'ব্লাইন্ড মাউন্টেইন' চলচ্চিত্রটি নারী পাচারের সঙ্গে সম্পর্কিত। এতে দেখা যায়, কোনো কোনো প্রত্যন্ত ও দরিদ্র গ্রামাঞ্চলে এমন অনেক পুরুষ রয়েছেন যাদের বয়স ৫০ পার হবার পরেও বিয়ে করেননি। এই ধরনের লোকদের জন্য পাচারকারীরা একটি বাণিজ্যিক সুযোগ ভোগ করছেন।
২২ বছর বয়সী পাই সুয়ে মেই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রি লাভ করার পর চাকুরী খুঁজতে থাকেন। এসময় তার সঙ্গে হু সিও সিও এবং তার পরিচালকের পরিচয় হয়। চাকরির প্রলোভনে পড়ে চীনা ঔষধ কেনাকাটার জন্য তাদের দু'জনের সঙ্গে দূরের এক প্রত্যন্ত পাহাড়ি অঞ্চলে যান পাই সুয়ে মেই।
গ্রামটির এক পরিবারে এক কাপ পানি পান করার পর পাই সুয়ে মেই অজ্ঞান হয়ে পড়েন। আর যখন জ্ঞান ফেরে তখন থেকেই শুরু হয় তার জীবনের নিষ্ঠুর অধ্যায়।
জ্ঞান ফেরার পর পাই সুয়ে মেই আবিষ্কার করেন যে, হু সিও সিও এবং তার পরিচালক অদৃশ্য হয়েছেন এবং তাঁকে হুয়াং তে কুই নামে ৪০ বছর বয়সী স্থানীয় এক কৃষকের কাছে স্ত্রী হিসেবে বিক্রি করে দিয়েছেন।
1 2 3
