** ১৯৯৬ সালের ৭ আগস্ট চিয়াং ছে মিন আন্তর্জাতিক ভুতত্ত্ব অধিবেশনের অংশগ্রহণকারী দেশি-বিদেশি পন্ডিতদের সঙ্গে সাক্ষাত
১৯৯৬ সালের ৭ আগস্ট চীনের প্রেসিডেন্ট চিয়াং ছে মিন পেইদাইহোতে ৩০তম আন্তর্জাতিক ভুতত্ত্ব অধিবেশনে অংশগ্রহণকারী দেশি-বিদেশি বিশিষ্ট ভুতত্ত্ববিদদের সঙ্গে সাক্ষাত্ করার সময় সেবারকার অধিবেশনে বিংশ শতাব্দীতে ভুতত্তবিদ্যার অগ্রগতির সারসংকলন করা এবং একবিংশ শতাব্দীর ভুতত্ত্ববিদ্যার উন্নয়নের লক্ষ্য ধার্য করার ক্ষেত্রে তাত্পর্যপূর্ণ সাফল্য অর্জন করার আশা প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেছেন, ১৮৭৮ সালে প্রথম আন্তর্জাতিক ভুতত্ত্ব অধিবেশন অনুষ্ঠিত হওয়ার পর ১০০ বছরে এই অধিবেশন এশিয় দেশে তিন বার অনুষ্ঠিত হয়েছে, চীনে এই প্রথম।
** ১৯৭১ সালের ৭ আগস্ট চীন সরকার পারমাণবিক অস্ত্র সমস্যা সম্পর্কে বিবৃতি প্রকাশ করে
১৯৭১ সালের ৭ আগস্ট চীন সরকার বিবৃতি প্রকাশ করে বলেছে যে, চীন পারমাণবিক অস্ত্রমুক্ত দেশকে না জানিয়ে পারমাণবিক অস্ত্রের বৃহত্ দেশগুলোর তথাকথিত পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ সম্মেলনে অংশ নেবে না। বিবৃতিতে পুনর্বার পারমানবিক অস্ত্র সমস্যায় চীনের অধিষ্ঠান ঘোষণা করা হয়েছে, এবং উল্লেখ করা হয়েছে যে, চীন সরকার সবসময় পারমাণবিক অস্ত্রেরসার্বিক নিষেধ এবং সম্পূর্ণ বিধ্বংস করার ব্যাপারে আলোচনা করার জন্য বিভিন্ন দেশের শীর্ষ নেতাদের সম্মেলন আয়োজন করার সমর্থন করে। এর প্রথম পদক্ষেপ হচ্ছে পারমাণবিক অস্ত্র প্রয়োগ না করার এক চুক্তি স্বাক্ষর করা। চীন সরকার মনে করে, পারমাণবিক অস্ত্রের সার্বিক নিষেধ এবং সম্পূর্ণ বিধ্বংস বাস্তবায়নের জন্য প্রচুর পারমাণবিক অস্ত্রেরঅধিকারী যুক্তরাষ্ট্র এবং সোভিয়েট ইউনিয়নের উচিত বিবৃতি প্রকাশ করে প্রকাশ্যে দায়িত্ব বহন করাঃ কোনো সময় কোনোঅবস্থায় প্রথমে পারমাণবিক অস্ত্র ব্যবহার না করার প্রতিশ্রুতি করা এবং অন্য দেশের ভূভাগে বসানো যাবতীয় পারমাণবিক ঘাঁটি প্রত্যাহার করা। এটা হবে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণবাস্তবায়নের আশা-আকাঙ্ক্ষা আছে কিনা , তার এক পরীক্ষা।
** ১৯৪১ সালের ৭ আগস্ট ভারতীয় কবি রবিন্দ্রনাথ ঠাকুরের মৃত্যু
১৮৬১ সালের ৭ মে রবিন্দ্রনাথ ঠাকুর ভারতের কলকাতার বিখ্যাত ঠাকুর বংশে জোড়াসাঁকোর বাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি ছোট বেলা থেকে সাহিত্য এবং শিল্পকলা পছন্দ করেন, আজীবন নিরলস প্রয়াস চালিয়ে সাহিত্য ও সংস্কৃতির বিভিন্ন ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জন করেছেন। তিনি সঙ্গীত রচনা করেন এবং ছবি আঁকেন। তিনি একজন সক্রীয় সমাজসেবক। তাঁর পদচিহ্ন ভারত এবং সারা পৃথিবীতে রয়েছে। তিনি সবসময় বিভিন্ন দেশের জনগণের ন্যায়সংগত তত্পরতা সমর্থন করেন।
** ২০০২ সালের ৭ আগস্ট কলম্বিয়ার নতুন প্রেসিডেন্টের শপথ গ্রহণ
কলম্বিয়ার নতুন প্রেসিডেন্ট আলভারো উরিবে ২০০২ সালের ৭ আগস্ট বিকালে কংগ্রেস ভবনে শপথ গ্রহণ করেন। শপথ গ্রহণ ভাষণে উরিবে জোর দিয়ে বলেছেন, কলম্বিয়ার শান্তি এবং জাতীয় পুনর্মিলন বাস্তবায়ন হচ্ছে বর্তমানের জরুরী কর্তব্য। সমাজের স্থিতিশীলতা বাস্তবায়ন হচ্ছে অর্থনীতির উন্নয়ন ও স্থিতিশীলতার পূর্বশর্ত।
চীন সরকারের বিশেষ দূত, ভূ-সম্পদ মন্ত্রী টিয়েন ফেং শান আমন্ত্রণক্রমে শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
|