'la renaissance du dragon 'লা রেনেসা দু ড্রাগন' নামের প্রামান্যচিত্রে ড্রাগনকে কেন্দ্র করে নানচিং শহরের লোকসাহিত্যের ড্রাগন এবং আলসাস অঞ্চলের ড্রাগন সম্পর্কিত কাহিনী ফুটে তোলার মাধ্যমে ফরাসীদের বড় দিন এবং চীনাদের বসন্ত উত্সব উদযাপনের কথা বর্ণনা করা হয়। এ প্রামান্যচিত্রের শুটিং স্ট্রাসবার্গে নিয়োজিত চীনের কনস্যুলেট জেনারেলের গুরুত্ব ও সমর্থন পেয়েছে। এ প্রামান্যচিত্রের পরিকল্পনাকারী হিসেবে কন্সাল চাং কুও বিন বলেন,
'এই প্রামান্যচিত্রের বৈশিষ্ট্য হলো শুটিং ক্ষেত্রে ফ্রান্স ও চীনের রীতিনীতির মধ্যে সমন্বয় ঘটানো। প্রামান্যচিত্রে ফ্রান্সের এক ছোট মেয়ের ফরাসী ভাষায় স্বগতোক্তি বলার সঙ্গে সঙ্গে গল্প শুরু হয়। প্রামান্যচিত্রের এমন ধরনের সূচনা সকল ফরাসীর কাছেই গ্রহণযোগ্য। তারপর প্রামান্যচিত্রের পরের গল্প, যেমন বড় দিনের বাজার, আঙ্গুরের ক্ষেত, চীনের ড্রাগন তৈরীর প্রক্রিয়া প্রভৃতি আস্তে আস্তে ফুটিয়ে তোলা হয়। এ প্রামান্যচিত্রের শুটিং পরিকল্পনা প্রণয়ন থেকে ওয়ার্ল্ড প্রিমিয়ার পর্যন্ত মাত্র এক বছরেরও কম সময় লেগেছে। এর জন্য আমি গৌরব বোধ করি।'
চীন ও ফ্রান্সের মধ্যে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের ৫০তম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে এই প্রামান্যচিত্র প্রদর্শনী খুব তাত্পর্যপূর্ণ।