শি জিইয়োং ১৯৮০ সালের ১০ ফেব্রুয়ারী ফুচিয়ান প্রদেশের লোংইয়ান শহরে জন্মগ্রহণ করেন। কম্পিউটার, খাদ্য ও সাঁতার তাঁর প্রিয় সখ। তাঁর সর্বশ্রেষ্ঠ সাফল্য হচ্ছে ১৯৯৭ সালে বিশ্ব যুব ভারোত্তলন চ্যাম্পয়নশীপে ৫৯ কেজির সন্যাচ, জার্ক ও মোট পয়েন্ট তিনটি দফায় চ্যাম্পিয়ন হন।
১৯৯০ সালে তিনি ফুচিয়ান প্রদেশের লোংইয়ান শহরের অপেশাদার ক্রীড়া স্কুলে ভারোত্তলন অনুশীলন করেন, তখন তাঁর কোচ ছিলেন চু রিফিন; ১৯৯৩ সালে তিনি ফুচিয়ান প্রদেশের যুব ক্রীড়া স্কুলে প্রবেশ করেন, তখন তাঁর কোচ ছিলেন উ ইউথাও; ১৯৯৬ সালে ফুচিয়ান প্রদেশের প্রাদেশিক দলে প্রবেশ করেন; ১৯৯৭ সালে জাতীয় প্রশিক্ষণ দলে প্রবেশ করেন, তখন তাঁর কোচ ছিলেন ছেন উয়েনবিন।
১৯৯৭ সালে তিনি ২৩তম বিশ্ব যুব ভারোত্তলন চ্যাম্পিয়নশীপে ৫৯ কেজির সন্যাচ, জার্ক ও মোট পয়েন্ট তিনটি দফায় চ্যাম্পিয়ন হন। ১৯৯৭ সালে অষ্টম জাতীয় গেমসে ৫৯ কেজির মোট পয়েন্ট দফায় রানার্স-আপ হন। ১৯৯৯ সালে জাতীয় পুরুষদের ভারোত্তলন চ্যাম্পয়নশীপে ৬২ কেজির সন্যাচ, জার্ক ও মোট পয়েন্ট তিনটি দফায় চ্যাম্পিয়ন হন। ১৯৯৯ সালে ২৫তম বিশ্ব পুরুষদের যুব ভারোত্তলন চ্যাম্পিয়নশীপে ৬২ কেজির সন্যাচ, জার্ক ও মোট পয়েন্ট তিনটি দফায় চ্যাম্পিয়ন হন। ১৯৯৯সালে বিশ্ব ভারোত্তলন চ্যাম্পিয়নশীপে ৬২ কেজির সন্যাচ দফায় চ্যাম্পিয়ন হন। ২০০০ সালে এশীয় চ্যাম্পিয়নশীপে ৬২ কেজির মোট পয়েন্ট দফায় চ্যাম্পিয়ন হন। ২০০৩ সালে বিশ্ব ভারোত্তলন চ্যাম্পিয়নশীপে ৬২ কেজির সন্যাচ এবং মোট পয়েন্ট তিনটি দফায় রানার্স-আপ ও জার্ক দফায় তৃতীয় হন।
১৯৯৯ সালে হুয়াংশি শহরে জাতীয় পুরুষদের ভারোত্তলন চ্যাম্পয়নশীপে তিনি ৩২২.৫ কেজি উঠিয়ে ৬২ কেজির মোট পয়েন্টের জাতীয় রেকর্ড সৃষ্টি করেন। ১৯৯৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রে ২৫তম বিশ্ব যুব ভারোত্তলন চ্যাম্পিয়নশীপে তিনি ১৫০ কেজি উঠিয়ে ৬২ কেজির সন্যাচের বিশ্বের রেকর্ড সৃষ্টি করেন। ১৯৯৯ সালে সি'আনে চতুর্থ জাতীয় শহরের গেমসে তিনি ১৫২.৫ কেজি উঠিয়ে ৬২ কেজির সন্যাচের জাতীয় রেকর্ড এবং ৩২৭.৫ কেজি উঠিয়ে ৬২ কেজির মোট পয়েন্টের জাতীয় রেকর্ড সৃষ্টি করেন। ২০০০ সালে ওসাকায় এশীয় ভারোত্তলন চ্যাম্পয়নশীপে তিনি ১৫২.৫ কেজি উঠিয়ে ৬২ কেজি সন্যাচের বিশ্ব রেকর্ড সৃষ্টি করেন। ২০০০ সালে তুরস্কে বিশ্ব বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারোত্তলন চ্যাম্পিয়নশীপে তিনি ১৫৩ কেজি উঠিয়ে ৬২ কেজির সন্যাচ বিশ্বের রেকর্ড সৃষ্টি করেন।
|