ইন্দোনেশিয়ার ভাইস-প্রেসিডেণ্ট জুসুফ কাল্লা ২৯ তারিখে দেশের সংবাদ মাধ্যমকে সাক্ষাত্কার দেওয়ার সময়ে বলেছেন, ২৮ তারিখে সুমাত্রা দ্বীপের পশ্চিম সমুদ্রে সংঘটিত ভূকম্পে নিয়াস দ্বীপে প্রায় ১ হাজার থেকে দু'হাজার লোক প্রাণ হারিয়েছেন।
কাল্লা একই সঙ্গে বলেছেন, এ সংখ্যা স্থানীয় বাড়িঘর ধ্বসে পড়া বা ক্ষতিগ্রস্ত হবার পর অনুমাণ করে জানানো হয়েছে। জানা গেছে, এ দ্বীপের অধিকাংশ নিহতলোক বাড়ি বিধ্বস্ত হওয়ার দরুণ প্রাণ হারিয়েছেন।
অন্য খবরে জানা গেছে, সিংগাপুরের রাষ্ট্রীয় আবহাওয়া বিভাগ ২৯ তারিখে বলেছে, এবারকার ভূকম্প দেশের জন্য মারাত্মক কুপ্রভাব ফেলবে না। একই দিন ভোর হবার আগেই শ্রীংলকা সরকার ২৮ তারিখ রাতে প্রকাশিত সুনামি সতর্ক বাণী উঠিয়ে নিয়েছে এবং উপকূলীয় এলাকা থেকে স্থানান্তরিত নাগরিকরা বাড়িতে ফিরতে শুরু করেছেন।
জাতিসংঘের মানবতাবাদী বিষয়ক দায়িত্বশীল ব্যক্তি উপ-মহাসচিব জ্যান এগেল্যাণ্ড ২৮ তারিখে নিউইয়ের্কে জাতিসংঘের সদরে বলেছেন, জাতিসংঘ এবারকার ভূকম্পে দুর্গত জনগণের কাছে সাহায্য দেবে। মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উপ-মুখপাত্র আডেম এরেলি একই দিন ওয়াশিংটনে বলেছেন, ইন্দোনেশিয়া ইত্যাদি দুর্গত দেশগুলোকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সাহায্য করতে ইচ্ছুক।
|