**১৯৫১ সালের ২০ জুলাই মাও সেতুং চিন্তাধারার প্রকাশ
১৯৫১ সালের ২০ জুলাই মাও সেতুং চীনের কমিউনিস্ট পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটির উত্তর-পশ্চিম ব্যুরোর প্রথম সম্পাদক শি চুং শুইং উত্তর-পশ্চিম ব্যুরোর ক্যাডারদের সম্মেলনে দেয়া " মার্কস-লেনিন মতবাদ এবং মাও সেতুংয়ের চিন্তাধারার প্রচার জোরদার করার জন্য সংগ্রাম" নামে রিপোর্টটি পরিক্ষা করে দেখার সময়ে তার মধ্যে "মাও সেতুং চিন্তাধারা" এর ব্যাখ্যা সংশোধন করেছেন। ব্যাখ্যা অনুযায়ী সংমোধিত " মাও সেতুং চিন্তাধারা হচ্ছে মার্কস-লেনিন মতবাদ এবং চীনের বিপ্লবের মিশ্র চিন্তাধারা। এই চিন্তাধারা হচ্ছে চীনের কমিউনিস্ট পার্টির উপদেশক চিন্তাধারা, চীনা জনগণের বিপ্লবী আন্দোলনের উপদেশক। "
**১৯৬৫ সালের ২০ জুলাই কুওমিনটাং পার্টির সাবেক ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট লি চোং রেন যুক্তরাষ্ট্র থেকে পেইচিংয়ে ফিরে আসেন
তাঁর সঙ্গে ফিরে এসেছেন তাঁর স্ত্রী মাদাম কুও দে জেই। লি চোং রেন বিমান বন্দরে দেয়া বিবৃতিতে বলেছেন, "আমি সারা দেশের জনগণের সঙ্গী হয়ে সমাজতান্ত্রিক গঠনকাজে অংশ নিতে ইচ্ছুক, এবং দেশপ্রেম ও সাম্রাজ্যবাদ-বিরোধী সংক্রান্ত যাবতীয় ব্রতের জন্য অবদান রাখতে চাই।" ২৭ এবং ৩০ জুলাই মাও সেতুং আর লিউ শাও ছি পৃথক পৃথকভাবে তাঁর সঙ্গে সাক্ষাত্ করেছেন।
**১৯৮৩ সালের ২০ জুলাই চীনের আধুনিক প্রসূতি ও শিশু স্বাস্থ্যবিজ্ঞানের জননী ইয়াং ছুং রুই য়ের মৃত্যু
১৮৯১ সালে পেইচিংয়ের থোং সিয়েন জেলার এক মধ্যবিত্ত কৃষক পরিবারে ইয়াং ছুং রুই -এর জন্ম। ১৯১৭ সালে তিনি সিয়েহো চিকিত্সা ইনস্টিটিউট থেকে স্নাতক হয়ে চিকিত্সা বিজ্ঞানে ডক্টরেট ডিগ্রী অর্জন করেছেন। চীনের গর্ভবতীনারী এবং শিশুদের মৃত্যুহার কমানোর জন্য ইয়াং ছুং রুই প্রসবঘটিত জ্বর এবং নবজাতকের ধনুষ্টঙ্কার রোগ প্রতিরোধ কাজে মনোযোগ দিয়েছেন। ১৯৪৮ সালে আন্তর্জাতিক স্বাস্থ্য সংস্থা ইয়াং ছুং রুইকে জাতি সংঘের প্রসূতি ও শিশুদের স্বাস্থ্য গ্রুপের উপ-প্রধান নিযুক্ত করেছে। স্বদেশে ফিরে আসার পর তিনি চীন গণ প্রজাতন্ত্রের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের প্রসূতি ও শিশু স্বাস্থ্য ব্যুরোর প্রথম মহা-পরিচালক নিযুক্ত হন।
**১৯৬৯ সালের ভোর ৪টা ৫৬ মিনিটে মার্কিন নভোচারী নীল আর্মস্ট্রং "এপোলো এগারো" উত্ক্ষেপনের চতুর্থ দিনে স্বয়ং-সম্পূর্ণ নভোযান থেকে চাঁদের ওপর পদার্পন করেন। তিনিই চন্দ্রপৃষ্ঠে পদচিহ্ন রাখা প্রথম মানুষ।
**১৯৭৩ সালের ২০ জুলাই অষ্ট্রেলিয়ার সিডনি অপেরা হাউসের নির্মান সম্পন্ন
সিডনি অপেরা হাউস সিডনি বন্দরের বেনেলং দ্বীপে অবস্থিত। এই অপেরা হাউসের স্থাপত্য-শৈলী বৈশিষ্ট্যপূর্ণ। দেখতে পালের মতো সাদা রংয়ের এবং গোলাকার গম্বুজ সহজেই দর্শকদের দৃষ্টি কেড়ে নেয়। সংগীত ভবন এবং নৃত্য ভবন হচ্ছে এই গৃহের প্রধান অংশ। উন্মুক্ততার পর বিশ্বের অনেক বিখ্যাত শিল্পী দল সেখানে নাচ-গান পরিবেশন করেছে।
|