

0912muktarkotha
|
জুলাই মাসে তিব্বতের পুরাং জেলায় সূর্য উজ্জ্বল এবং মাটি ফুল ও ঘাসে ভরপুর। মুয়র নদী ধীরে বয়ে চলে। কানে ভেসে আসে তিব্বতি জাতির বৈশিষ্ট্যময় গান। সড়কের দুই পাশে দোকানপাটগুলোতে নেই হুড়াহুড়ি। জেলার কেন্দ্রীয় এলাকায় একটি মাত্র বাজারে ক্রেতাদের আনাগোনা বেশি; এখানে গাড়ির সংখ্যাও বেশি।
(রে ১, ফেরিওয়ালার ডাক)
এ বাজারে একজন কালো পুরুষ ফেরিওয়ালার ডাক আমাদের দৃষ্টি আকর্ষণ করে। তিনি হলেন পুরাং জেলার একজন বিখ্যাত নেপালি ব্যবসায়ী। তাঁর নাম দীপক সিং বোহ্রা।
দীপকের বয়স ৫১ বছর। পুরাং সীমান্তবাজারে তাঁর নিজের একটি দোকান রয়েছে। তিনি ১৮ বছর বয়স থেকে চীন-নেপাল-ভারত সীমান্ত অঞ্চলে ব্যবসায় শুরু করেন। তার মানে ব্যবসায়ী হিসেবে তিনি কাটিয়ে দিয়েছেন ৩৩টি বছর। তিনি তিব্বতি, মেন্ডারিন, হিন্দী ও ইংরেজি বলতে পারেন। স্থানীয়দের কাছে তিনি সুপরিচিত। নেপালি ও ভারতীয় অন্যান্য ব্যবসায়ীও তাকে ভাল করেই চেনেন। তার সমৃদ্ধ অভিজ্ঞতার কারণে তিনি পুরাং সীমান্ত বাজারের নেপাল বাণিজ্য সমিতির চেয়ারম্যান পদে নির্বাচিত হয়েছেন। তিনি এ সম্পর্কে বলেন,
(রে ২)
'সীমান্তবাণিজ্য আমাদের পরিবারের ঐতিহ্য। পুরাংয়ে সীমান্ত-ব্যবসার সাথে আমার পরিবার ৪০০ থেকে ৫০০ বছর ধরে জড়িত। আমার বাবা, দাদা ও দাদার বাবা এখানে ব্যবসা করেছেন। সেজন্য আমরা এ ব্যবসা ত্যাগ করতে পারি না।'
১৮ বছর বয়সে তিনি প্রথম পুরাংয়ে এসেছিলেন। সেদিনের কথা তার স্পষ্ট মনে আছে। তিনি বললেন, তখন পুরাংয়ে প্রাকৃতিক পরিবেশ ছিল বিরূপ। পরিবহন-ব্যবস্থাও ভাল ছিল না। সীমান্তে মাত্র কয়েক ধরনের পণ্য ক্রয়-বিক্রয় হ'ত। তখন তিনি ক্রেতাদের ভাষা জানতেন না। তাই তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করা ছিল কঠিন। এর নেতিবাচক প্রভাব পড়ত তার ব্যবসায়। পরিস্থিতি এত বিরূপ ছিল যে, তিনি এখানকার ব্যবসা গুটিয়ে ফেলার চিন্তাও করেছিলেন। কিন্তু তাঁর বাবা ও স্থানীয় বন্ধুদের সহায়তায় শেষ পর্যন্ত তিনি ব্যবসা অব্যাহত রাখেন। তারপর তো কেটে গেছে ৩৩ বছর। এ দীর্ঘ সময়ে তিনি পুরাংকে বদলে যেতে দেখেছেন নিজের চোখে। তিনি বলেন,
(রে ৩)
'আগের চেয়ে এখন পুরাংয়ে ব্যবসার পরিবেশ অনেক ভাল। বাণিজ্যের ব্যাপকতা অনেক বেড়েছে, বেড়েছে পণ্যের সংখ্যাও।'
চীন-নেপাল-ভারত সীমান্তবাজার হিসেবে পুরাংয়ের ইতিহাস ৫-শতাধিক বছরের পুরাতন। তিব্বত উন্মুক্ত হবার পর পুরাং জেলায় নির্মিত হয় সীমান্তবাজার। যদি কোনো বিদেশি এখান থেকে দিনে ৮ হাজার বা তার বেশি ইউয়ানের পণ্য ক্রয় করেন, তবে তিনি শুল্কমুক্ত সুবিধা পান। এর মাধ্যমে নেপালি ও ভারতীয় ক্রেতাদের উত্সাহিত করা হয়। পুরাং সীমান্তবাজারে নেপাল ও ভারতের ব্যবসায়ীর সংখ্যা দাঁড়িয়েছে ৩৩৯ জনে। বছরে তাদের মোট গড় বাণিজ্যের পরিমাণ কয়েক লাখ থেকে ৫০ বা ৬০ লাখ ইউয়ান পর্যন্ত হয়ে থাকে।
দিপকের ব্যবসাও দিনে দিনে ভাল হচ্ছে। বর্তমান বাজারে তাঁর দোকানটি বেশ বড়। দোকানে তিনি বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করেন। তাঁর দোকানের পণ্য স্থানীয় নাগরিক ও পর্যটকদের মধ্যে অনেক জনপ্রিয়। তিনি জানালেন, নেপালের চিনি এখানে বেশি জনপ্রিয়।
দিপকের দোকানের পণ্য আছে নেপাল থেকে। এসব পণ্য নেপাল থেকে পুরাংয়ে আনা কঠিন কাজ। পুরাং হিমালয় পর্বতমালার দক্ষিণাঞ্চলের উপত্যকায় অবস্থিত। এলাকাটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে গড়ে ৪ হাজার মিটার উঁচুতে অবস্থিত। তিব্বতি ভাষায় 'পুরাং' অর্থ 'তুষার পাহাড়ের কোলে'। আগে নেপাল ও ভারতের ব্যবসায়ীরা তুষার পাহাড় ডিঙ্গিয়ে পুরাংয়ে আসতেন। পরিবহন-ব্যবস্থা তখন ভাল ছিল না। এ সম্পর্কে দিপক বললেন,
(রে ৪)
'আগে আমরা ঘোড়া দিয়ে এখানে পণ্য নিয়ে আসতাম। সম্প্রতি চীন সরকার পুরাং থেকে সীমান্তবন্দর পর্যন্ত একটি সড়ক নির্মাণ করেছে। এখন আমরা সীমান্তবন্দর থেকে গাড়িতে পণ্য পরিবহন করতে পারি।'
পরিবহনব্যবস্থার উন্নতির ফলে বিদেশি ব্যবসায়ীদের কাজ আগের তুলনায় অনেক সহজ হয়েছে। তাদের জন্য সুখবর হচ্ছে, পুরাং জেলায় আরেকটি নুতন সীমান্ত-বাণিজ্যবাজার প্রতিষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। চলতি বছরেই বাজার নির্মাণের কাজ শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে। এ সম্পর্কে দিপক বললেন,
(রে ৫)
'নতুন সীমান্ত-বাণিজ্যবাজার নির্মিত হলে আমি আরেকটি বড় দোকান খুলবো। আমি বিশ্বাস করি, নতুন বাজার চালু হলে অনেক বেশি ক্রেতা এখানে আসবেন এবং আমার ব্যবসা আরও ভাল হবে।'
গান
প্রিয় শ্রোতা, আপনারা শুনছিলেন নেপালি ব্যবসায়ী দিপক সিং বোহ্রার গল্প। এখন আপনাদের চিঠিপত্রের উত্তর দেওয়ার পালা।
আমাদের পুরনো বন্ধু ঢাকার মোঃ লুৎফর রহমান ইমেলে লিখেছেন, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের বিরুদ্ধে চীনের বিজয় অর্জনের ৭০ বছর পূর্তি উপলক্ষ্যে থিয়েন আন মেন স্কয়ারে আয়োজিত ভি-প্যারেড অনুষ্ঠান ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। চীন, বাংলাদেশ সহ সারা বিশ্বেই দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ক্ষতচিহ্ন বিদ্যমান। রাশিয়া, দক্ষিণ কোরিয়া, জাতিসংঘ সহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ এবং সংস্থার নেতৃবৃন্দের উপস্থিতি বহুজাতিক এই সামরিক প্যারেড আয়োজনকে আন্তর্জাতিক মর্যাদা দিয়েছে। আমি মনে করি, জাতীয় বীরদের রক্তদানের ইতিহাস কোন জাতির পক্ষেই ভুলে যাওয়া সম্ভব নয়। পূর্বসূরীদের ত্যাগের চেতনায় উদ্বুদ্ধ হয়েই নতুন প্রজন্ম দৃঢ়চিত্তে দেশকে এগিয়ে নিয়ে যায়। ৭০ বছর আগে সাম্রাজ্যবাদের মোহে অন্ধ জাপানি বাহিনীর ১৪ বছর ব্যাপী নির্যাতন-নিপীড়ন চীনের জনগণ ভুলে যায় নি। নতুন প্রজন্ম ভুলে যায়নি দেড় কোটি নিরপরাধ মানুষের রক্তদান আর আড়াই কোটি মানুষের আর্তনাদের ইতিহাস। ইতিহাসে যুগে যুগে অন্যায়ের বিরুদ্ধে ন্যায়ের যুদ্ধ জয়ী হয়েছে। জাপানি আগ্রাসনের বিরুদ্ধে চীন জয়লাভ করতে না পারলে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তী বিশ্ব পরিস্থিতি সম্পূর্ণ অন্যরকম হতে পারতো। চীনের জয়লাভ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ফলাফলকে প্রভাবিত করার পাশাপাশি আঞ্চলিক রাজনীতির গতি পরিবর্তনেও ভূমিকা রেখেছে। ব্রিটিশ শাসন পরবর্তী দক্ষিণ এশিয়ার বর্তমান অগ্রযাত্রা নানাভাবে জাপান বিরোধী যুদ্ধে হতাহত চীনাদের কাছে ঋণী। আমি মনে করি, বিজয়ের ৭০ বছর পূর্তি উদযাপনের এই চীনা আয়োজন জাপানের প্রতি বিদ্বেষ বা ঘৃণা প্রকাশের উদ্দেশ্যে নয়। এর মাধ্যমে সারা বিশ্ব দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে অংশগ্রহণকারী দেশসমূহের সত্যিকার ভূমিকা আরো একবার স্মরণ করবে। ইতিহাস থেকে শিক্ষা নিয়ে ফ্যাসিবাদ বিরোধী শান্তিকামী মতাদর্শ সুসংগঠিত হবে। বর্তমান বিশ্বে পারস্পরিক শান্তিপূর্ণ সুসম্পর্ক ছাড়া অগ্রগতি অর্জন সম্ভব নয়। চীন বরাবরই প্রতিবেশি দেশগুলোকে সাথে নিয়ে আঞ্চলিক অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক বলয় প্রতিষ্ঠায় উদ্যোগী ভূমিকা পালন করে আসছে। পীড়াদায়ক হলেও ইতিহাসকে কখনো অস্বীকার করা যায় না। জাতীয় বীরদের অবদানও কখনো ভুলে যাওয়া যায় না। চীন-জাপান পারস্পরিক সুসম্পর্ক এশিয়া এবং আন্তর্জাতিক স্থিতিশীলতার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে অতীতের ভুল-ত্রুটি থেকে বেরিয়ে এসেথেকে বেরিয়ে এসে নতুন প্রজন্মকে আধুনিক স্থিতিশীল বিশ্ব উপহার দিতে হবে। ২০১৪ সালে আমার বন্ধু 齐文举 এবং 索海 এর আমন্ত্রণে নানচিং ভ্রমণ করেছি। ভ্রমণকালে লক্ষ্য করেছি, নানচিং গণহত্যার স্মৃতি বিজড়িত স্থানগুলোতে এখনো নানা আয়োজনে করুণ ইতিহাসকে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের সামনে উপস্থাপন করা হয়। এভাবেই যুগে যুগে সাম্রাজ্যবাদীদের বিরুদ্ধে মানবতাবাদী শান্তিপ্রিয় বিশ্ববাসীর প্রতিবাদ আর পূর্বসুরীদের স্মরণসভা চলতে থাকবে।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গের বর্ধমান জেলার ইন্টারন্যাশনাল মিতালি লিসনার্স ক্লাবের মহ: হাফিজুর রহমান তার চিঠিতে লিখেছেন, চীন আন্তর্জাতিক বেতারের সত্যনিষ্ঠ, নিরপেক্ষ এবং তরতাজা বিশ্ব সংবাদ এবং গুরুত্বপূর্ণ চলমান বিশ্ব পরিস্থিতি নিয়ে প্রতিদিনের প্রতিবেদন, স্পট রিপোর্ট, আলোচনা, সাক্ষাত্কার আর আকর্ষণীয় ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান এক কথায় অনবদ্য। আমরা দারুণভাবে উপভোগ করি প্রতিটি পরিবেশনা। সেই সাথে আছে ছবিসহ জমজমাট তথ্যসমৃদ্ধ ওয়েবসাইট। আছে মতামত ও প্রস্তাব দেওয়া এবং সমালোচনা করার সুযোগ। সবমিলিয়ে চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠান আমাদের কাছ অত্যন্ত প্রিয়। চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠানের উন্নয়ন, সমৃদ্ধি, সুনাম ও সুখ্যাতি কামনা করি।
আচ্ছা, বন্ধু হাফিজুর রহমান, আপনাকে নিয়মিত চিঠি লেখার জন্য ধন্যবাদ জানাই। আপনাদের প্রশংসা আমাদের উত্সাহ যোগায় এবং পরামর্শ আরও সামনে এগিয়ে যাওয়ার পথ দেখায়।
বাংলাদেশের ঢাকার সিআরআই কনফুসিয়াস লিস্যানার্স ক্লাবের প্রেসিডেন্ট সৈয়দ আসিফুল ইসলাম তার ইমেলে লিখেছেন, সম্প্রতি আমি সিআরআই বাংলা বিভাগের ফেসবুক আইডিতে চ্যাট করতে গিয়ে অনেক কষ্ট পেয়েছি। আমি আপনাদের ঘোষণা শোনার পর থেকেই সিআরআই ফেসবুক আইডিতে চ্যাট করে আসছি। গত সপ্তাহে আনন্দি আপুর সঙ্গে চ্যাট করছিলাম। হঠাত সন্দেহ হ'ল। জিঙ্গেস করলাম: আপনি কি সত্যিই আনন্দি আপু? কোনো উত্তর নেই। তখন আমি বললাম: আপনি আনন্দি আপু না-হ'লে কে? আপনার নামটা বলুন। কিন্তু তিনি তার নাম তো বললেনই না, উল্টো আমাকে অপমানসূচক কথা বললেন! এতে আমি অবাক হয়েছি, মর্মাহত হয়েছি। এ ধরনের ঘটনা কাম্য নয়। শুধু বলি, ফেসবুকে সিআরআই-এর নামে যিনিই শ্রোতাদের সঙ্গে চ্যাট করবেন, তার নাম প্রকাশ করা উচিত। ধন্যবাদ।
ভাই আসিফুল ইসলাম, আপনার চিঠি পড়ে আমাদেরও মন খারাপ হয়েছে। আপনি যেমনটি বললেন, তেমনটি হবার কথা নয়। আমাদের কোনো সহকর্মী কোনো শ্রোতার সঙ্গে খারাপ ব্যবহার করবেন, এমনটি ভাবা যায় না। আমার ধারণা, কোথাও একটা ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। তবে, আপনার মন খারাপ হয়েছে যেনে সত্যিই খুব খারাপ লাগছে। আমি সিআরআই বাংলা বিভাগের পক্ষ থেকে দুঃখ প্রকাশ করছি। বিষয়টি নিয়ে পরিচালকের সঙ্গে আলাপ করার প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি।
পাবনা জেলার পাছশুয়াইল রেডিও শ্রোতা ক্লাবের হাবিবা আক্তার তাবাসসুম আমাদেরকে একটি কবিতা নিজ কণ্ঠে রেকর্ড করে পাঠিয়েছেন। এখন আমরা একসাথে তাঁর কন্ঠে কবিতা শুনবো।
....
আচ্ছা, বন্ধু হাবিবা আক্তার তাবাসসুম, আপনাকে কবিতা পাঠানোর জন্য ধন্যবাদ জানাই। আপনার কবিতা আমাদের ভাল লেগেছে।
রাজবাড়ী জেলার সাদ্দাম হোসাইন তার ইমেলে লিখেছেন, শুরুতেই আমি CRI কে অশেষ ধন্যবাদ জানাচ্ছি "মুক্তার কথা" প্রচার করার জন্য। আমি CRI এর একদম নতুন একজন শ্রোতা। আমি বাংলাদেশের রাজবাড়ী জেলার পাংশা থানাতে থাকি। আমাদের গ্রামের নাম সেনগ্রাম। আমাদের গ্রামে অনেক রেডিও শ্রোতা রয়েছে। তারা অনেকেই চায়না রেডিও ইন্টারন্যাশনাল নিয়মিত শুনে থাকেন। আমি আমাদের গ্রামের অসংখ্য শ্রোতা নিয়ে গড়ে তুলেছি একটা শ্রোতা ক্লাব, যার নাম দিয়েছি "প্রজাপতী বেতার শ্রোতা সংঘ" ।
বন্ধু সাদ্দাম হোসাইন, আপনাকে ধন্যবাদ। আপনাদের ক্লাবকে আমাদের শ্রোতা পরিবারে স্বাগত জানাই। আশা করি, আপনারা নিয়মিত আমাদের অনুষ্ঠান শুনবেন এবং আমাদের লিখবেন।
প্রিয় শ্রোতা, এতক্ষণ আমাদের সঙ্গে থাকার জন্য আপনাদের সবাইকে জানাই অসংখ্য ধন্যবাদ। যদি আপনারা আমাদের অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে কিছুটা হলেও আনন্দ পেয়ে থাকেন, তাহলে মনে করবো আমাদের পরিশ্রম সার্থক হয়েছে। আপনাদের জন্যই আমাদের সকল প্রচেষ্টা ও আয়োজন। আপনারা সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন এবং শুনতে থাকুন চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা অনুষ্ঠান। আমাদের সঙ্গে থাকুন, আমাদের অনুষ্ঠান শুনুন আর আপনার যে-কোনো মতামত বা প্রশ্ন পাঠিয়ে দিন চিঠি বা ই-মেইলের মাধ্যমে।
আমাদের ই-মেইল ঠিকানা হচ্ছে ben@cri.com.cn এবং আমার নিজস্ব ইমেইল ঠিকানা হল caiyue@cri.com.cn। 'মুক্তার কথা' অনুষ্ঠান সম্পর্কিত ইমেইল আমার নিজস্ব ইমেইল ঠিকানায় পাঠালে ভালো হয়। আজ তাহলে এ পর্যন্তই। আশা করি, আগামী সপ্তাহের একই দিনে, একই সময়ে আবার আপনাদের সঙ্গে কথা হবে। ততোক্ষণ সবাই ভালো থাকুন, আনন্দে থাকুন। (ছাই/আলিম)




