প্রশ্নকর্তাঃ বাংলাদেশের চুয়াডাঙ্গা জেলার আলমডাঙ্গার স্কাই ইন্টারনেশন্যাল রেডিও লিসনার্স ক্লাবের সভাপতি মোঃ নাজমুল ইসলাম
উঃ চীন হচ্ছে বিশ্বের বৃহত্তম খেলনা উত্পাদন ও রপ্তানীকারক রাষ্ট্র, প্রতি বছরে চীনের তৈরি খেলনার রপ্তানী মূল্য ১০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের কাছাকাছি। বর্তমান বিশ্বের প্রায় ৭৫ শতাংশ খেলনা হচ্ছে চীনের মূলভূভাগের তৈরী। যুক্তরাষ্ট্র, চীনের হংকং এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন হচ্ছে চীনের মূলভূভাগের তৈরি খেলনার তিনটি বড় রপ্তানী বাজার। ১৯৮৬ সালে প্রতিষ্ঠিত চীনের খেলনা সমিতি ১০০০টিরও বেশি সদস্য আছে, যা গোটা চীনে ছড়িয়ে আছে।
ভারতের আগ্রার "তাজমহল" এর মতো চীনের আশ্চর্য জিনিসগুলোকি কি?
প্রশ্নকর্তাঃ ভারতের আসাম রাজ্যের লখিমপুর জেলার ঢকুয়াখানার অসীম জ্যোতি ঘোষ
উঃ আশ্চর্য জিনিস বলতে একটু মুসকিল। তবে একটি তথ্য দিতে পারি, ১৯৭২ সালের ১৬ অক্টোবর ইউনেস্কোর গৃহীত "পৃথিবীর সাংস্কৃতিক ও প্রাকৃতিক উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তি সুরক্ষা কনভেনশন" চীন সহ মোট ১৪৫টি স্বাক্ষরিত দেশ অন্তর্ভুক্ত আছে। ২০০৪ সালের জুলাই মাস পর্যন্ত চীনের মোট ৩০টি স্থান পৃথিবীর সাংস্কৃতিক ও প্রাকৃতিক উত্তরাধিকারসূত্রে প্রাপ্ত সম্পত্তির তালিকায় অন্তর্ভুক্ত হয়েছে। এই ৩০টি স্থানের আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট আছে। আশ্চর্যও বলা যায়। যেমন, চীনের মহা প্রাচীর, বেইজিংয়ের রাজপ্রাসাদ, হোনান প্রদেশের লুং মেন গুহা, শানতুং প্রদেশের কনফুসিয়াসের ভবন, শানশি প্রদেশের ছিন সম্রাটের সমাধি, ইয়ুনান প্রদেশের লিচিয়াং প্রাচীন নগর এবং তিব্বতের পোতালা ভবন ইত্যাদি।
|