v চীন আন্তর্জাতিক বেতারv বাংলা বিভাগv চীনের বিশ্ব কোষ
China Radio International
চীনা সংবাদ
বিশ্ব সংবাদ
চীনের কণ্ঠ
সংবাদ ব্যক্তিত্ব
সংবাদের প্রেক্ষাপট
নানা দেশ
কুইজ
আবহাওয়া

মহা মিলন ২০০৮ পেইচিং অলিম্পিক গেমস

ভয়াবহ ভূমিকম্প দক্ষিণ-পশ্চিম চীনে আঘাত হেনেছে

লাসায় ১৪ মার্চ যা ঘটেছিল

ইয়ুন নান প্রদেশ

দক্ষিণ এশিয়া

তৃতীয় নয়ন
আরো>>
(GMT+08:00) 2005-08-04 10:44:32    
৪ আগস্ট

cri
** ১৯৭১ সালের ৪ আগস্ট চীন ও তুরস্কের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা

 তুরস্কের পুরো নাম তুরস্ক প্রজাতন্ত্র, মানে "সাহসী লোকের দেশ"। তুরস্কের ভূভাগ ইউরোপ এবং এশিয়া মহাদেশে অবস্থিত, তার মোট আয়তনের ৯৭ শতাংশ এশিয়ায় । আয়তন ৮১৪৫৭৮ বর্গকিলোমিটার। জনসংখ্যা ৬ কোটি ৭৮ লক্ষ (২০০০ সাল)। সরকারী ভাষা তুর্কি ভাষা। শতকরা ৯৯ ভাগ নাগরিক ইসলাম ধর্মাবলম্বী। রাজধানী আংকারা। খনি সম্পদের মধ্যে বৌরন, রসাঞ্জন, ক্রৌমিয়াম পৃথিবীতে গুরুত্বপূর্ণ অবস্থানে আছে। ২ কোটি হেকটর বনাঞ্চল আছে। কৃষি অপেক্ষাকৃত উন্নত, তার প্রধান কৃষিজাত পণ্য হচ্ছে গম, যব, তুলা, তামাক ইত্যাদি। খাদ্যশস্য স্বয়ংসম্পূর্ণ। পশুপালন শিল্প উন্নত, আংকারা ছাগল সারা পৃথিবীতে নামকরা। প্রধান শিল্প হচ্ছে বস্ত্র এবং খাদ্য। ১৯২৩ সালের ২৯ অক্টোবার তুরস্ক প্রজাতন্ত্র প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৯৭১ সালের ৪ আগস্ট চীনের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠিত হয়।

** ডেনমার্কের লেখক আণ্ডারসনের মৃত্যু

 ১৮০৫ সালে হানস খ্রিস্টিয়ানআণ্ডারসন ডেনমার্কের ওদেনসে শহরের এক দরিদ্র মুচীর পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন।

 আণ্ডারসনের এক বিখ্যাত কথা, "পর্যটন মানে জীবন"। সারা জীবনে তিনি মোট ২৯ বার বিদেশ ভ্রমণ করেন। ১৮৭৩ সালে ৬৮ বছর বয়সে তিনি টাকটা মনে সুইজার্ল্যান্ডে যান। তখনকার বিদেশ ভ্রমণের অবস্থা খুব কঠিন। তিনি বেশির ভাগ সময় ডাকবাহী গাড়ি করেন বা ঘোড়া চালান, মাঝে মাঝে হেঁটে হেঁটে যান। রাশিয়া, ফিনল্যাণ্ড এবং পোল্যান্ড ছাড়া তিনি প্রায় গোটা ইউরোপ ভ্রমন করেছেন, এমন কি এশিয়া এবং আফ্রিকার মাটিতেও তাঁর পদচিহ্ন রেখেছেন।

 ১৮৭৫ সালের ৪ আগস্ট আণ্ডারসন মৃত্যু বরণ করেন। তিনি বংশধরগণের জন্য ১৫৬টি রূপকথা, ৬টি উপন্যাস এবং অসংখ্য কবিতা ও ভ্রমণের বিবরণ রেখে গেছেন। ডেনমার্ক সরকার তাঁকে "ডেনমার্কের মহান নাগরিকের " খেতাব দিয়েছে।

** কোরিয় সমস্যা সংক্রান্ত চার পক্ষীয় বৈঠকের প্রথম প্রস্তুতিমূলক অধিবেশন নিউইয়র্কে অনুষ্ঠিত

 ১৯৯৭ সালের ৫ থেকে ৭ আগস্ট চীন, যুক্তরাষ্ট্র, উত্তর কোরিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া এই চারটি দেশের প্রতিনিধিরা নিউইয়র্কের কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে কোরিয় সমস্যা সংক্রান্ত চার পক্ষীয় বৈঠকের প্রথম প্রস্তুতিমূলক অধিবেশন আয়োজন করেছেন। এটা হচ্ছে ১৯৫৩ সালে কোরিয় যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরের পর চার পক্ষের প্রতিনিধিরা প্রথম এক সাথে বসে কোরিয় উপদ্বীপের শান্তি সমস্যা নিয়ে আলোচনা করা।

 ১৯৯৬ সালের এপ্রিল মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ক্লিনটন আর দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট কিম ইয়োং সাম কোরিয় সমস্যা সংক্রান্ত চার পক্ষীয় বৈঠক আয়োজনের প্রস্তাব করেছেন, এর উদ্দেশ্য হচ্ছে নতুন শান্তিপূর্ণ ব্যবস্থা দিয়ে যুদ্ধবিরতি চুক্তির স্থলাভিষিক্ত করা।