১৩ই এপ্রিল সিউলে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রধানমন্ত্রী লি হাই-চান বলেছেন যে , ইতিহাস আর সীমান্তের সমস্যায় দক্ষিণ কোরিয়া সরকার লেশমাত্র ছাড় দেবে না ।
সেইদিন অনুষ্ঠিত দক্ষিণ কোরিয়ার অস্থায়ী সরকার প্রতিষ্ঠার ৮৬তম বার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত একটি স্মৃতি সভায় লি হাই-চান বলেছেন যে , বিংশ শতাব্দীতের পাশবিক ঘটনা----সাম্রাজবাদের পুনরুজীবন শুধু এশিয়ার জনগণের জন্য নয় জাপানের জন্য দুর্যোগ বয়ে এনেছে । জাপান ইতিহাস বিকৃত করলে এবং অযৌক্তিক দাবি জানালে শুধু নিজেকে নি:সঙ্গ করে তুলবে । জাপানের শীর্ষনেতা আর জনগণের এই কথা জানা উচিত , দক্ষিণ কোরিয় জনগণ জাপানের নয় জাপানী সাম্রাজবাদের বিরোধিতা করেন ।
আরেকটি খবরে বলা হয়েছে যে , সেইদিন জার্মানীর চ্যানেসলার গেরহারদ শ্রোয়েদার সফররত দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট রোহ্ মো হিউনের সংগে একটি যুক্ত সাংবাদিক সম্মেলনে বলেছেন , জার্মানীর অভিজ্ঞতা থেকে প্রমাণিত হয়েছে যে , আন্তরিকতা আর আত্মসমালোচনার মনোভাব নিয়ে সঠিকভাবে স্বদেশের ইতিহাস মুল্যায়ন করলে , বন্ধু হারানো যাবে না , বরং বন্ধু পাওয়া যাবে ।
|