v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
পর্যটনসংস্কৃতিবিজ্ঞানখেলাধুলাকৃষিসমাজঅর্থ-বাণিজ্যশিক্ষার আলো
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2005-09-09 18:28:55    
১১ সেপ্টেম্ব

cri
** ১৯৪১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর চীন আন্তর্জাতিক বেতারের প্রতিষ্ঠা

 ১৯৪১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর থাইহাং পাহাড়ের শেসিয়েন জেলার শাহো গ্রামে শেনপেই সিনহুয়া বেতারের ইংরেজী অনুষ্ঠান শুরু হয়। এটা হলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির প্রত্যক্ষ নেতৃত্বে চীনের বৈদেশিক রেডিও অনুষ্ঠানের সূচনা। কমিউনিস্ট পার্টি বেতার তরঙ্গের মাধ্যমে কুওমিনটাং পার্টির "সংবাদ অবরোধ" ভংগ করে চীনা জনগলের কন্ঠ বিশ্বের কাছে প্রচার করেছে। সিনহুয়া বেতারের প্রথম ইংরেজী উপস্থাপিকা ওয়ে লিন।

 নয়া চীন প্রতিষ্ঠার পর চীনের বৈদেশিক বেতারে প্রচারিত বিদেশী ভাষার সংখ্যা এবং অনুষ্ঠানের সময় নিরন্তরভাবে বেড়েছে, এখন চীন আন্তর্জাতিক বেতার পৃথিবীতে ব্যাপক প্রভাবশালী বেতারে পরিণত হয়েছে।

** ১৯৯৯ সালের ১১ সেপ্টেম্বর চিয়াং জে মিন আর কলিনটনের আনুষ্ঠানিক বৈঠক

 ১৯৯৯ সালের ১১ সেপ্টেম্বর বিকালে চীনের প্রেসিডেন্ট চিয়াং জে মিন অকল্যান্ডে নিউজিল্যান্ডের জেনারেল গভর্ণরের বাসভবনে এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের অর্থনৈতিক সহযোগিতা সংস্থার নেতাদের সপ্তম অনানুষ্ঠানিক সম্মেলনে অংশগ্রহণকারী মার্কিন প্রেসিডেন্ট কলিনটনের সঙ্গে আনুষ্ঠানিক সাক্ষাত্ করেছেন। দু'পক্ষ বলেছে, চীন ও যুক্তরাষ্ট্র অব্যাহতভাবে ২১ শতাব্দী-মুখী গঠনমূলক রণনৈতিক অংশীদারিত্বের সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করবে।

 প্রেসিডেন্ট চিয়াং জে মিন উল্লেখ করেছেন, চীন ও যুক্তরাষ্ট্র পৃথিবীতে দুটি গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবশালী বড় দেশ হিসেবে বিশ্ব আর অঞ্চলের শান্তি ও স্থিতিশীলতার সুরক্ষা, এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চল এবং বিশ্বের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ত্বরান্বিত করা প্রভৃতি ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব বহন করে। চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের স্থিতিশীলতা এবং সুস্থ উন্নয়ন কেবল দু'দেশের জন্য হিতকর তা নয়, সারা বিশ্বের জন্য হিতকর।

 কলিনটন বলেছেন, মার্কিন সরকার এবং তিনি মার্কিন-চীন সম্পর্ক ত্বরান্বিত করার উপর উচ্চ মানের গুরুত্ব দেন। বিগত ছয় বছরে তিনি মার্কিন-চীন সম্পর্কের স্থিতিশীলতা আর উন্নয়নের জন্য প্রচেষ্টা চালিয়ে আসছেন।

** ১৯৯১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর চীন আর এস্তোনিয়ার কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা

 এস্তোনিয়ার পুরো নাম এস্তোনিয়া প্রজাতন্ত্র। ইউরোপের পূর্বাঞ্চলের বালটিক সাগরের পূর্ব তীরে অবস্থিত। আয়তন ৪৫১০০ বর্গকিলোমিটার। জনসংখ্যা ১৩ লাখ (২০০৪ সাল)। সরকারী ভাষা হচ্ছে এস্তোনিয়ান ভাষা। এস্তোনিয়া জাতির বেশির ভাগ খৃষ্টান ধর্মের লুথার সম্প্রদায়ভুক্ত, কিছু কৃষক ওর্থাডক্স সম্প্রদায়ভুক্ত। রাজধানী তাল্লিন। মোট আয়তনের ৩৬ শতাংশ হচ্ছে বনাঞ্চল। শিল্প ও কৃষি অপেক্ষাকৃত উন্নত। অর্থনৈতিক উন্নয়নের মানের দিক থেকে এস্তোনিয়া ছিলো সাবেক সোভিয়েট ইউনিয়নের অন্তর্ভুক্ত সবচেয়ে উন্নত প্রজাতন্ত্রেরঅন্যতম। ১৯৪০ সালের ৬ আগস্ট সোভিয়েট ইউনিয়নে যোগদান করে। ১৯৯১ সালের ২০ আগস্ট স্বাধীনতা ঘোষণা করে। একই বছরের ৬ সেপ্টেম্বর সোভিয়েট ইউনিয়ন তার স্বাধীনতা স্বীকৃতি দেয়। ১৭ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘে অন্তর্ভুক্তি করে। ১৯৯১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করে।

** ১৯৯৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর প্রিমাকোভ রাশিয়ার প্রধানমন্ত্রী হন

 ইয়েভগেনি প্রিমাকোভ ১৯২৯ সালের ২৯ অক্টোবর বর্তমান ইউক্রেনের রাজধানী কিয়েভে জন্মগ্রহণ করেন। জর্জিয়ার রাজধানী তবিলিসিতে তাঁর কিশোর জীবন কেটেছে।

 প্রিমাকোভ মস্কোর প্রাচ্য এ্যাকাডেমি থেকে স্নাতক হবার পর মস্কো বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করে অর্থনীতি বিষয়ের ডক্টর ডিগ্রি পান। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, রাশিয়ার বিজ্ঞান এ্যাকাডেমির সদস্য ছিলেন। তিনি ইংরেজী, আরবী এবং জর্জিয়ান ভাষার পারদর্শী। ১৯৮৯ সাল থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত সোভিয়েট ইউনিয়নের সর্বোচ্চ সোভিয়েট পরিষদের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন। ১৯৯১ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত রাশিয়ার বৈদেশিক গোয়েন্দা ব্যুরোর মহাপরিচালক হন। ১৯৯৬ থেকে ১৯৯৮ সাল পর্যন্ত তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হন। প্রিমাকোভ বহু বার চীন সফর করেছেন।