করার সামর্থ্য আছে, যদি সরকার তা উত্পাদনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে, নিউট্রন বোমা উতক্ষেপণের প্রয়োজনীয় সরঞ্জামও যোগাড় করা যাবে।
১৯৮৯ সালের ৯ নভেম্বর বার্লিন দেওয়াল ভেঙ্গে দেয়া হয়
১৯৮৯ সালের ৯ নভেম্বর বার্লিন দেয়াল ভেঙ্গে দেয়া হয়, এই দৃশ্য টেলিভিশনে প্রচারিত হলে বিশ্বের টেলিভিশন দর্শকরা দেখেছেন, প্রাচ্য আর পাশ্চাত্যের বৈরিতার দারুণ প্রতীক হিসেবে বার্লিন দেওয়াল অবশেষে ভেঙ্গে দেয়া হলো । পূর্ব জার্মানির ১ শতাংশ নাগরিক পশ্চিম জার্মানিতে প্রবেশ করে তাঁদের আত্মীয়স্বজন আর বন্ধুবান্ধবদের সঙ্গে দেখা করলেন । ১৯৬১ সালে সীমান্ত বন্ধ হয়ে যাওয়ার ফলে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়া আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুবান্ধবদের পুনর্মিলন সম্ভব হলো।
জার্মানি অতি দ্রুত গতিতে জাতীয় পুনরেকত্রীকরণের দিকে এগিয়ে চলেছে, নেটো সংস্থা ১৯৯০ সালের জুলাই মাসে লণ্ডনে প্রকাশিত এক ইস্তাহারে সরকারীভাবে স্বীকৃতি ঘোষণা করে যে, ওয়ার্সো চুক্তি সংস্থা আর পাশ্চাত্যের বিরুদ্ধে হুমকি সৃষ্টিকারী এক সামরিক সংস্থার প্রতিনিধিত্ব করছে না, সোভিয়েত ইউনিয়নের নেতা গর্বাচেভ দেশের অভ্যন্তরে অধিক থেকে অধিকতর কঠিন অবস্থায় পড়ছেন।
|