চীন-বাংলাদেশ যৌথ ইস্তাহার
৮ এপ্রিল চীনের প্রধানমন্ত্রী ওয়েন চিয়া পাও বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিক সফর শেষ করার আগে চীন ও বাংলাদেশ দুই সরকারের প্রকাশিত যৌথ ইস্তাহারে বলা হয়েছে, দু'দেশের সার্বিক সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বের সম্পর্ক আরও বিকশিত হবে।
দু'পক্ষইস্তাহারে ঘোষনা করেছে, চীন ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠার৩০তম বার্ষিকী উদযাপনের জন্য চলতি বছরকে "চীন-বাংলাদেশ মৈত্রী বর্ষ" করা হয়েছে।
দু'পক্ষ দু'দেশের দীর্ঘকালীন বন্ধুভাবাপন্ন, সমতা এবং পারস্পরিক উপকারিতামূলক সার্বিক সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বের সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা করা, বিভিন্ন পর্যায়, বিভিন্ন ক্ষেত্রের বিনিময় এবং সহযোগিতা জোরদার করা, দ্বিপাক্ষীক সম্পর্ককে আরও গভীর, স্থিতিশীল এবং উন্নয়ন করা, পরস্পরের স্বাধীনতা , সার্বভৌমত্ব এবং ভূভাগের অখন্ডতার প্রতি সম্মান করার ব্যাপারে একমত হয়েছে।
বাংলাদেশ সফরকালে ওয়েন চিয়া পাও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে বৈঠক করেছেন, বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট ইয়াজুদ্দিন আহমেদ, আওয়ামী লীগের চেয়ারপার্সন, সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা প্রমূখের সঙ্গেও সাক্ষাত্ করেছেন, বাংলাদেশের বিভিন্ন পার্টির দায়িত্বশীল ব্যক্তি এবং শিল্প ও বানিজ্য ক্ষেত্রের গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে অব্যাহতভাবে বাংলাদেশ ও চীনের আদান-প্রদান এবং সহযোগিতা আরও জোরদার করা প্রভৃতি বিষয়ে মত বিনিময় করেছেন। এবং তিনি ঢাকায় "চীন ও বাংলাদেশের কূটনৈতিক সম্পর্ক প্রতিষ্ঠা ৩০তম বার্ষিকী আলোকচিত্র প্রদর্শনী"-এর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানেও উপস্থিত ছিলেন।
চীন-ভারত যুক্ত বিবৃতি
চীনের প্রধান মন্ত্রী ওয়েন চিয়া পাও আর ভারতের প্রধান মন্ত্রী মনমোহন সিং ১১ তারিখে নয়াদিল্লীতে চীন-ভারত যুক্ত বিবৃতি স্বাক্ষর করেছেন ।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে , দুদেশের নেতৃবৃন্দ আন্তরিক , বন্ধুত্বপূর্ণ আর গঠনমূলক পরিবেশে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আর অভিন্ন স্বার্থ জড়িত আন্তর্জাতিক ও আঞ্চলিক বিষয়ে গভীরভাবে মত বিনিময় করেছেন এবং মতৈক্যে পৌঁছেছেন । দুপক্ষ এক মত হয়েছে যে , দুদেশের সম্পর্ক সার্বিক উন্নয়নের নতুন পর্যায়ে প্রবেশ করেছে । দুদেশের নেতৃবৃন্দ রাজী হয়েছেন যে , শান্তি আর সমৃদ্ধিমুখী দুদেশের রননৈতিক সহযোগিতামূলক অংশীদারিত্বের সম্পর্ক গড়ে তোলা হবে ।
বিবৃতিতে ভারত পক্ষ পুনরায় ঘোষণা করেছে যে, ভারত অব্যাহতভাবে এক চীন নীতিতে অবিচল থেকে তিব্বত স্বায়ত্ত শাসিত অঞ্চলকে চীনের একটি অবিচ্ছেদ্য ভূভাগ বলে স্বীকৃতি দেবে ।
২০০৪ সাল চীনের মানবাধিকার ব্রতের অগ্রগতি শ্বেতপত্র প্রকাশ
চীনের মানবাধিকার অবস্থার প্রতি বিশ্ব সমাজের উপলদ্ধি বাড়ানোর জন্য ১৩ই এপ্রিল চীনের রাষ্ট্রীয় পরিষদের তথ্য কার্যালয় "২০০৪ সালে চীনের মানবাধিকার ব্রতের অগ্রগতি" শিরোনামে একটি শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে।এই শ্বেতপত্রে গত এক বছরে মানবাধিকার তরান্বিত আর নিশ্চিত করার জন্যে চীন সরকারের চালানো প্রচেষ্টা এবং অর্জিত অগ্রগতি সার্বিকভাবে প্রতিফলিত হয়েছে।শ্বেতপত্রে বলা হয়েছে, ২০০৪ সাল হলো চীনের মানবাধিকার ব্রতে সার্বিকভাবে অগ্রগতি অজর্নের একটি বছর।চীনের মানবাধিকার অবস্থারঅবিরাম উন্নয়ন এবং সার্বিকভাবে বিকাশের সুষ্ঠু পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে।
চীনা শিল্পকলা প্রদর্শনী নয়াদিল্লীতে উদ্বোধন
চীন ও ভারতের কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ৫৫ তম বার্ষিকী উদযাপনের জন্য চীনের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের আয়োজিত "চীনের শিল্পকলা প্রদর্শনী" ১২ তারিখ সন্ধ্যায় নয়াদিল্লীর জাতীয় চারুকলা ভবনে উদ্বোধন হয়েছে । এটা হল বর্তমানে ভারতে আয়োজিত " চীনা সংস্কৃতি মাসের" একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ ।
চীনের সংস্কৃতি মন্ত্রীর সহকারী তিং ওয়েই , ভারতের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী নানী, ভারতস্থ চীনের রাষ্ট্রদূত সুন ইউ সি এবং ভারতের বিভিন্ন মহলের প্রায় ২০০ জন বিখ্যাত গণ্যমান্য ব্যক্তি মোট উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ।
এই প্রদর্শনী দায়িত্বপ্রাপ্ত চীনা দূতাবাসের সাংস্কৃতিক কাউন্সিলার ইয়াং লিন হাই বলেছেন , চীন সরকার আশা করে এই প্রদর্শনী দু'দেশের জনগণের পারস্পরিক উপলব্ধি বৃদ্ধি ও দু'দেশের সাংস্কৃতিক আদান-প্রদানের জন্য নতুন অবদান রাখবে ।
কাশ্মির সমস্যায় মুশাররাফ এবং ভারতের নেতৃবৃন্দের মধ্যে আলোচনা
পাকিস্তানের প্রেসিডেণ্ট পারভেজ মুশাররাফ ৯ এপ্রিল ইসলামাবাদে বলেছেন, ভারতের সঙ্গে অর্ধশতাব্দী ধরে বিরাজমান কাশ্মির সমস্যা সমাধান করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। তিনি আগামী সপ্তাহে ভারত সফরকালে ভারতের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে এ সমস্যা নিয়ে আলোচনা করবেন।
একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনে মুশাররাফ জোর দিয়ে বলেছেন, কাশ্মির সমস্যার সমাধান খুব জরুরি । তিনি বলেছেন, পাকিস্তান নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরের রাজধানী মুজাফারাবাদ এবং ভারত নিয়ন্ত্রিত কাশ্মিরের রাজধানী শ্রীনগরের মধ্যে একটি সড়ক যোগাযোগ স্থাপন শুধুমাত্র দু'দেশের পারস্পরিক আস্থা স্থাপনের একটি পদক্ষেপ। কিন্তু দু'দেশের চুড়ান্ত লক্ষ্য কাশ্মির সমস্যার সমাধান।
ভারত সরকারের আমন্ত্রণে মুশাররাফ ১৬ এপ্রিল ভারত সফর করবেন এবং ভারতে অনুষ্ঠিতব্য পাক-ভারত ক্রিকেট প্রতিযোগিতা পরিদর্শন করবেন। তাছাড়া তিনি ভারতের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকও করবেন।
ইরাকে অপহৃত পাক কূটনৈতিক নিরাপদ
১১ তারিখে পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের মূখপাত্র বলেছেন, ইরাকের সশস্ত্র সংস্থা অর্থের জন্যে ইরাকে পাকিস্তানের দূতাবাসের কর্মকর্তা জাভেদকে অপহরণ করেছে, বর্তমানে জিম্মী নিরাপদ আছেন।
এ মূখপাত্র বলেছেন, এ পর্যন্ত অপহরণ কারীরা পাকিস্তান সরকারের কাছে কোনও দাবীও জানায় নি। তিনি আরো জোর দিয়ে বলেছেন, বর্তমানে জাভেদ নিরাপদ এবং পাকিস্তানের দূতাবাসের সঙ্গে যোগাযোগ রাখছেন।
ইরাকে যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাসের মুখপাত্র ১১ তারিখে স্বীকার করেছেন, ইরাকের পুনর্গঠন কাজে নিয়োজিত একজন মার্কিন ব্যবসায়ী অপহৃত হয়েছেন, তিনি এখনো নিখোঁজ।
গত বছরের শুরু থেকে এপর্যন্ত দু'শতাধিক বিদেশী নাগরিক ইরাকে অপহৃত হয়েছেন।
দক্ষিণ সুদানের পুনর্গঠনে আন্তর্জাতিক সমাজ ৪.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার দেবে
দু'দিনব্যাপী সুদানকে সহায়তা প্রদান বিষয়ক সম্মেলন ১২ এপ্রিল নরওয়ের রাজধানী অসলোয় সমাপ্ত হয়েছে। দক্ষিণ সুদানের শান্তি এবং পুনর্গঠনে সাহায্য দেওয়া জন্য দাতা দেশগুলো মোট ৪.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলার বরাদ্দ ঘোষণা করেছে।
নরওয়ের উন্নয়ন সহায়তা বিষয়ক দায়িত্বশীল ব্যক্তি ম্যাদাম এইচ.এফ.জনসন সম্মেলনটির শেষে বলেছেন, ২০০৫ থেকে ২০০৭ সাল পর্যন্ত দক্ষিণ সুদানের শান্তি এবং পুনর্গঠনের জন্য দাতা দেশগুলো এ সম্মেলনে ৪.৫ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের বরাদ্দ ঘোষণা করেছে। দক্ষিণ সুদানের পুনর্গঠনের জন্য জাতিসংঘের আহ্বানে ১ বিলিয়ন এবং সুদান সরকারের অনুরোধে ২.৬ বিলিয়ন ডলারের তুলনায় এ অংক অনেক বেশী।
আলাভি ইরাকী অন্তঃবর্তীকালীণ সরকারে অংশ নেবেন
ইরাকের অস্থায়ী সরকারের মুখপাত্র তায়ের আল-নাকিব ১০ এপ্রিল স্বীকার করেছেন যে, অস্থায়ী সরকারের প্রধানমন্ত্রী আলাভি একই দিন বলেছেন, তিনি তাঁর নেতৃত্বাধীন রাজনৈতিক দল নিয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীণ সরকারে অংশ নেবেন এবং একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ লাভ প্রশ্নে অন্যান্য দলের সঙ্গে পরামর্শ করবেন।
তায়ের আল-নাকিব বলেছেন, ইরাকের গণতন্ত্রায়নের প্রক্রিয়া জোরদারে সহায়তা করার লক্ষ্যে আলাভি এ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
অন্য খবরে প্রকাশ, ইরাকের নয়া প্রেসিডেণ্ট জালাল তালাবানি ১০ এপ্রিল সংবাদদাতাকে সাক্ষাত্কার দেওয়ার সময়ে বলেছেন, নিজের সামরিক শক্তি গঠন সম্পন্ন করার আগে পর্যন্ত ইরাকে যুক্তরাষ্ট্র ও তার নেতৃত্বাধীন সামরিক জোটের উপস্থিতি প্রয়োজন। তিনি ইরাক থেকে মার্কিন বাহিনীর প্রত্যাহারের সময়সূচী প্রণয়নের বিরোধিতা করেন এবং ইরাকে মার্কিন বাহিনীর অব্যাহত মোতায়েন সমর্থন করেন।
জাতিসংঘ সাধারণ সম্মেলনে " পারমাণবিক সন্ত্রাস দমণ সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক কনভেনশন" গৃহীত
৫৯তম জাতিসংঘের সাধারণ সম্মেলনে ১৩ এপ্রিল গৃহীত "পারমাণবিক সন্ত্রাস দমণ সংক্রান্ত আন্তর্জাতিক কনভেনশনে" বিভিন্ন দেশের উদ্দেশ্যে পারমাণবিক সন্ত্রাসী বলে সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের ফেরত্ পাঠানো অথবা তাদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
এটি হচ্ছে জাতিসংঘের গৃহিত সন্ত্রাস- দমণ সংক্রান্ত এয়োদশ আন্তর্জাতিক চুক্তি। এ কনভেশন অনুযায়ী মানুষ হতাহত আর সম্পদ অথবা পরিবেশ ক্ষতিগ্রস্ত করার উদ্দেশ্যে যে কোনো তত্পরতা, তেজস্ক্রীয় পদার্থ অথবা তেজস্ক্রীয় সরঞ্জামের অধিকারী অথবা ব্যবহারকারী হবার তত্পরতা পারমাণবিক সন্ত্রাসী অপরাধের অন্তর্ভূক্ত। একই উদ্দেশ্যে পারমাণবিক ব্যবস্থার ক্ষতি করা অথবা তেজস্ক্রীয় পদার্থ অথবা তেজস্ক্রীয় সরঞ্জাম ব্যবহারের হুমকি দেওয়া ইত্যাদি তত্পরতাও পারমাণবিক সন্ত্রাসী অপরাধের অন্তর্ভূক্ত। এ কনভেশনে জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলোর মধ্যে পারমাণবিক সন্ত্রাস দমণে গোপন তথ্য বিনিময় ও সন্দেহভাজন ব্যক্তিদের পাকড়াও করার ব্যবস্থা গঠন -সহ সহযোগিতা করার আহ্বান জানানো হয়েছে।
জাতিসংঘের মহাসচিব কোফি আন্নান একই দিন এক বিবৃতিতে বলেছেন, এ কনভেশন বহুপাক্ষীক সহযোগিতার মাধ্যমে পারমাণবিক সন্ত্রাস দমণে আন্তর্জাতিক সমাজের একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। এটা বর্তমানে সন্ত্রাস দমণ আইন জোরদারের অনুকূল।
দক্ষিণ কোরিয়া জাপানকে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের সমস্যা সমাধানের তাগিদ দিল
দক্ষিণ কোরিয়ার পররাষ্ট্র ও বাণিজ্যমন্ত্রী বান কি-মুন ১৪ তারিখে এম বি সিকে দেয়া এক সাক্ষাত্কারে বলেছেন, জাপানের উচিত দক্ষিণ কোরিয়া- জাপান সম্পর্কের সমস্যা সমাধানের জন্যে মৌলিক ব্যবস্থা নেয়া ।
তিনি বলেছেন , দুদেশের মধ্যে সম্প্রতি দেখা দেয়া দ্বন্দ্ব-বিরোধের মূলে রয়েছে জাপান সরকারের ইতিহাস-বিকৃতির পাঠ্যপুস্তক অনুমোদন এবং দোক্দো দ্বীপ সমস্যায় তার আচরণ ।জাপানের উচিত কিশোরকিশোরি আর যুবকযুবতীদের সঠিক ইতিহাসের জ্ঞানে শিক্ষিত করা।
লেবাননের প্রেসিডেন্ট কারামীর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন
লেবাননের প্রেসিডেন্ট এমিল লাহুদ ১৩ তারিখ সন্ধ্যায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধানমন্ত্রী ওমার কারামীর পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছেন , এবং ঘোষণা করেছেন যে , ১৫ তারিখে তিনি নতুন প্রধানমন্ত্রীর পদপ্রার্থী নিয়ে লেবাননের সংসদ সদস্যদের সঙ্গে পরামর্শ করবেন ।
জানা গেছে , সেদিন সন্ধ্যায় লাহুদ ও কারামী টেলিফোন করেছেন। ফোনে নতুন সরকার গঠনের জন্য কারামী যে প্রয়াস চালিয়েছেন লাহুদ তার জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন , তিনি মন্ত্রী সভা গঠনে কারামীর অধিষ্ঠানের প্রশংসাও করেছেন ।
সেদিন বিকালে বেইরুতে অনুষ্ঠিত একটি সংবাদ সম্মেলনে কারামী বলেছেন , অনেক বিরোধ নিষ্পত্তি না হওয়ার কারণে তাঁর মন্ত্রী সভা গঠনের প্রয়াস ব্যর্থ হয়েছে । তাই তিনি মন্ত্রী সভা গঠনের প্রচেষ্টা ছেড়ে দিয়েছেন ।
অন্য খবরে জানা গেছে , গৃহযুদ্ধ সমাপ্তির পঞ্চদশ বার্ষিকী উপলক্ষ্যে লেবাননের জনগণ ১৩ তারিখে বিরাটাকারের স্মৃতি তত্পরতা চালিয়েছেন , এবং জাতির ঐক্য জোরদার করে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব দেশের রাজনৈতিক সংকট নিরসনের আহ্বান জানিয়েছে ।
|