৩০ তারিখে ই.ইউ. পররাষ্ট্র ও নিরাপত্তা বিষয়ক উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি জাভিয়ের সোলানা ব্রুসালসে অনুষ্ঠিত সাংবাদিক সম্মেলনে বলেছেন , ফ্রান্সের গণভোট "ই.ইউ. সংবিধান চুক্তি" নাকচ করার ফলে ই.ইউ. পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের গঠনকাজে প্রভাব পড়বে না ।
একইদিনে তিনি উল্লেখ করেছেন , ই.ইউ. পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় কখন গঠন করা খুব গুরুত্বপূর্ণ নয়, গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো এই যে, জনলোকেরা আসলে ইতিমধ্যেই ধারণা ও তত্পরতায় ই.ইউ. পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় গঠনের প্রয়োজনীয়তা স্বীকার করেছেন ।
"ই.ইউ. সংবিধান চুক্তি"তে ই.ইউ.য়ের সদরদফতরের সংস্থার সবচেয়ে বড় সংস্কার হচ্ছে ইউরোপীয় পরিষদের চেয়ারম্যান ও ই.ইউ. পররাষ্ট্রমন্ত্রীর পদ প্রতিষ্ঠা করা । গত বছরের জুন মাসে ই.ইউ.য়ের শীর্ষ সম্মেলনে নির্ধারিত হয়েছে যে, যদি এই চুক্তি ২০০৬ সালের নভেম্বর মাসে অবাধভাবে বলবত হয় , তাহলে সোলানা ই.ইউ.য়ের প্রথম পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করে ই.ইউ.য়ের পররাষ্ট্র বিষয় পরিচালনা করবেন । "ই.ইউ. সংবিধান চুক্তি"নির্ধারণ করেছে যে, এই চুক্তি বলবত হবার এক বছরের পর ই.ইউ. পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় আনুষ্ঠানিকভাবে প্রতিষ্ঠিত হবে । এর জন্যে ই.ইউ. পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয় গঠনের প্রস্তুতিমূলক অনেকদিন আগেই শুরু হয়েছে ।
|