** মিতালী সপ্তাহে ৪ দিন ৬ মিনিট করে প্রচার করা হচ্ছে। শ্রোতাদের চিঠি পত্রের জবারের এই নতুন ধারা ভাল লাগছে। তবে মিতালীর সময় সীমা ৬ মিনিটের পরিবর্তে ১০ মিনিট হলে আরো অনেক বেশী শ্রোতা তাদের লেখা চিঠির উত্তর পেতে পারেন। চাওয়া পাওয়া অনুষ্ঠানটি বিলুপ্তি হবার ফলে শ্রোতারা মাদাম ইউ ও জনাব মহিউদ্দিন তাহের ভাইয়ের একত্র সঙ্গ থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। তাদের যৌথ উপস্থাপনায় চাওয়া পাওয়া ভীষন জমে উঠেছিল। সেই জমজমাট সঙ্গ থেকে আমরা সত্যিকার অর্থেই বঞ্চিত হলাম। মাদাম ইউ ও মহিউদ্দিন তাহের ভাইয়ের উপস্থাপনায় চীনা ভাষা শিক্ষার আসরটিও বেশ জমে উঠেছিল। কিন্তু কায়দা করে সেখান থেকেও তারা সরে পড়লেন। ভাল লাগার মানুষগুলো যদি হৃদয় থেকে এমন ভাবে সরে যান তাহলে খারাপ লাগার কথা নয় কি?
--বাংলাদেশের চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গার জোহা ডিগ্রী কলেজের সহকারী অধ্যাপক মোঃ আশরাফুল ইসলাম
** অদ্যকার ডাকে জুলাই ২০০৪ সালের মাসিক কুইজ প্রতিযোগিতার পুরস্কার হাতে পেলাম। পুরস্কারটি পেয়ে ভীষণ আনন্দিত হলাম। এর সঙ্গে চায়না পত্রিকা এবং প্রত্যয়ন পত্র সহ ফেরত্ খামও ছিল। অসংখ্য ধন্যবাদ এগুলো পাঠানোর জন্য সি আর আই বাংলা বিভাগকে। আশা করছি বাংলা বিভাগ চীন আন্তর্জাতিক বেতারের সঙ্গে আমার পত্র যোগাযোগ পূর্বের মতোই অব্যাহত থাকবে। বাংলা বিভাগ চীন আন্তর্জাতিক বেতারের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য হলো তাদের স্বকন্ঠে বাংলা অনুষ্ঠান উপস্থাপন। গত বছরের জুলাই থেকে সি আর আই বাংলা বিভাগে যোগ দিয়েছে ৮ জন চীনা পরী। বাংলা বিভাগে আমি তাদের সাফল্য কামনা করছি। তাদের উপস্থাপনায় অনুষ্ঠানও শুনছি। তাদের বাংলা উচ্চারণ ভারী সুন্দর এবং স্পষ্ট। নবীনা এই সব বন্ধুরা আগামীতে বাংলা বিভাগ সি আর আই এর ভবিষ্যত কর্মী।
---বাংলাদেশের বগুড়া জেলার চাঁদনী বাজারের বিলকিছ ইসলাম বৃষ্টি
** আমি ২০০০ সাল থেকে একটানা ২০০৫ সাল পর্যন্ত সি আর আই বাংলা অনুষ্ঠান নিয়মিত শুনে আসছি এবং এখনও শুনছি। আগে যা দেখেছি , যা শুনেছি , তার তুলনায় বর্তমানে নতুন অনুষ্ঠান যোগ হওয়ায় অনুষ্ঠানের মান আরও উন্নত হয়েছে। দিন দিন শ্রোতার সংখ্যা বেড়েই চলেছে। আমি কোনদিনও ভাবিনি এত শ্রোতা হবে। সি আর আই জনপ্রিয় হবার পেছনে শ্রোতার ভূমিকা বেশি বলে মনে করছি। নতুন নতুন অনুষ্ঠান শ্রোতাদের মুগ্ধ করেছে। আপনাদের দেখতে পারি না শুধু কথা শুনতে পারি। কিন্তু তাতে কি হয়েছে , আমাদের হৃদয়ের চোখ দিয়ে আপনাদের দেখতে পারি। "আমি তুমি সে" পত্রিকায় সবার ছবি দেখলে মনে হয় এই তো দেখতে পাচ্ছি সবাইকে।
---বাংলাদেশের চুয়াডাঙ্গা জেলার গুলশান পাড়ার গুলশান রেডিও লিসনার্স ক্লাবের সভাপতি জুয়েল বিশ্বাস
|