ওয়াং ই বলেন, আধুনিক যুগে এসেও চীন অন্যায় ও অপমান সহ্য করেছে। নয়াচীন প্রতিষ্ঠার পর থেকে চীনারা তাদের পিঠ সোজা করে দাঁড়ায় এবং আন্তর্জাতিক ন্যায্যতা ও ন্যায়বিচারের কট্টর অভিভাবক হয়ে ওঠে।
তিনি আরও বলেন, চীন শান্তিময় সহাবস্থানের পাঁচটি নীতি অনুসরণ করে, অন্যদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কখনও হস্তক্ষেপ করে না, এবং চীনের অভ্যন্তরীণ বিষয়ে কখনও অন্য দেশকে হস্তক্ষেপ করতে দেয় না; চীন বহুপক্ষবাদকে মেনে চলে এবং জাতিসংঘকেন্দ্রিক আন্তর্জাতিক ব্যবস্থা ও আন্তর্জাতিক আইনভিত্তিক শৃঙ্খলা বজায় রাখতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ; চীন আইনের শাসনের নিয়ম মেনে চলে, প্রায় সমস্ত সর্বজনীন আন্তঃসরকারী আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং আন্তর্জাতিক কনভেনশনে যোগ দিয়েছে, এবং ২৫ হাজারেরও বেশি দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষর করেছে; চীন সব ধরনের হুমকির বিরোধিতা করার পক্ষে এবং সংঘাতের পরিবর্তে সংলাপের পক্ষে। (জিনিয়া/আলিম/শুয়েই)