সম্পাদকীয়তে বলা হয়, মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, কিছু বিদেশি সরকার, ন্যাটো ও আন্তঃদেশীয় অন্ত্র নির্মাণকারীর আর্থিক সহায়তায় গঠিত এই বিতর্কিত সংস্থা। এর লক্ষ্য হচ্ছে চীন-বিরোধী মার্কিন শক্তির সঙ্গে মিলেমিশে চীনের বিরুদ্ধে স্নায়ুযুদ্ধের চেতনায় বিরুদ্ধাচরণ ও অপমানজনক আচরণ করতে অস্ট্রেলিয়াকে বাধ্য করা। এ সংস্থাটি চীন-অস্ট্রেলিয়া সম্পর্ক অবনতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।
গত সেপ্টেম্বরে অস্ট্রেলিয়ান সিটিজেন পার্টি ধারাবাহিক প্রতিবেদনে চীন-বিরোধী গুজব প্রচার, চীন-অস্ট্রেলিয়া সম্পর্ক নষ্ট করার ক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়ান স্ট্র্যাটেজিক পলিসি ইনস্টিটিউট ও অস্ট্রেলিয়ার গোয়েন্দা সংস্থার তৎপরতা বিশ্লেষণ করেছিল। সে সব প্রতিবেদনে বলা হয়, অস্ট্রেলিয়ার গোয়েন্দা সংস্থা এক শ্রেণির চীন-বিরোধী ব্যক্তির মাধ্যমে 'চীনের হুমকি' প্রচার করে থাকে। প্রমাণহীন তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে তারা চীনের বিরুদ্ধে অপমানজনক কাজ করে আসছে।
তা ছাড়া, অস্ট্রেলিয়ার স্বাধীন গণমাধ্যম এপিএসির খবরে জানা গেছে, অস্ট্রেলিয়ান স্ট্র্যাটেজিক পলিসি ইনস্টিটিউট বিদেশি সরকার ও কোম্পানির কাছ থেকে কয়েক লাখ মার্কিন ডলার অর্থ গ্রহণ করেছে।
(রুবি/তৌহিদ/আকাশ)