দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে অংশ গ্রহণকারী তিন শতাধিক সৈন্য এবং চীনা গণ মুক্তি ফৌজের জেনারেলরা ২ সেপ্টেম্বর পেইচিংএ ' পেইচিং শান্তি ঘোষণাপত্র' স্বাক্ষর করেছেন। তা ছাড়া তাঁরা পেইচিং শান্তি প্রাচীর উন্মোচন অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। ১৯৪৯ সালে নয়া চীন প্রতিষ্ঠিত হবার পর এটা হল সবচেয়ে সুদূরপ্রসারী তারপর্যসম্পন্ন বেসরকারী কূটনীতি আর আন্তর্জাতিক স্মারক তত্পরতা।
'পেইচিং শান্তি ঘোষণাপত্রে" সংক্ষিপ্ত ভাষায় অতীত যুদ্ধের সারসংকলন এবং ভবিষ্যতের কাছে ' জীবনকে ভালোবাসা আর শান্তি সমুন্নত রাখার ' প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়েছে। এই ঘোষণাপত্র ৫টি ভাষায় পেইচিং শান্তি প্রাচীরে খোদাই করা হয়েছে।
উল্লেখ্য চীনা জনগণের জাপানী আগ্রাসন প্রতিরোধ যুদ্ধ আর বিশ্ব ফ্যাসিবাদ বিরোধী যুদ্ধের বিজয়ের ৬০তম বার্ষিকীউপলক্ষে আয়োজিত ধারাবাহিক স্মারক তত্পরতায় অংশ নেওয়ার জন্যে চীন দ্বিতীয় বিশ্ব যুদ্ধে অংশ গ্রহণকারী যুক্তরাষ্ট্র , রাশিয়া আর দক্ষিণ কোরিয়া থেকে আসা দু' শোরও বেশী প্রবীণ সৈন্যকে রাষ্ট্রীয় অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানিয়েছে।
|