১১ তারিখে লেবাননের সংসদের--হেজবোল্লাহ দলের সদস্য আবদুল্লাহ আল-কাসির বৈরুতে সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন যে, লেবাননের হেজবোল্লাহ দল ইস্রাইলের সঙ্গে আলোচনা করে নি এবং নিরস্ত্র হবার বিনিময়ে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চলের সাবাআ খামার থেকে ইস্রাইলী পক্ষের প্রত্যাহ্যার হবে এমন চেষ্টা করবে না ।
তিনি বলেছেন, হেজবোল্লাহ হচ্ছে লেবাননের একটি আত্মরক্ষী শক্তি, তারা লেবাননের সেনাবাহিনীর সঙ্গে মিলে লেবাননের রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা এবং লেবাননীদের নিরাপত্তা রক্ষা করেছে । তিনি বলেছেন, হেজবোল্লাহ দল সাবাআ খামার থেকে ইস্রাইলের প্রত্যাহ্যারের ইচ্ছা আছে বলে খবর পেয়েছে ,কিন্তু তারা ইস্রাইলের সঙ্গে আলোচনা করে নি ।
জানা গেছে, জাতি সংঘের মধ্য-প্রাচ্য বিশেষ দূত টের্জে রোইদ-লার্সেন লেবাননের সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী আবদেল রাহিম মুরাদকে বলেছেন যে, যদি লেবানন ইস্রাইলীপক্ষের দাখিল করা কিছু শর্ত গ্রহণ করে, তাহলে ইস্রাইল সাবাআ খামার থেকে সৈন্য সরিয়ে নিতে ইচ্ছুক ।
ইস্রাইলের সেনাবাহিনী ২০০০ সালে লেবাননের দক্ষিণাঞ্চল থেকে সৈন্য প্রত্যাহ্যার করেছে, কিন্তু লেবাননের সীমান্তর বিতর্কিত অঞ্চল-- সাবাআ খামারে সৈন্য মোতায়ন করেছে , লেবাননের হেজবোল্লাহ দল এবং ইস্রাইলী বাহিনীর মধ্যেসবসময় এই অঞ্চলে সংঘর্ষ ঘটে ।
|