

20150115ruby
|
তৌহিদ: প্রিয় শ্রোতা, আপনারা যারা দীর্ঘদিন ধরে চীন আন্তর্জাতিক বেতারের বাংলা সম্প্রচার শুনছেন তারা হয়তো জানেন, আমাদের অনুষ্ঠান শুরুর প্রথম থেকে আজ পর্যন্ত অনেক চীনা ও বাংলাদেশি কর্মী এ বেতারের সঙ্গে কাজ করেছেন। তাদের অক্লান্ত পরিশ্রম ও মেধা দিয়ে তিলে তিলে এ বেতারের প্রতিটি অনুষ্ঠানকে সাজিয়েছেন। সময়ের পরিক্রমায় বেতারের সময় দীর্ঘ হয়েছে, তারাও অনেকে একে একে অবসর নিয়েছেন। বেতারে যুক্ত হয়েছে নতুন মুখ। কিন্তু পুরাতন সেই দিনগুলোর কথা, সে সব উজ্জ্বল সময়ের দেশি বিদেশি কর্মীদের কথা কি আমরা ভুলে গেছি ? না, আমরা ভুলিনি, চীন আন্তর্জাতিক বেতার তার সব কর্মীদের অবদানকে শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করে। যাদের হাত ধরে এতদূর এগিয়ে আসা, তাদের সামনের দিনগুলোতেও চীন আন্তর্জাতিক বেতার অনেক শুভকামনা জানায়। আর তাইতো, তারা যেখানেই থাকুন না কেনো, নতুন বছরের শুরুতেই আমরা হৃদয়ের গভীর থেকে সেই সব সাহসী সংবাদ সৈনিকদের জানাই অফুরন্ত শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন।
রুবি: প্রিয় শ্রোতা, আপনারা হয়তো এতক্ষণে বুঝে গিয়েছেন, কি নিয়ে আমাদের এ অনুষ্ঠান। চীন আন্তর্জাতিক বেতারের সেই সব বিদেশি কর্মীদের অনেকেই ফিরে গেছেন দেশে, চীনকে ভালবেসে কেউ রয়ে গেছেন এখানেই। আর প্রবীণ চীনা কর্মীরা রয়েছেন এখানেই। তাদের নিয়েই আমরা আয়োজন করেছি ধারাবাহিক তিনটি পর্ব। আজ রয়েছে দ্বিতীয় পর্ব। আজকের অনুষ্ঠানে আমরা বাংলা বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত এক সহকর্মীর সঙ্গে কথা বলবো।
তৌহিদ: হ্যাঁ বন্ধুরা, আমাদের আজকের এ আয়োজনে আমরা তেমনই একজনকে আমন্ত্রণ জানিয়েছি। দীর্ঘ কর্মজীবনে তিনি বাংলা বিভাগের একনিষ্ঠ কর্মী হিসেবে কাজ করেছেন এবং বেশ কয়েকবার চীনের বর্তমান প্রেসিডেন্ট এবং তৎকালীন ভাইস প্রেসিডেন্ট সি চিনপিংসহ বিভিন্ন নেতার দোভাষী হিসেবে দু'দেশের সম্পর্কের জন্য কাজ করেছেন। বিভিন্নভাবে চীন আন্তর্জাতিক বেতার তার কাছে কৃতজ্ঞ। বেতারের বিভিন্ন প্রয়োজনে তাকে কখনও বন্ধুর মতো, কখনও বটবৃক্ষের মতো পাশে পেয়েছি আমরা। তাই, আমাদের এ অনুষ্ঠানের শুরুতেই হৃদয়ের গভীর থেকে তাকে জানাই কৃতজ্ঞতা।




