** ১৯৫৭ সালের ৮ অক্টোবর চীনের প্রথম প্রাকৃতিক তেল ঘাঁটি প্রতিষ্ঠিত
চীন হচ্ছে পৃথিবীতে সবচাইতে আগে তেল আবিষ্কার এবং ব্যবহারকারী দেশের অন্যতম। ১৭০০ বছরের আগে চীনা জনগণ তেল দিয়ে তাপ এবং আলো সরবরাহ করেন ।
কিন্তু চীন দীর্ঘকাল ধরে সামন্ত সমাজে ছিলো, সামাজিক উত্পাদন শক্তির বিকাশ অতি মন্থর ছিলো , তেল শিল্পও তেমন উন্নত হয় নি। নয়া চীন প্রতিষ্ঠার পর চীনের তেল শিল্প দ্রুতই উন্নত হয়েছে। ১৯৫৭ সালের ৮ অক্টোবর চীনের প্রথম প্রাকৃতিক তেল ঘাঁটি --- ইয়ু মেন তেল খনি প্রতিষ্ঠিত হয়, তখন থেকে চীন বিরাটাকারের তেলক্ষেত নির্মান এবং খনন করার পথে এগিয়ে চলেছে। এখন চীনের তেল কেবল স্বয়ংভর করে তা নয়, বরং বিদেশেও রপ্তানি করে।
** ১৯৮৫ সালের ৮ অক্টোবর চীনের প্রথম সৌর শক্তি বিদ্যুত্ কেন্দ্র প্রতিষ্ঠিত
১৯৮৫ সালের ৮ অক্টোবর জাপানী বন্ধুভাবাপন্ন ব্যক্তির সাহায্যে চীনের প্রথম সৌর শক্তি বিদ্যুত্ কেন্দ্র কানসু প্রদেশের ইয়ু চুং জেলার ইউয়ানজি গ্রামে আনুষ্ঠানিকভাবে বিদুত্ উত্পাদন শুরু করে।
** ১৯৯৩ সালের ৮ অক্টোবর দক্ষিণ আফ্রিকা আন্তর্জাতিক সমাজে ফিরে আসে
১৯৯৩ সালের ৮ অক্টোবর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে সেদিন থেকে দক্ষিণ আফ্রিকার উপর আরোপ করা নানা আন্তর্জাতিক শাস্তি বাতিল করার সিন্ধান্ত নেয়া হয়েছে। ২৩ অক্টোবর দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট দে ক্লার্ক নিউইয়োর্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তরে সফরকারী প্রথম দক্ষিণ আফ্রিকান রাষ্ট্রপ্রধান হন। ১৫ অক্টোবর ওসলোতে নরওয়ের সংসদের নোবেল কমিটি ঘোষণা করে, "শান্তিপূর্ণভাবে দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ণ বৈষম্য নীতি বাতিল করা এবং দক্ষিণ আফ্রিকার গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার ভিত্তি স্থাপনের জন্য চালানো প্রয়াস প্রশংসা করার জন্য ১৯৯৩ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার দক্ষিণ আফ্রিকার নিগ্রো নেতা নেলসন ম্যান্ডেলা এবং দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট দে ক্লাককেদেয়া হয়।
** ১৯৯৭ সালের ৮ অক্টোবর কিম জুং ইল উত্তর কোরিয়ার শ্রমিক পার্টির সাধারণ সম্পাদক হন
১৯৯৭ সালের ৮ অক্টোবর পিয়ংইয়ংয়ে উত্তর কোরিয়ার শ্রমিক পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি, পার্টির কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশন ঘোষণা করে , কিম জুং ইলকে উত্তর কোরিয়ার শ্রমিক পার্টির সাধারণ সম্পাদক মনোনীত হয়েছে।
বিশেষ প্রতিবেদনে কিম জুং ইল উত্তর কোরিয়ার বিপ্লব এবং নির্মানকাজে যে লক্ষণীয় অবদান রেখেছেন, তার উচ্চ মূল্যায়ন করা হয়েছে । জোরালো ভাষায় উল্লেখ করা হয়েছে যে, প্রেসিডেন্ট কিম ইল সুনের মৃত্যৃর পর এই তিন বছরে "কিম জুং ইল কোরিয় জনগণকে নেতৃত্ব দিয়ে জটিল পরিস্থিতি মোকাবেল করে উত্তর কোরিয়ার বিপ্লবী রাজনৈতিক চিন্তাধারার ঘাঁটি সুসংবদ্ধ করেছেন, সৈন্য বাহিনীর কাজকর্ম জোরদার করেছেন, নিজেদের শক্তির ওপর নির্ভর করার পতাকায় সাম্রাজ্যবাদীদের অর্থনৈতিক অবরোধ ভেগেছে, ধারাবাহিক প্রাকৃতিক দুর্যোগ অতিক্রম করেছেন, উত্তর কোরিয়ার বিপ্লবী ব্রতের নতুন পরিস্থিতি সূচনা করেছেন।
|