২৮ মার্চ হচ্ছে প্রথম 'তিব্বতের লাখ লাখ কৃতদাসের মুক্তি দিবস'। সম্প্রতি বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের প্রবাসী চীনা, চীনের প্রতি বন্ধুভাবাপন্ন বিভিন্ন সংস্থা নানা পদ্ধতিতে তিব্বতী জনগণকে অভিনন্দন জানিয়েছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের পূর্ব আমেরিকা চীনা কমিউনিটি ফেডারেশন ২৭ মার্চ নিউইয়র্কে এক আলোচনা সভা ও আলোকচিত্র প্রদর্শনী আয়োজন করে তিব্বতের অতীত ও বর্তমানের বিরাট পরিবর্তনের দিকটিকে সবার সামনে তুলে ধরেছে। দর্শকরা আলোকচিত্র প্রদর্শনী দেখার পর বলেছেন, তিব্বতের স্বদেশবাসীরা চীনের বড় পরিবারে আরো বেশি সুন্দর জীবন কাটাচ্ছেন।
শ্রীলংকা-চীনা সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সহযোগিতা সমিতিসহ চীনের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ বেশ কয়েকটি সংস্থা এবং অনেক সরকারী কর্মকর্তা ২৮ মার্চ শ্রীলংকায় চীনা দূতাবাসের কাছে অভিনন্দন চিঠি পাঠিয়েছে। অভিনন্দন চিঠিতে তারা লিখেছেন, তারা তিব্বতের গণতান্ত্রিক সংস্কার চালু করার ৫০ বছরে অর্জিত বিরাট সাফল্য দেখে আনন্দ বোধ করেন। তারা দৃঢ়তার সঙ্গে দালাই গোষ্ঠীর বিচ্ছিন্নতাবাদী তত্পরতার বিরোধিতা ও তার তীব্র নিন্দা করে।
নাইজেরিয়ার প্রবাসী চীনারা ২৮ মার্চ অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভায় বলেছেন, পশ্চিম আফ্রিকা ও নাইজেরিয়ার প্রবাসী চীনারা ৫০ বছরে তিব্বতের উন্নয়নের জন্য উত্সাহিত। তিব্বতের লাখ লাখ কৃতদাসের মুক্তি পাওয়া হচ্ছে চীন ও বিশ্বের মানবাধিকারের ইতিহাসে গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। (ইয়ু কুয়াং ইউয়ে) |