** ১৯৭৭ সালের ১৬ আগস্ট চীন আনুষ্ঠানিকভাবে আন্তর্জাতিক উপগ্রহ যোগাযোগ সংস্থায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে।
** ১৯৭১ সালের ১৬ আগস্ট ইরান ও চীনের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা
ইরানের পুরো নাম ইরান ইসলামি প্রজাতন্ত্র। ইরান অর্থ আলো। পশ্চিম এশিয়ায় অবস্থিত। আয়তন ১৬ লক্ষ ৪৫ হাজার বর্গকিলোমিটার। জনসংখ্যা ৬ কোটি ৭৭ লক্ষ (২০০৪) । সরকারী ভাষা ফার্সী। ইসলাম ধর্ম হচ্ছে তার জাতীয় ধর্ম। রাজধানী তেহরাণ। পেট্রোলিয়াম এবং প্রাকৃতিক গ্যাসের মজুদের পরিমাণ পৃথিবীর প্রথম সারিতে আছে। পেট্রোলিয়াম উত্পাদন হচ্ছে তার অর্থনীতির স্তম্ভ। পেট্রোলিয়াম থেকে অর্জিত আয় সারা দেশের বিদেশী মুদ্রার আয়ের শতকরা ৯০ ভাগ । ১৯৭৯ সালের ১ এপ্রিল ইরান ইসলামি প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। ইরান স্বাধীন, জোটনিরপেক্ষ পররাষ্ট্রনীতি অনুসরণ করে, আধিপত্যবাদ এবং শক্তির রাজনীতির বিরোধীতা করে। ১৯৭১ সালের ১৬ আগস্ট চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করেছে।
** ১৯৬০ সালের ১৬ আগস্ট সাইপ্রাসের স্বাধীনতা
সাইপ্রাস প্রজাতন্ত্র একটি দ্বীপ দেশ, ভূমধ্য সাগরে অবস্থিত। সাইপ্রাস হচ্ছে এশিয়া, ইউরোপ এবং আফ্রিকা এই তিনটি মহাদেশের পরিবহনের গুরুত্বপূর্ণ কেন্দ্র, এবং পূর্ব ভূমধ্য সাগরের একটি গুরুত্বপূর্ণ সামরিক ঘাঁটি। সাইপ্রাসের আয়তন ৯২০০ বর্গকিলোমিটার। রাজধানী নিকোসিয়া। তা গোটা ইউরোপ এবং মধ্য প্রাচ্যের ইতিহাস যাদুঘর বলে পরিচিত। সাইপ্রাস সরকার পর্যটন শিল্পের উন্নয়নের উপর খুব গুরুত্ব দেয়, ধারাবাহিকভাবে পর্যটন শিল্পে পুঁজিবিনিয়োগ বাড়ায়। এখন সাইপ্রাস হচ্ছে পৃথিবীতে পর্যটন ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ মাথাপিছু আয়ভোগী দেশগুলোর অন্যতমে পরিণত হয়েছে।
** ১৯৭৭ সালের ১৬ আগস্ট বিশ্ব বিখ্যাত নৃত্যচঞ্চল সঙ্গীতের গায়ক এলভিস প্রিসলীর মৃত্যু
১৯৩৫ সালের ৮ জানুয়ারী এলভিস প্রিসলী যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণাংশের এক ছোট শহরে জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৭৭ সালের ১৬ আগস্ট মৃত্যুর সময় তাঁর বয়স মাত্র ৪২ বছর। তাঁর জীবনে তিনি বিভিন্ন ধরনের মোট ৭২০টি গান রেকর্ড করেছেন। ১৬০০টিরও বেশি সংগীতানুষ্ঠান আয়োজন করেছেন। তাঁর ১৫০ কোটি ডিসক বিক্রি হয়েছে। আজ যুক্তরাষ্ট্রে অনেক প্রেসিডেন্টের নাম অনেকেই জানেন না, কিন্তু এলভিস প্রিসলীকে চেনেন না এমন লোক পাওয়া যায় না।
** ১৯৪৯ সালের ১৬ আগস্ট মার্কিন লেখক মার্গারেট মিশেলের মৃত্যু
১৯৪৯ সালের ১৬ আগস্ট যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত উপন্যাস "Gone with the wind " এর লেখক মার্গারেট মিশেল মৃত্যুবরণ করেন।
"Gone with the wind " ১৯৩৬ সালে প্রকাশের পর আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। এই কাহিনী হলিউড চলচ্চিত্রে পরিণত হওয়ার পর মিশেলের নাম সারা পৃথিবীতে ছড়িয়ে পড়ে। ১৯৩৬ সালে এই বইটি প্রথম প্রকাশের পর পৃথিবীর ২৯টি ভাষায় অনুদিত হয়েছে। এই বইয়ের ভিত্তিতে নির্মিত চলচ্চিত্র"Gone with the wind " দশটি অস্কার পুরস্কার পেয়েছে।
|