v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2005-10-13 21:23:11    
১৫ অক্টোবর

cri
**১৯৮৬ সালের ১৫ অক্টোবর লি ইউয়ান চে রসায়নে নোবেল পুরস্কার পান

 ১৯৮৬ সালের ১৫ অক্টোবর ডাঃ লি ইউয়ান চে রসায়নে নোবেল পুরস্কার পান। তিনি চীনাদের জন্য গৌরব অর্জন করেছেন, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের চীনাদের জন্য গর্ববোধ করেন। তিনি হচ্ছেন এই পুরস্কার অর্জনকারী প্রথম তাইওয়ানী বিজ্ঞানী।

 ১৯৩৬ সালে লি ইউয়ান চে তাইওয়ানের সিনচু জেলায় জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৬৫ সালে মার্কিন বার্কলে ক্যালিফোর্নিয়া স্টেট বিশ্ববিদ্যালয়ে রসায়নে ডক্টরেট ডিগ্রি লাভ করেন। তিনি হচ্ছেন মার্কিন বিজ্ঞান একাডেমির সদস্য।

 লি ইউয়ান চে প্রণালীর দু'পারের বৈজ্ঞানিক গবেষণা কাজ ত্বরান্বিত করার জন্য বিরাট অবদান রেখেছেন। তিনি তাইওয়ানের কেন্দ্রীয় গবেষণা একাডেমির মহাপরিচালক নিযুক্ত হওয়ার পর দশ বারো বছরে সবসময় চীনের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সঙ্গে যোগাযোগ রাখেন, এবং চীনের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের রসায়ন বিভাগে রাসায়নিক গতি-বিজ্ঞান সংক্রান্ত গবেষণা কাজ চালানো সাহায্য করেন। চীনের বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় , চীনের বিজ্ঞান একাডেমির রসায়ন ইনস্টিটিউট এবং শাংহাই ফুতান বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে গৌরবময় অধ্যাপক খেতাব দিয়েছে।

** ১৯৯৭ সালের ১৫ অক্টোবর স্টিভেন চু পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পান

 ১৯৯৭ সালের ১৫ অক্টোবর সুইডেনের রাজকীয় বিজ্ঞান একাডেমি ঘোষণা করে, ১৯৯৭ সালের নোবেল পদার্থ পুরস্কার চীনা বংশোদ্ভুত মার্কিনী, যুক্তরাষ্ট্রের স্ট্যান্ডফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক চু লিওয়েন , ফরাসী কোহেন তানোদজি এবং মার্কিনী ভিলিয়াম ডি ফিলিপসকে দেয়া হয়েছে। তাঁরা লেসার দিয়ে শীতল করা এবং পরমানুকে সনাক্ত করার উপায় আবিষ্কার করেছেন। স্টিভেন চু হচ্ছেন ইয়াং চেননিং, লি চেনদাও, ডিং চাওচুং আর লি ইউয়ানচেনের পর পঞ্চম নোবেল পুরস্কার অর্জনকারী চীনা বংশোদ্ভুত পন্ডিত ।

** ১৯৭০ সালের ১৫ অক্টোবর চীন আর ইকোয়েটরিয়্যাল গিনির মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত

 ইকোয়েটরিয়্যাল গিনির পুরো নাম ইকোয়েটরিয়্যাল গিনি প্রজাতন্ত্র, এর অর্থ "নিগ্রোদের দেশ"। আফ্রিকার পশ্চিম-মধ্যাঞ্চলে অবস্থিত। মোট আয়তন ২৮ হাজার ৫১ বর্গকিলোমিটার। সরকারী ভাষা স্পেনিশ। রাজধানী মালাবো। কৃষি চাষ প্রধান রাষ্ট্র, জনসংখ্যার ৮০ শতাংশ কৃষি কাজ করেন। প্রধান অর্থকরী ফসল হচ্ছে কোকো, কফি, ট্যাপিয়োকো, ট্যারৌ, ভূট্টা ইত্যাদি। খাদ্যশস্য স্বয়ম্ভর হতে পারে নি। ১৯৭০ সালের ১৫ অক্টোবর চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়।

** ১৯৯৩ সালের ১৫ অক্টোবর নেলসন ম্যান্ডেলা এবং ডি ক্লার্ক উভয়ে নোবেল শান্তি পুরস্কার পান

 ১৯৯৩ সালের ১৫ অক্টোবর নরওয়ের নোবেল কমিটি ঘোষণা করে, ১৯৯৩ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার আফ্রিকান জাতীয় কংগ্রেসের চেয়ারম্যান নেলসন ম্যান্ডেলা এবং দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট ডি ক্লার্ককেদেয়া হয়েছে। অসলোতে পুরস্কার প্রদানের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করার সময় এই কমিটি বলেছে, ম্যান্ডেলা আর ডি ক্লার্কদক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণবাদ নির্মূল করার জন্য অবদান রেখেছেন। তাঁদের প্রয়াসে দক্ষিণ আফ্রিকায় গণতান্ত্রিক প্রশাসন প্রতিষ্ঠার ভিত্তি স্থাপিত হয়েছে। ম্যান্ডেলা হচ্ছেন দক্ষিণ আফ্রিকার বিখ্যাত নিগ্রো নেতা, যুবক কাল থেকে নিগ্রোদের মুক্তি ব্রতে যোগ দেন। ১৯৯১ সালে আফ্রিকান জাতীয় কংগ্রেসের চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন। ডি ক্লার্কহচ্ছেন দক্ষিণ আফ্রিকার জাতীয় পার্টির নেতা। ১৯৮৯ সালের সেপ্টেম্বরে দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হন।