সিংগাপুরের "লিয়েন হো চাও পাও"র ৩০ মে প্রকাশিত " যুদ্ধ ইতিহাসের বোঝাই থেকে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব মুক্ত হওয়া" নামক একটি সম্পাদীয়তে জাপানের প্রতি ইতিহাস সমস্যায় সঠিক মনোভাব নেওয়ার আহ্বান জানানো হয়েছে। সম্পাদীয়তে বলা হয়েছে, জাপানের সঙ্গে স্বাভাবিক সম্পর্ক ত্বরান্বিত করার জন্য চীন আর দক্ষিণ কোরিয়া উভয়েই সক্রিয় ব্যবস্থা নিচ্ছে। চীন, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়া তিনটি দেশের পণ্ডিতরা তিনদেশের জন্য গ্রহণযোগ্য ভবিষ্যত সৃষ্টিকারী ইতিহাস নামে একটি স্কুলের পাঠ্য বই সম্পাদিত করেছেন। কিন্তু জাপানের প্রধানমন্ত্রী কোইজুমি জুনিচিরো বার বার ইয়াসুকুনি সমাধিতে তাঁর শ্রদ্ধাতর্পণ করেছেন বলে যেমন চীন ও দক্ষিণ কোরিয়ার জনগণের মধ্যে অসন্তেষ সৃষ্ট হয়েছে, তেমনি তা অন্যান্য জাপানের শিকার এশিয় দেশের কষ্টকর ইতিহাস স্মরণ করে দিয়েছে।
সম্পাদীয়টিতে আরও বলা হয়েছে, দ্বিতীয় মহা যুদ্ধ বাঁধানো জোটে অন্যতম সদস্য দেশ জার্মানি এ যুদ্ধের জন্যে প্রায়শ্চিত্ত করেছে বলে সারা বিশ্ব তাতে সন্তোষ প্রকাশ করেছে। যুদ্ধ ইতিহাসের প্রসঙ্গে জাপানের উচিত জার্মানির কাছ থেকে শিক্ষা নেওয়া এবং ভারী বোঝাই থেকে মুক্ত হওয়া।
|